[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লামায় পুলিশি অভিযানে ১২টি গরু-মহিষ জব্দ

২২২

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥

রাতের আধাঁরে নদী পথে পাচারকালে পৃথক দুইটি অভিযানে ১২টি গরু-মহিষ জব্দ করেছে লামা থানা পুলিশ। বুধবার (২৬ অক্টোবর) ভোর ৬টায় লামা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড শিলেরতুয়া এলাকায় ৬টি এবং সকাল ৯টায় পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড লামামুখ হতে ৬টি মোট ১২টি গরু-মহিষ জব্দ করা হয়।

লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, নদী পথে মিয়ানমার হতে আসা চোরাই গরু পাচার হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোর ৬টায় লামা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড শিলেরতুয়া এলাকায় ৩টি মহিষ ও ৩টি গরু এবং সকাল ৯টায় পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড লামামুখ-কুড়ালিয়া টেক এলাকা হতে ৬টি গরু মোট ১২টি গরু-মহিষ জব্দ করা হয়। শিলেরতুয়া হতে আটক মহিষ ও গরু ৬টি মালিকানা যাচাই করতে দুপুরে লামা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠালে আদালত কাগজপত্র যাচাই করে গরুর প্রকৃত মালিক মোঃ ইউনুচ মিয়াকে জিম্মায় দেয়।

তিনি আরো বলেন, অপরদিকে লামামুখ-কুড়ালিয়া টেক হতে জব্দ ৬টি গরু লামা থানার জিম্মায় আছে। এই চালানে আরো গরু আছে মর্মে পুলিশের অভিযান চলমান আছে। বৃহস্পতিবার এ গরু গুলো আদালতে পাঠানো হবে। বিজ্ঞ আদালত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিবেন। জব্দকৃত গরু গুলোর দেশীয় না বিদেশী এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আদালত চাইলে তা উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা দিয়ে নিশ্চিত হতে পারেন।

আদালত হতে ৬টি গরুর মালিকানা নিশ্চিত হয়ে জিম্মায় নেয়া গরু ব্যবসায়ী মোঃ ইউনুচ মিয়া বলেন, আমরা গরু নিয়ে আনার সময় কিছু লোক আমাদের কাছে চাঁদা দাবী করে। আমরা চাঁদাবাজি বন্ধে আইনের সহায়তা কামনা করব।