[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রাজনৈতিক পৃষ্টপোষকতায় ঐ হগ্গল আকাম, প্রশাসন ইচ্ছা করিলে শেষ রাইতেও পেঁদানি চালাইতে পারে

৮৩

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। আমাগো শেখ হাসিনা জেঠিতো ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপিয়া ধরিয়াছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে। লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। এইবার নাকি জোট বাধিঁয়াছে ওমিক্রন। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে, কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি আপুত্তি-বিপত্তি। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং এখন হরদম। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি… যাউ¹া…

আলু জেঠা কহিলো দেশের পুরিস্থিতি এখুন চরম অবস্থায় ঠেঁকিতেছে। আমামীলীগ-বিএনপি’র মইধ্যে যেই লাট্টালাট্টি শুরু হইয়াছে তাহাতে নীরিহও মরিতেছে। দ্রব্যমূল্যের চরম দামে দেশের জেঠা-জেঠিগোর অস্থিমজ্জাও নরম হইতেছে তার মইধ্যে লাট্টালাট্টির খেসারতও দিতে হইতেছে। তাঁগো অবস্থা কারে কে লটকাইবে ফটকাইবে ঐ আকাম লইয়া দৌঁড়াইতেছে। খালি তাঁগো চেয়ার দরকার। ক্ষেমতারে পাইয়া লুটপাট চালাইয়া দেশদুনিয়া লেন্সুষের মতন চুষিয়াই যাইতেছে। কথা হইলো দুনিয়া যেই দিকে যাইবে যাক তয় আমার চেয়ার ঠিক থাক, মনে হইতেছে পুরিস্থিতি আরো চরমে যাইবে, চিন্তায় আছি…

মুবিন জেঠা কহিলো, আমাগো বাংলাদেশের ভিতরে মিয়ানমারের হেলিকপ্টার ঘুড়িতেছে। তার আগে তাঁগো মর্টার শেল ঘুমধুমের মাটিতে ফালাইয়াছে। ঐ ঘটনা লইয়া জেঠা-জেঠিগোর ঘুমতো হারাম হইয়াছে। আমাগো দেশের কর্তারা এই ঘটনার পুতিবাদ করিলেও মিয়ানমারের বাহিনীরা বধিরের ভুমিকা পালন করিতেছে। মর্টার শেল ডদি ঠাঠিতো তাহা হইলে বহুত জেঠা উড়িয়া যাইতো। যা মনে হইতেছে ঘুমধুমের পুরিস্থিতি চরম আকার ধারন করিবে, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো, লামার এক বিদ্যালয়ের ছাত্রী তাইনের শিক্ষকরে ছালাম না দেওনের কারনে ব্যাপক মাধর করিয়াছে। হেই ঘটনা লইয়া অভিভাবকমহলে চরম অশান্তি দেখা দিয়াছে। ঐ শিক্ষাক নাকি আরো বহুত ছাত্রীরে পিটাইয়াছে। গেল মঙ্গলবার এই ঘটনা। শিক্ষক শহীদুল জেঠা নাকি স্কুরে জাতয়ি নিয়মও পালন করে না। যা মনে হইতেছে ঐ শিক্ষক জেঠা ভিন্ন খান এর অংশ। তয় পুরিস্থিতি চরমে লইয়া যাইবার আগে গরম গরম ব্যবস্থা করনের দরকার, চিন্তায় আছি…

কবির জেঠা কহিলো, তাইনের কাপ্তাই উপুজিলায় অস্ত্রধারী দুই দলের মইধ্যে গোগুলি মারিয়া জনমনে আতংক সৃষ্টি করিয়াছে। গেল বিষুধবার এই ঘটনা ঘটিলে এলাকার বহুত দোকানদার তাঁগো ব্যবসাপাতি বন্ধ করিয়া ঘরে পলাইয়াছে। আবার হেইখানের আমামীলীগের সভাপুতি অংসুইছাইন চৌদুরীর বাড়িতে এলাপাতারি গুলিও চালাইয়াছে। তাইনে কহিলো অস্ত্রধারীরা শতরাউন্ড গুলি তার বাড়িতে ফুটাইয়াছে। হেইখানে টানা আরো বহুত ঘটনা ঘটিয়াছে। জেঠা-জেঠিরাও কহিলো খালি মার-মার, খাই-খাই অবস্থা। যা মনে হইতেছে আমাগো পূন্যস্থান চিৎমরমের এলাকাটারে হ¹লে মিলিয়া শেষ করিতেছে, চিন্তায় আছি…

