পাহাড়ী দাদুর দুরবীণ হইতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’র নিকট খোলা চিঠি-৬৫
মানে হইলো তাঁগো কাছে বানরের মতন গুনও নাই,ছয় টুকরো লাশ পৃথিবাটাও ভারি হইয়া গিয়াছে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’ পত্রের শুরুতেই আমি পাহাড় চুড়া, টিলা-নালার অভাগা, পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব লাঠি দ্বারা চলিত পাহাড়ী দাদুর হাজার কুঠি আদাব, নমস্কার ও সালাম গ্রহন করিবেন। আশা করি মহান সৃষ্টি কর্তার অপার কৃপায় সোনার বাংলার দেড় ডজন কুঠি মানুষ অ-মানুষ লইয়া আপুনি কোন রকুম দিন যাপন করিতেছেন। আমিও নানান চরিত্রের অবাধ্য জীবানু করোনা-১৯’র অত্যাচার, তিন পাহাড়ী জেলার ষোল লাখের অধিক নর-নারী লইয়া পাহাড়ের তলায়, নালায়, চিপায়, কাপ্তাই হ্রদের ধারে, উপরে টং বানাইয়া, জানপরান হাতে লইয়া, মুক্তিপন আর চাঁন্দা দিয়া, মাথা ফাঠাইয়া, ব্রাশ ফায়ার খাইয়া, ষড়যন্ত্রের জেল খাটিয়া, লুটপাঠ আর ঠেলা গুতোর পাহাড় পর্বতে গড়াগড়ি করিয়া, খাইয়া না খাইয়া কোন রকুমের বাঁচিয়া থাকিয়া এই পোড়াকপাইল্লা, অধম, হতভাগা, বেকুব পাহাড়ী দাদুর ভাঙ্গা দুরবীণ হইতে আপুনার দরবারে কিছু জানাইতে, পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবিতে, ভাবাইতে, আগাইতে, ফাঁফিয়া, হাঁপিয়া, কাঁপিয়া, আইজ পর্যন্ত ৬৫ নম্বর চিঠিখানা লিখিয়াছি। মা’গো দয়া করিয়া পাহাড়ের এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব দাদু’র খোলা চিঠিখানা আপুনি একটু সময় দিয়া পড়িবেন, পাহাড় লইয়া ভালামন্দ বিচার বিশ্লেষণ করিবেন, আগাইবেন, হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া সুক্ষ্ম চিন্তায় পাহাড় শাসনের সুক্ষ্ম ব্যবস্থাপত্রও বানাইবেন।
শ্রদ্ধেয় মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, স্বপ্নদ্রষ্টা, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা মা’জননীগো এই অভাগা পাহাড়ের চুড়ায় থাকিয়া পাহাড় সমতল হ¹ল কোনার বার্তা লইয়া আপুনার দরবারে প্রতি এক পক্ষে লিখিয়া যাইতেছি, তয় মা’গো দূর্বিফাঁকে পড়িয়া মইধ্যে মইধ্যে চোখে ঝাপসা দেখিয়া পক্ষও অপক্ষে গড়াইতেছে। মা’রে পার্বত্য চট্টগ্রামেও নানান কিসিমের সাইন বোর্ড আধিপত্য, চাঁন্দাপথ্য, ঘায়েলপথ্য, দখলপথ্য, অপকর্মপথ্যের বিস্তার লইয়া দৌঁড়াইতেছে। বহুতে বন্দুকের নলায় খালি ফটর ফটর করিয়া দাদু-দিদিগোরে পরপারে দিতে ওস্তাদ। পর্বতের বহু ওস্তাতগোর দলাদলী বলাবলি লইয়া জীবন সাঙ্গে যোগই হইতেছে। ক’দিন বিরতি থাকিয়া আবার ঢুঁস করিয়া ফুটায়। লাগাতার অত্যাচারে অসহায় দাদু-দিদিরা পিষ্ট হইতেই আছে, বৈদ্য ওজাতেও ফলাফল শুন্য। অভাগারা রাইত দিন সৃষ্টিকর্তারে জবিতে জবিতে, চোখের জল ফালাইতে ফালাইতে, বুক চাপড়াইতে-চাপড়াইতে জানপরান হেই আছে হেই নাই। উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তারে, নীচে আপুনি মমতাময়ী, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা’র দরবারে খালি মিনতি জানাইতেছে। যাউ¹া, এইবার পর আলোচনা-সমালোচনা-পরামর্শ হইলো….
