[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে কৃষকদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিতখাগড়াছড়ির রামগড় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফলজ চারা বিতরণরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল৭২এর মুজিববাদী সংবিধানে সকল জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি: নাহিদ ইসলামকাপ্তাইয়ে ভোক্তা অধিকার এর অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানানৌবাহিনী স্কুল এন্ড কলেজের এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনাচুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদরাঙ্গামাটি শ্রী শ্রী লোকনাথ যোগাশ্রমের (মন্দির) ব্যবস্থাপনায় অনিয়মের অভিযোগরাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলাস্থ ভাইবোনছড়ায় বৃদ্ধ মজিবুর এর জায়গা দখলের অভিযোগকাপ্তাই বাংলা কলোনি মসজিদের মুয়াজ্জিনের ইন্তেকাল
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় প্রান্তিক চাষীদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ

৫৪

॥ মোঃ সোহেল রানা দীঘিনালা ॥

খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলায় ৩৫০জন প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে রবি মৌসুমে গম, ভূট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী চিনাবাদাম, সয়াবিন, শীতকালীন পেঁয়াজের মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি প্রণোদনা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কার্যালয়ে আয়োজনে দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ চেয়রাম্যান আলহাজ্ব মোঃ কাশেম ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আরাফাতুল আলম ৫টি ইউপির প্রান্তিক ৩৫০জন কৃষকের মাঝে সার ও বীজ তুলে দেন। এসময় সরিষা বীজ ১কেজি, এমওপি ১০কেজি, ডিএপ ১০কেজি প্রতিজনকে দেওয়া হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ নারী ভাইস চেয়ারম্যান সীমা দেওয়ান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শাহাদাত হোসেন, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ নাইম হোসেন প্রমূখ।

এসময় কবাখালী ইউপির দূর্গাকার্বারী পাড়ার শান্তি বিকাশ চাকমা বলেন, বিনামুল্যে কৃষি প্রণোদনা হিসেবে সার বীজ পেয়েছি, আবাদ করে ভালো ফলনের আশা করছি। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ কাশেম বলেন, দীঘিনালায় তামাক চাষ বর্জন করে বিকল্প হিসেবে গম, ভূট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী চিনাবাদাম, সয়াবিন, শীতকালীন পেঁয়াজের, মুগ ডাল, মসুর ও খেসারি ফসলের উৎপাদন শুরু করতে হবে।