[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে ৪৮৪টি বৌদ্ধ বিহারের ২৪২ মেট্রিক টন চালের ডিও বিতরণ

১০৯

॥ বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি ॥

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে বান্দরবান সদরের ১৪০টি বৌদ্ধ বিহারে ৫০০ কেজি করে সরকারি অনুদানের চাল বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও বান্দরবানের ৭টি উপজেলার ৪৮৪টি বৌদ্ধমন্দিরে জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনার অনুকূলে ২৪২ মেট্রিক টন চালের ডিও বিতরণ করা হয়। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সকালে বান্দরবান সদর উপজেলা পরিষদ মিলানায়তনে প্রতিটি বৌদ্ধ বিহারের প্রতিনিধিদের হাতে এ অনুদান প্রদান করা হয় ।

অনুষ্ঠানে বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজিয়া আফরোজ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি ।

বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজিয়া আফরোজ এর সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ডা. মোঃ শেখ ছাদেক, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান য়ইসা প্রু, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন ।

বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, প্রত্যেক ধর্মের মানুষ এখানে বসবাস করে । সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজার পরেই বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রবারণা পূর্ণিমা আর পরেই মুসলমানদের ঈদ এ মিলাদুন্নবী। প্রত্যেকেই শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব পালন করছে এবং করবে। আর শান্তিপূর্ণভাবে নিজ ধর্মের উৎসব পালন করার জন্য নিরাপত্তায় কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।