মা’জননীগো পাহাড়োও নাকি জঙ্গী প্রশিক্ষণে বহুতের নয়ন কপালে। আমাগো সরকারি বাহিনীরাতো কহিলো কেএনএফ’রে অর্থের যোগানের বিনিময়ে তাইনেরা নাকি প্রশিক্ষণ দাতা। হাঠাৎ করিয়া কেএনএফ’র চক্রাকারতো হ¹লরে ভাবাইয়া তুলিয়াছে। মা’রে সৃষ্টিকর্তার দানে প্রকৃতির আচ্ছাধনের প্রানে সুন্দর জীবন মানের পাহাড়েও বদনামের টানা চাদর। আপুনার ডিজিটালের মানে ষড়যন্ত্রের যানের পিছনে দড়ি বান্ধনেরও দরকার। হরেক রকুমের রাক্ষস খোক্ষসের ফ্রন্টে পড়িয়া দাদু-দিদিরাতো খোরাক হইয়া যাইতেছে, যাউ¹া পর কথা হইলো পাহাড়ের মাদার ডিস্ট্রিক্টেতো আমামীলীগের পুরিস্থিতি হইলো উপরে ফিটফাট ভিতরে সদর ঘাট। ঘাটে কে কার নাওয়ে বসিবে তা লইয়াও মুশকিলে পড়িয়াছে। দাদুগোর ভাগাভাগিতে অসহায়-ত্যাগীরাতো সিজার লিস্ট করিতেছে। এই পাহাড়ে আমামীলীগের খুঁটি যারা ধরিয়া রাখিয়াছিল তাইনেগো দলের একে কহিলো দাদুজি আপুনি কুমারের পাশে থাকিবেন। দ্রব্যমূল্যের চড়া দামে মূল্যহীন জীবনের মইধ্যে কেহই স্বেচ্ছায় তালু ফাঠাইতে যাইবে না। মা’রে যার লাগি স্বাধীনতা, চেয়ার, ক্ষেমতা ভোগ করিতেছি হেই পিতারেতো সম্মান দেওন আমাগো জন্মগত অধিকার। দুঃখ হইলো হেইডা লইয়াও যদি পুলিটিক্স করে। আগামী নির্বাচনের খেলায়তো ঘরের ইন্দুর বেড়া কাটিয়া বসিবে। দলের বিজ্ঞ এক দাদু কহিলো বনের বান্দরের গুন হইলো তাহারাও বনের গাছের শাখা-প্রশাখা, ঢাল-পালা ভাঙ্গে না কারণ হইলো চলাফেরা করিতে পারিবেনা বলিয়া। তয় দলের শাখা প্রশাখাও এক একটা ঢাল পালা, দুঃখ হইলো চোর আর স্বার্থপর বহুতে লোভের বসে হেই ঢাল পালাও ভাঙ্গিতেছে, তার মানে হইলো তাঁগো কাছে বানরের মতন গুনও নাই।
মা’জননীগো পাহাড়ের অসহায় দাদু-দিদিগোর আভিভাবক পুতিষ্ঠান জিলা পুরিষদের বিষয় আসয়ে কড়া নজর দিতে গুরিন্দা দেন। তিন পার্বুত্য জিলা পুরিষদের মালখানার দায়িত্ব যাগো হাতে তারাতো লুট-পাট চালাইতেছে। চেয়ারমনরা অসহায় ফাঠাকপাইল্লা দাদু-দিদিগোরে দুই চাইর টাকা সাহার্য্য লিখিয়া দিলে হেইখান হইতে নাকি পকেট কাটিতেছে মালখানার পাহাড়াদার-কর্তারা। পাহাড়ের দাদু-দিদিগোর উন্নয়নে কাজের, ভাগ্যের, ভোগের চাইল-গম লইয়াও ষড়যন্ত্র। মাদার ডিস্ট্রিক্টের চাইল-গম পাহাড়াদারও নাকি অসহায়গোর ভাগ্য কাটছাট লইয়া তলে তলে বহুতে নামে বেনামে কুটি কুটি টাকার নানান বাবতের সম্পদের মালিক বনিয়াছে। লুটের টাকায় বহুতে দাঁড়ি গোঁফ রাখিয়া সাধু-ধার্মিক বনিয়াছে। আগে পরের চেয়ারমন আর কর্তাগোরে পকেটে লইয়া টানা চাকুরি করনের দায়ে বহুতে বউ,ঝি খালা-খালু হরেক রকুমের স্বজনরেও কাঁচে পাশে রাখিয়া দিয়াছে। চেয়ারমন বৃষদাদুর ২০১৭-১৮ সনের আমলেও পুনের কুটি টাকার উন্নয়নের কাইজ কামের বহুকুটি লুট হইয়াছিল। গুরিন্দা দিয়া তল্লাসী চালাইলে ফত ফত করিয়া বাহির হইবে বলিয়া পুরিষদের চান্দি গরম দাদু কয়েকেও কহিল। জেলা পুরিষদগুলাইনে দূর্নীতি বাজগোরে অদলবদল করিতে আদেশ করিবেন।
