[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মহালছড়িতে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন

৯৬

॥ মিল্টন চাকমা, মহালছড়ি ॥

খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে সেনাবাহিনীর উদ্যেগে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন করা হয়েছে। সোমবার (২১ নভেম্বর) সকালে মহালছড়ি জোন সদরে দিন ব্যাপী কর্মসূচীর মধ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বিশেষ দোয়া মাহফিল, বিশেষ দরবার সহ বিভিন্ন আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও, মহালছড়ি উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ এবং অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ বিনিময় এবং তাঁদের অংশগ্রহণে বিশেষ প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়।

উক্ত প্রীতিভোজে উপস্থিত ছিলেন মোঃ আওরঙ্গজেব মাহবুব, পিপিএম, অধিনায়ক ৬ এপিবিএন, মহালছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান বিমল কান্তি চাকমা, মহালছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রতন কুমার শীল, মাইসছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সাজাই মারমা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শাহজাহান পাটোয়ারী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মংচাইপ্রু চৌধুরী ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার চাইলাপ্রু মারমা প্রমুখ।

সারাদিন বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে মহালছড়ি সেনা জোন এ দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে পালন করেন। প্রসঙ্গত, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব অপরিসীম। ১৯৭১ সালের ২১শে নভেম্বর বাংলাদেশের সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনী সম্মিলিতভাবে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমনের সূচনা করে যার ধারাবাহিকতায় আমরা ছিনিয়ে আনতে সক্ষম হই আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা। এই গৌরবময় দিনটিকে স্মরণ করে প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন করা হয়।