[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় কমিউনিটি পুলিশিং ডে উদযাপন

৬৭

॥ মোঃ সোহেল রানা দীঘিনালা ॥

কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মূলমন্ত্র, শান্তি শৃংখলা সর্বত্র প্রতিপাদ্য ধারন করে খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলায় কমিউনিটি পুলিশিং ডে উদযাপন করা হয়েছে। শনিবার(২৯অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় দীঘিনালা থানার আয়োজনে উপজেলা পরিষদ চত্বরে থেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী বের করা হয়। র‌্যালী শেষে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

দীঘিনালা উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং এর সভাপতি হাজী মোহাম্মদ জসিম এর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ কাশেম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ নারী ভাইস চেয়ারম্যান মিজ সীমা দেওয়ান, দীঘিনালা প্রেসক্লাব সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম রাজু, দীঘিনালা থানা অফিসার ইনচার্জ (ভারপ্রাপ্ত) একেএম পেয়ারা আহমেদ, মেরুং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোছা মাহমুদা বেগম লাকী প্রমূখ। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দীঘিনালা থানা উপ পরিদর্শন ওসি(তদন্ত) মোঃ ওসমান গনি।

আলোচনা সভায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ কাশেম বলেন, দীঘিনালায় অনেক অপরাধ কমেছে। দীঘিনালা থানায় এখন দালালদের দৌরাত্ম কমেছে । আওয়ামী লীগের সরকার কমিউনিটি পুলিশ ও গ্রাম আদালতে মাধ্যমে ইউনিয়ন পার্যায় স্থানীয় জনগণের অংশ গ্রহনে বিচার সালিশ করা হয়। কমিউনিটি পুলিশি ও গ্রাম আদালতে কর্যাক্রম আরো বেগবান করতে হবে এবং মাদকে শূন্য কোটায় নামিয়ে আনতে হবে।

ওসি একেএম পেয়ারা আহমেদ বলেন, সকলে দায়িত্ব পালন করতে হবে অন্য কারো কাছে দোষ চাপিয়ে দেয়া যাবে না, সবার সবার স্থান থেকে এলাকার সমস্যা গুলো এলাকায় সমাধান করতে পারলে আইন আদালত পর্যন্ত যেতে হয় না। আর মাদকে বিরুদ্ধে পুলিশ সব সময় শূন্যে টলারেন্স নীতির নিশ্চিত করছে।