মা’গো খাগড়াছুড়ি পাহাড়েরও আমামীলীগের বহুতে ষড়যন্ত্র লইয়া আগাইতেছে। হাম বড়ু হুমবড় অবস্থায় চলিতেছে। তয় কুজেন দাদুর পাহাড়ে অসহায় ‘মা’ সোনালী চাকমা তাইনের ছয় বছরের ছোট্ট পোলা রাম চন্দ্র চাকামা’রে বিক্রি করিতে রিতিমতন হাটেও তুলিয়াছিল। কি লজ্যাগো মা’জননী, এইসব দেখিয়া নিজের ভেতরটায় খালি কান্দে আর কম্পন চলে। আগামী নির্বাচন লইয়া হেইখানের পাহাড়েরও দাদু বহুতে হিসাব কষিতেছে। মহিলালীগের এক দিদিতো কহিলো কুজেন ছাড়া উজানে যাউনের কেহ এখুনও হয় নাই। তয় আমাগো ভারত প্রত্যাগত শরনার্থীরা কেমুন আছে কিভাবে আছে বহুতে জানিতেও চাহে। তয় হেইখানের রানা দাদু কহিলো বহুতে নাকি সীমানা পারাপারও চালাইতেছে। কুজেন দাদুর পাহাড়ের ভালামন্দ খবরাখবরও লইবেন। মা’গো বান্দরবান পাহাড়েরও নানান কিছিমের শয়তানের আড্ডাখানা বড় হইয়াছে। একতে মাদকের গন্ধ তার মইধ্যে ওপারের তালিমালির কিচ্চাকাহিনী, লগে রহিয়াছে রোহিঙ্গ্যা বাহিনী। তাঁগো অত্যাচারে আমাগো বহুত দাদু-দিদির কপালও ফাটিতেছে। হেই পাহাড়ের বহুত ছোট বড় পাহাড়ে দুঃশ্চিন্তা লইয়া ব্যয়বহুল জীবনের ঘানি টানিতেছে। দলের বহুতে কহিলো আমাগো মুন্ত্রী বীর দাদুর দূর্নাম রটাইতেও নাকি ষড়যন্ত্র, পুলিটিক্স চলিতেছে।
মা’জননীগো দেশের দাদু-দিদিরা নিত্য পন্যের চড়াদামের মূল্য দিতে গিয়া জীবন যৈবনওতো হারাইয়া বসিবে। হাট বাজার রাস্তাঘাটে খালি কহে জীবনখানা এই গেল গেল অবস্থা। ডিমের বাজারে গেলে নিশ্চিত দাদু-দিদিরাই অমলেট হইতেছে। খাওনের তৈল যাওনের তৈল সমানেই বাড়িতেছে। অসহায় দাদুরা কহিলো ভিতরে বাইরে হ¹লই জ্বলিতেছে। দিনতো যায় যায় রাইত হইলেই চিন্তায়, কোনটা আবার বারোটার পরে বাড়িয়া যায়। নির্বাচন লইয়াতো দেশের নানান কোনার পুরিস্থিতো খারাপই হইতেছে। আমাগো তাজুল দাদু কহিলো গাঁ-গ্রামের দাদু-দিদিরা না খাইয়া নাই, তয় অসহায়গোর কুইশান হইলো ‘মা’ পোলারে বিক্রি করিতে হাটে আনে কেন। দেশের খবর রাখিয়া ভাষণ মারণ দরকার। তার মইধ্যে ভয় ২৩ সালে দুর্ভিক্ষ নাকি মাথায় চড়িয়া বসে কিনা। মা’গো নির্বাচন যতই কাছে আসিতেছে ততই পুরিস্থিতি ঘোলাটে হইতেছে। জঙ্গীরাও মাথাচাড়া দিতাছে। আদালত হইতে দুই জঙ্গীর পলায়ন বহুতে অবাক, বহুতে হতবাক। পাহাড়েও নাকি শিক্ষা দিক্ষা লইতেছে। তার মইধ্যে মাদকে মাদকে মাতাল বাড়িতেছে। দেশের পুরিস্থিতি খারাপ করনের পিছনে কলকাঠি তথ্য তালাশ রাখিতে সজাগ হইবেন। উন্নয়নের মহাসড়কে যাইয়া দেশের হ¹ল ভাবমুর্তী ক্ষুন্ন করনের পিছনে কারা জাতির সামনে দাঁড় করাইয়া দেন। আঁকাবাকা সোজা করিতে দলের গ্রাম পর্যায় কমিটি পর্যন্ত হাতুরি চালাইতে আদেশ করেন। ঘরের ইঁন্দুরের কারনে দেশের বহুতস্থানে বহিরাগতরা ভারি হইয়াছে। দূর্নীতির লাগাম টানিতে আরো কঠিন হন। দেশের পাচারকৃত অর্থ ফিরাইতে কি কি করনের দরকার হেই উদ্যোগ লইবেন। দেশে শিক্ষাপুতিষ্ঠানের দিকে কড়া নজর রাখিবেন। কূটনীতিরে শক্ত করিয়া সাজাইবেন। দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রের দিকে নজর দিবেন।
