[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাজস্থলীতে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে ৯শত চারা বিতরণ করা হবেপানছড়িতে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতলংগদুতে জুলাই শহীদ দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভারাঙ্গামাটির লংগদুতে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভামানিকছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ বিদেশী মদ জব্দরাবিপ্রবির শিক্ষক সংকট অনেকটাই নিরসন হয়েছে: ভাইস চ্যান্সেলররাঙ্গামাটিতে ব্যবসায়ীর ত্রি-খণ্ডিত লাশ উদ্ধার, ঘাতক স্বামী-স্ত্রী ফেফতারবান্দরবানের লামায় বড় ভাইয়ের শশুর বাড়ির লোকজনের হাতে ছোট ভাই খুনবান্দরবানে রাতের অন্ধকারে জিয়া স্মৃতি সংসদ অফিস ভাঙচুর
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়ির রামগড়ে অবৈধ বালু মহালে অভিযান, লাখ টাকার বালু মহাল জব্দ

৪৪

॥ খাগড়াছড়ি জেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রামগড় উপজেলার পাতাছড়া ইউনিয়নের অবৈধ বালু মহালে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় অবৈধ ওই বালু মহালে মজুতকৃত বিপুল পরিমাণ বালু ও খাল থেকে বালু উত্তোলনের পাম্প মেশিনসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়েছে। বুধবার (৩১আগস্ট) বিকেলে রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

জানা যায়, উপজেলার ২ নম্বর পাতাছড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ধামাই পাড়া হাসান রাজার ঘাট এলাকায় পিলাক নদী থেকে শক্তিশালী পাম্প মেশিনের মাধ্যমে ওই ওয়ার্ডের মেম্বার আবদুল লতিফ খাল থেকে বালু উত্তোলন করে ড্রামট্রাকে করে বিক্রি করে আসছিলেন দীর্ঘদিন। আর উত্তোলিত বালু পরিবহনের জন্য উঁচু পাহাড় কেটে মহাল পর্যন্ত দীর্ঘ কাঁচা রাস্তাও তৈরি করেন অভিযুক্ত ওই মেম্বার।

রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মোঃ ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত জানান, ‘অবৈধভাবে খাল থেকে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানে উপস্থিত কাউকে না পাওয়া গেলেও উত্তোলিত বালু ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়েছে। বালু মহালটির মালিক ইউপি মেম্বার আব্দুল লতিফকে খবর দেয়া হলেও তিনিও হাজির হননি। মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। তাই জব্দকৃত বালু ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি নিলামে বিক্রি করে সরকারি রাজস্ব তহবিলে জমা করা হবে।