[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনীদীঘিনালায় রাতের আধাঁরে পাহাড় কাটার অভিযোগে ২লাখ টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে গরু ঘাঁস খাওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১ আহত ৮অক্সিজেনের অভাবে বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১ মাস বয়সের শিশুর মৃত্যু
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মহালছড়িতে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন

৯৬

॥ মিল্টন চাকমা, মহালছড়ি ॥

খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে সেনাবাহিনীর উদ্যেগে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন করা হয়েছে। সোমবার (২১ নভেম্বর) সকালে মহালছড়ি জোন সদরে দিন ব্যাপী কর্মসূচীর মধ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বিশেষ দোয়া মাহফিল, বিশেষ দরবার সহ বিভিন্ন আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও, মহালছড়ি উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ এবং অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ বিনিময় এবং তাঁদের অংশগ্রহণে বিশেষ প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়।

উক্ত প্রীতিভোজে উপস্থিত ছিলেন মোঃ আওরঙ্গজেব মাহবুব, পিপিএম, অধিনায়ক ৬ এপিবিএন, মহালছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান বিমল কান্তি চাকমা, মহালছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রতন কুমার শীল, মাইসছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সাজাই মারমা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শাহজাহান পাটোয়ারী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মংচাইপ্রু চৌধুরী ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার চাইলাপ্রু মারমা প্রমুখ।

সারাদিন বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে মহালছড়ি সেনা জোন এ দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে পালন করেন। প্রসঙ্গত, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব অপরিসীম। ১৯৭১ সালের ২১শে নভেম্বর বাংলাদেশের সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনী সম্মিলিতভাবে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমনের সূচনা করে যার ধারাবাহিকতায় আমরা ছিনিয়ে আনতে সক্ষম হই আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা। এই গৌরবময় দিনটিকে স্মরণ করে প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন করা হয়।