[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

এই ধরনের বহু ঘটনার হোতারা ধরাছোঁয়া বাইরে থাকনের কারনেই বারংবারই এইসব ঘঠিতেই আছে

১১২

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। আমাগো শেখ হাসিনা জেঠিতো ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপিয়াই ধরিয়াছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে। লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। জোট বাধিঁয়াছে ওমিক্রন। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে, কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি আপুত্তি-বিপুত্তি। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমজেঠা-জেঠিরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপুনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং এখন হরদম। বেকার এই জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি… যাউ¹া…

আথিক জেঠা কহিলো, তিন পাজাড়ের জিলা উপুজিলায় পার্বত্য চুক্তির ২৫ বছর ফ’র্তি পালন করিয়াছে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন। চুক্তি স্বাক্ষরকারি সরকারি পুতিষ্ঠান কহিতেছে চুক্তি বাস্তবায়ন আংশিক বাকি রহিয়াছে আবার জনসংহতি সমিতি কহিতেছে চুক্তি বাস্তবায়ন ঝুলিয়া আছে। গেল শুক্রবার জেঠা কহিলো চুক্তির ৭২ টা ধারা হইতে ৪৮টি করিছে। এ কথাটি কহিতেছে কত বছর ধরিয়া এর মইধ্যে বাড়েও নাই কমেও নাই খালি ৪৮টাতে রহিয়াছে। আবার আমাগো সাংসদ তালুকদার জেঠা কহিলো আগে অস্ত্র ত্যাগ করেন পরে শান্তি চলিয়া আসিবে। অবৈধ অস্ত্র দিয়া পাহাড়ে শান্তি আসিবে না। কথা হইলো ক্ষেমতার লাগি, চেয়ার ধরিয়া রাখনের লাগি নানান কিছিমের ষড়যন্ত্রের তালে গোটা পাহাড়ের হ¹ল জেঠা জেঠিগোরে কষ্ট দিয়াই যাইতেছে। তয় এক টেবিলে বসিয়াই সমাধা করণ দকার, চিন্তায় আছি…

ইসমাইল জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির গুইমারা উপুজিলার পঙ্খীপাড়া হইতে রমজান আলী নামের এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করিয়াছে পুলিশ। নিহত ঐ যুবক চাঁটগার খুলশীর আমতলী বাস্তুহারা গ্রামের বাসিন্দা। কে-বা কাহার এই কাম করিয়াছে তার হদিস পুলিশও পায় নাই। নিহত জেঠা ভাড়ায় মোটর সাইকেল চালায় বলিয়া ধারনা। কথা হইলো পূর্ব শত্রুতার জের নাকি পরিকল্পিত জোর তদন্ত চালন দরকার। এই ধরনের বহু ঘটনার হোতারা ধরাছোঁয়া বাইরে থাকনের কারনেই বারংবারই এইসব ঘঠিতেই আছে, চিন্তায় আছি…

দত্ত জেঠা কহিলো, মোটর সাইকেল চুরি ঘটনার চোর চক্রের ৫ চোরকে পুলিশ আটক করিয়াছে। এই চোরের দল বিরাট চক্র পাকাপোক্ত করিয়া টানা মোটরসাইকেল চুরিই করিয়া যাইতেছে। দেশের বিভিন্ন স্থান হইতে চুরি করিয়া বাইরে পচার করিতেছে। পুলিশ জেঠারা কহিলো গেল শুনিবার রাইতে রাঙ্গাপানি হইতে দুইটি মোটর সাইকেল চুরি ঘটনা লইয়া পুলিশ এক চোররে আটক কিরেলে তার দেয়া ভাষ্যমতে বাকী চোরও ধরিতে সক্ষম হইয়াছে। কথা হইলো এ চোর চক্র টানা যেইভাবে আকাম চালাইয়া যাইতেছে তাঁগোরে টানা জেলে ভরাইয়া রাখনের দরকার, চিন্তায় আছি…

নুরুল জেঠা কহিলো, রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ির সাজেকে দূবৃত্তের গুলিতে সুখেন জেঠা নিহত লগে সজিব জেঠা গুরুতর আহত হইয়াছে। নিহত আহত দুই যুবক মোটর সাইকেল যোগে দাড়িপাড়া গ্রামে যাইবার পথিমইধ্যে দূবৃত্তরা তাগো পথরোধ করিয়া গুলি চালাইয়া পলায়। পরে লোকাল জেঠা-জেঠিরা তাঁগোরে উদ্ধার করিয়া হাসপাতালে নিলে সুখেন মারা যায় সজীব এখনো বাঁচিয়া রহিয়াছে। গেল বুধবার হেইখানের নিউলংকর ইউনিয়নে এই জঘন্য কাম করিয়াছে। কথা হইলো বহুতে স্বার্থের লাগি যখন যারে ইচ্ছে হয় অপরহরণ নয় হত্যা করিয়াই যাইতেছে, চিন্তায় আছি…

