[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রামগড়ে ওয়াদুদ ভুইয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক মসজিদে আর্থিক সহায়তা প্রদানকাপ্তাই পিতার অভিযোগে বাল্যবিবাহ বন্ধ মুচলেখা সহ জরিমানা দিলেন ‘মা’আওয়ামী সরকারের আমলে উন্নয়নের নামে পার্বত্য চট্টগ্রামে লুটপাট হয়েছে: দীপন তালুকদাররাজস্থলীতে বিএনপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালনবিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি ও দখল বাণিজ্যের সুযোগ নেই: জাবেদ রেজাজাতীয়তাবাদী দলে দালাল, ভুঁইফোড় কিংবা সুবিধাবাদী দোসরদের ঠাঁই দেয়া যাবে নাশান্তি ও উন্নয়নে রাজস্থলীকে রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হবে:ক্যাম্প কমান্ডাররাঙ্গামাটি ২৯৯ আসন তারেক জিয়াকে উপহার দেবে জেলা বিএনপি: দীপন তালুকদারকাপ্তাই হ্রদের পানিতে তিন তরুণের স্বপ্নের ১৫ লক্ষ টাকার মাশরুমরাঙ্গামাটি পৌরসভাকে নাগরিক বান্ধব ও জবাবদিহিমূলক হতে হবে
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে ৪৮৪টি বৌদ্ধ বিহারের ২৪২ মেট্রিক টন চালের ডিও বিতরণ

১১০

॥ বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি ॥

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে বান্দরবান সদরের ১৪০টি বৌদ্ধ বিহারে ৫০০ কেজি করে সরকারি অনুদানের চাল বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও বান্দরবানের ৭টি উপজেলার ৪৮৪টি বৌদ্ধমন্দিরে জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনার অনুকূলে ২৪২ মেট্রিক টন চালের ডিও বিতরণ করা হয়। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সকালে বান্দরবান সদর উপজেলা পরিষদ মিলানায়তনে প্রতিটি বৌদ্ধ বিহারের প্রতিনিধিদের হাতে এ অনুদান প্রদান করা হয় ।

অনুষ্ঠানে বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজিয়া আফরোজ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি ।

বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজিয়া আফরোজ এর সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ডা. মোঃ শেখ ছাদেক, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান য়ইসা প্রু, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন ।

বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, প্রত্যেক ধর্মের মানুষ এখানে বসবাস করে । সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজার পরেই বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রবারণা পূর্ণিমা আর পরেই মুসলমানদের ঈদ এ মিলাদুন্নবী। প্রত্যেকেই শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব পালন করছে এবং করবে। আর শান্তিপূর্ণভাবে নিজ ধর্মের উৎসব পালন করার জন্য নিরাপত্তায় কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।