মা’গো চাঁটগাতে যৌন নিপীড়ণ, নির্যাতন ঘটনাতো লম্বা হইতেছে। মাদক ইয়াবা, আইস লগে জাল নোট চাঁটগবাসীরে চুষিয়া খাইতেছে। পাবলিক অর গর্ভমেন্ট হাসপাতালে দালালের সংখ্যা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়িতেছে। কিশোর যুবক গ্যাংক চরমে পৌঁছাইয়াছে। হাসপাতালে কুটি কুটি টাকা লুট। মেয়র দাদুর দোষাদুষি বাদ দিয়া খাল বিল নদী নালা উদ্ধারে আরো কঠোর হইতে আদেশ করিবেন। খুন খারবি বাড়িতেই আছে। যা মনে হইতেছে চাঁটগায় মহা অমঙ্গল ঘটনার লম্বা হইতে হইতে চরম আকারে গিয়াছে। শিশু আয়াতের ছয় টুকরো লাশ পৃথিবাটাও ভারি হইয়া গিয়াছে।
মা’গো পরম করুণাময় সৃষ্টি কর্তার অশেষ কৃপায় আপনিতো ভালা-মন্দে আপুনার উপদেষ্টা, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী লইয়া দেশ পরিচালনা করিয়া যাইতেছেন। তয় মা’গো আপনি হ¹ল উন্নয়ন দ্রুত গতিতে চালাইলেও দেশ গেরামের দাদু-দিদিরাতো রাক্ষস খোক্ষসের পল্লায় পড়িয়াছে। এমনিতে মানব সৃষ্ট অত্যাচার,নারী-নির্যাতন, ধর্ষন-হত্যা, দূর্নীতি আর মাদকের ছোবলে পিষ্ট। মা’রে মানবতাবিরোধীগোর এইসব কাইজ কাম বধ্ করিতে আপুনার নেতা-নেত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, ডিসি, এসপি, আইনশৃংখলা বাহিনী, গুরিন্দা বাহিনীরে কড়া ওয়ার্ডার অব্যাহত রাখিবেন।
মা’জননীগো বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে দুর্নীতিমুক্ত নেতা-দেশ গড়নের পিছনে আরো শক্ত হইবেন। জাতিরে কলঙ্কমুক্ত করিতে কঠিন উদ্যোগ লইবেন। যারা অন্ধকারে নিমজ্জিত করিতে চাহে তলে বলে শত্রুরাও উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে। আপুনার মতন বিজ্ঞ মা’রে জ্ঞান দেয়া আমার মতন লাঠি দ্ধারা চলিত পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব পাহাড়ী দাদুর জ্ঞান কতঠুকুই বা কামে লাগিবে, কথা হইলো আপুনার সবদিকেতো শত্রু আর শত্রু। হজাগ থাকিবেন, মানবতাবিরোধীদের ঘায়েল করিতে হার্ট লাইনে যাইবেন। মা’রে আইজও আর বেশী লম্বা করিতে চাহি না। আয়রন, সিলভার, গোল্ডেন বুলেটে আবদ্ধ পাহাড় চুড়া লইয়া এই অভাগার বুকের পাঁজরে বহুত ক্ষোভ, দুঃখ বেদনা জন্মিয়া রহিয়াছে, খোলাসা করিয়া আপনার দরবারে দু-চার কলম লেখিয়া পাবলিকের উপকার করিতে পারিলে জীবনের পরপারে যাইয়াও শান্তি। আইজ যা লিখিয়াছি ভুলভ্রান্তি হইলে মনে কষ্ট দিলে এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুবরে ক্ষমা করিবেন। মা’রে প্রতি এক পক্ষে আপনার নিকট লিখা এই বেকুবের খোলা চিঠিখানা একটু সময় হাতে লইয়া পড়িবেন। আপনি ও দেশের ১৭ কুঠি দাদু-দিদির জন্য আর্শিবাদ, দোয়া রইল, সবদিকে দৃষ্টি রাখিবেন, স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখিবেন, ভালা থাকিবেন, হ¹লরে ভালা রাখিবেন। আইজ এই পর্যন্ত।
ইতি,
আপনারই কুঠি কুঠি দাদু-দিদির পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব
পাহাড়ী দাদু
গ্রন্থনা- এস.এস.বি.এম, তারিখ- ২৭নভেম্বর, ২০২২ খ্রীঃ