[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়ির রামগড়ে অবৈধ বালু মহালে অভিযান, লাখ টাকার বালু মহাল জব্দ

৪২

॥ খাগড়াছড়ি জেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রামগড় উপজেলার পাতাছড়া ইউনিয়নের অবৈধ বালু মহালে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় অবৈধ ওই বালু মহালে মজুতকৃত বিপুল পরিমাণ বালু ও খাল থেকে বালু উত্তোলনের পাম্প মেশিনসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়েছে। বুধবার (৩১আগস্ট) বিকেলে রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

জানা যায়, উপজেলার ২ নম্বর পাতাছড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ধামাই পাড়া হাসান রাজার ঘাট এলাকায় পিলাক নদী থেকে শক্তিশালী পাম্প মেশিনের মাধ্যমে ওই ওয়ার্ডের মেম্বার আবদুল লতিফ খাল থেকে বালু উত্তোলন করে ড্রামট্রাকে করে বিক্রি করে আসছিলেন দীর্ঘদিন। আর উত্তোলিত বালু পরিবহনের জন্য উঁচু পাহাড় কেটে মহাল পর্যন্ত দীর্ঘ কাঁচা রাস্তাও তৈরি করেন অভিযুক্ত ওই মেম্বার।

রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মোঃ ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত জানান, ‘অবৈধভাবে খাল থেকে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানে উপস্থিত কাউকে না পাওয়া গেলেও উত্তোলিত বালু ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়েছে। বালু মহালটির মালিক ইউপি মেম্বার আব্দুল লতিফকে খবর দেয়া হলেও তিনিও হাজির হননি। মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। তাই জব্দকৃত বালু ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি নিলামে বিক্রি করে সরকারি রাজস্ব তহবিলে জমা করা হবে।