সেন জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির গুইমারা উপুজিলায় ইউপিডিএফ’র সংগঠক অংথোয়াইকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা হত্যা করিয়াছে। গেল শুক্রবার সকালে একদল অস্ত্রধারী হেইখানের দেওয়ানপাড়া এলাকায় গুলি করিয়া তাইনেরে হত্যা করিয়াছে। অংথোয়াই দলীয় কাজ লইয়া নিজ গন্তব্যে যাইবার পধিমইধ্যে এই ঘটনা ঘটিয়াছে। যা মনে হইতেছে আধিপত্য বিস্তার লইয়া ঐ ঘটনা। তয় পাল্টাপাল্টি বদলা লইয়া আর কতজনরে পরপারে যাইতে হইবে হেই ফর্দ মনে হইতেছে তাঁগোই হাতে, চিন্তায় আছি…

ইসমাইল জেঠা কহিলো, দেশে বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকিতে ছাত্রলীগ দেশবাসীরে আহ্বান করিয়াছে। ২১ আগষ্ট তাঁগো ষড়যন্ত্রের অংশ। তলে তলে এই জোট বঙ্গবন্ধু কন্যা হাসিনারেও হত্যা প্রচেষ্টা চালাইয়াছে। হেই দিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউকে বিভিষিকাময় করিয়াছিল। ষড়যন্ত্র এখনো চলিতেছে। দেশ ও স্বাধীনতা বিরোধীরা ষড়যন্ত্র চালাইয়া দেশে অরাজকতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করিতেছে। বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে হ¹লকেই হজাগ থাকিতে হইবে। কথা হইলো ষড়যন্ত্রের কোন শেষ নাই একটার পর একটা চলিতেই আছে, তয় দেশপ্রেম জাগ্রত না হইলে ষড়যন্ত্রকারীরা পাকপোক্তই থাকিবে, চিন্তায় আছি…

মংসি জেঠা কহিলো, বান্দবানের নানান জায়গায় উন্নয়নের নামে রাইতের আঁধারে পাহাড় পর্বত কটিয়া মাটি লইয়া টানাটানি চলিতেছে। প্রশাসনের চোক ফাঁকি দিয়া গভির রাইতে ইয়াসিন চক্র ঐ পাহাড় কাটার অকামে জড়িত। তয় তাগো সিন্ডিকেইট নাকি বহুত বড়। লোকাল জেঠা-জেঠিগোর বাধা আপত্তি না মনিয়া তারা তাগোই কাজ চালাইয়াই যাইতেছে। কথা হইলো রাজনৈতিক পৃষ্টপোষকতায় ঐ হ¹ল আকাম, প্রশাসন ইচ্ছা করিলে শেষ রাইতেও পেঁদানি চালাইতে পারে, চিন্তায় আছি…

রেজা জেঠা কহিলো, বিএনপির নেত্রী ম্যামাচিং জেঠিতো নির্বাচনে সরকারের ফিটিংস করা ইভিএম এইডা মেশিন না, আস্থ মিছা কথা বাক্স। আমামীলীগ হইলো নিশি রাইতের সরকার। দেশের পুরিস্থিতি তাইনেরা চরমে লইয়া যাইতেছে। নিত্যপন্যের দাম দেখিয়া দেশের জেঠা জেঠিরা কাঁদে, আবার মুর্ছাও যায়, সরকারের হুঁস নাই। গেল রবিবার তাইনে বান্দরবানের লামায় রাজনৈতিক সভা গনমিছিলে ভাষণ দিতে যাইয়া এইসব কহিলো। কথা হইলো বিএনপির আমলেও জনগনের উন্নয়নের জিনিসপত্র তাঁগো চকির তলা, পুকুর হইতেও উদ্ধার হইয়াছিল। কথা হইলো দেশের জেঠা-জেঠিরে পিষ্ট করিয়া ক্ষেমতায় যাইয়া তাঁগোরই লাভ হয়, মাথা ফাঁটে গরিবের, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু কহিলো তুমি বন্ধু কালা পাখি, আমি যেন কি-ই। সারা বছর জেঠা-জেঠিগোরে চুষিয়াই খাইলি। ক্ষেমতার অধিকারীরাতো রাজনৈতিক লেজুরভিত্তি চালাইয়া শহর নগরের অসহায় জেঠা-জেঠিরে ভালবাসার পল্টি মারিয়া লাগাতারই ছেঁচড়াইতেছে। জন্ম নিবন্ধন লইয়া বহুতে কহিলো যেই অত্যাচারিত হইতেছি তয় মানবকুলে আর জন্ম লওনের দরকার নাই। ঢের ভালা পাখি হইয়া জন্মিলে গোটা পুত্থিবী ঘুরিলেও, পাসপোর্ট, ভিসা, পুরিচয়পুত্র, জন্ম নিবন্ধুনের দরকার হইবে না। এই কামে, হেই কামে বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে, আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। তয় কি ভালোভাসা, বহুতেতো বাসাবাড়িও দখল করিতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ খ্রিঃ