আমাগো রফিক জেঠা কহিলো, ইটভাটার বিরুদ্ধে মহামান্য হাই কোর্টর বারংবার আদেশ থাকা সত্বেও এখনো বহুত উপুজিলায় দেদারসে ভাটায় ইট পোড়াচ্ছেন অনেকে। আধেম নিয়ম কানুন হ¹ল বিষয় তোয়াক্কা না করিয়া বান্দরবানের লামায় ৪০ইট ভাটায় কাজ চালাইয়া যাইতেছন মালিক পক্ষ। জানিতে চাহিলে উল্টো মামলা হামালার হুমকী দিতাছে। লোকাল জেঠা-জেঠিরা কহিলো এই বেআইনী কাইজ কাম চলিলেও প্রশাসন আইনী কাজ চালাইতেছেন না। কথা হইলো এই বে-আইনী কাইজ কামের বিরুদ্ধে বারংবার পুতিবাদ জানাইতে হইবে না হইলে বে-আইনীই চলিতে থাকিবে, চিন্তায় আছি…

বিজয় জেঠা কহিলো, আমাগো শহরের যত্রতত্র খালি ময়লা আর ময়লা। পৌরসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত জেঠা-জেঠিরা মনে চাইলেই পুরিস্কারের কাইজ কাম চালায়। ব্যস্ত সড়কগুলাইনের দুইপাশ খালি ফেরিওয়ালাগোর দখলেই থাকে। দিনের পর সন্ধ্যা নামিলেই রাইত পর্যন্ত পথচারী আর পর্যটকরা বেকায়দায় পড়িতেছে। বাজার এলাকাগুলাইনের পুরস্থিতিতো বহুত চরমে। পথচারী, পর্যটক, ক্রেতা বিক্রেতারা তাগো উচ্চিষ্ট গুলাইন যত্রতত্র ফেলনের কারনেও ময়লার স্তুপ জমিতেছে। নাগরিকগোরে ভালা রাখিবের কথা থাকলেও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ তাঁগো কোন কথাই সঠিকভাবে পালন করিতে পারিতেছেনা। নেতারাতো খালি পল্টি মারনের তালেই রহিয়াছে। কথা হইলো ক্ষেমতায় একবার যাইতে পারিলেই কেল্লা ফতে। তয় নির্বাচন আসিলে হারে হারে টের পাইবে, চিন্তায় আছি…

হোসেন জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির রামগড় উপুজিলায় চোর চক্রের আনা ভারতীয় দুই গরু সহ দুই চোরকে আটক করিয়াছে বিজিবির সদস্য জেঠারা। বিজিবির জেঠারা কহিলো চোরের দলের বহুত সদস্য রহিয়াছে। সুযোগ পাইলেই চুরি করিয়া গরু পাচার চালায়। যা মনে হইতেছে গরুতো পার হইতেছে লগে জেঠা-জেঠিরা নিশ্চিত রহিয়াছে। কথা হইলো সীমান্তের এলাকার কোন ফাঁক থাকিলেই বেফাঁস ঢুকিয়াইতো যাইবেই, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু কহিলো আর কত্ত, এইবারতো বিদ্যুতেও মারিতেছে। সারা বছরই জেঠা-জেঠিগোরে চুষিয়াই খাইলি। ক্ষেমতার অধিকারী হইয়া রাজনৈতিক লেজুরভিত্তি চালাইয়া শহর নগরের অসহায় জেঠা-জেঠিরে ভালবাসার পল্টি মারিয়া লাগাতারই ছেঁচড়াইতেছে। জন্ম নিবন্ধন লইয়া বহুতে কহিলো যেই অত্যাচারিত হইতেছি তয় মানবকুলে আর জন্ম লওনের দরকার নাই। ঢের ভালা পাখি হইয়া জন্মিলে গোটা পুত্থিবী ঘুরিলেও, পাসপোর্ট, ভিসা, পুরিচয়পুত্র, জন্ম নিবন্ধুনের দরকার হইবে না। এই কামে, হেই কামে বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে, আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। তয় কি ভালোভাসা, বহুতেতো বাসাবাড়িও দখল করিতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
৪ ডিসেম্বর, ২০২২ খ্রিঃ