[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বিএনপি’র ৩১ দফা বাস্তবায়নে রামগড়ে জিয়া পরিষদের লিফলেট বিতরণলামায় আওয়ামীলীগ নেতা বাবা ও ছাত্রলীগ নেতা ছেলে গ্রেফতাররামগড়ে শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মাষ্টমী পালিতলক্ষ্মীছড়ি’র ইউএনও সেন্টু কুমার বড়ুয়া অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ালেনগণমাধ্যম শক্তিশালী একটি মাধ্যম রাজস্থলীতে সেনা কর্মকতার মতবিনিময়খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালিতকাপ্তাই উপজেলার রাইখালীতে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধনরামগড়ে ওয়াদুদ ভুইয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক মসজিদে আর্থিক সহায়তা প্রদানকাপ্তাই পিতার অভিযোগে বাল্যবিবাহ বন্ধ মুচলেখা সহ জরিমানা দিলেন ‘মা’আওয়ামী সরকারের আমলে উন্নয়নের নামে পার্বত্য চট্টগ্রামে লুটপাট হয়েছে: দীপন তালুকদার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

“পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য পুষ্টির প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষরাই বেশি পুষ্টিহীনতায় ভুগছে

১০০

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

দেশে পুষ্টির অগ্রগতি দৃশ্যমান। তবে আত্মতৃপ্তির সময় এখনো আসেনি। দেশের জনসংখ্যার বিশাল একটা অংশ এখনো পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে এ পুষ্টিহীনতায় বেশি ভুগছে। এর অন্যতম কারণ সচেতনতার অভাব। অবশিষ্ট অপুষ্টি দূর করতে সব পক্ষকে ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। বেশি করে তরুণদের সম্পৃক্ততা থাকার দরকার।

মঙ্গলবার (২আগস্ট) খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন অনুষ্ঠিত “পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য পুষ্টির প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা এ কথা বলেন। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে খাগড়াছড়ি জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটি এ আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস।

বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তরুণদের পুষ্টি বিষয়ে ধারণা দেওয়া যেতে পারে। এ বিষয়ে তরুণ ও যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে সভা-সেমিনার ও কর্মশালা করা প্রয়োজন।

অংশগ্রহণকারীরা আরো বলেন, শিশুদের নিজ হাতে খাওয়ার অভ্যাস করাতে হবে। আমাদের শিশু ও তরুণদের জন্য বাজার তৈরি আছে কি না তা দেখতে হবে। আমরা বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি, এবার পুষ্টির ব্যবস্থা করতে হবে। দেশে ওরস্যালাইন তৈরির পদ্ধতি গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করা হয়েছিল, তা কেউ ভুলবে না। তেমনিভাবে পুষ্টির জন্য দেশব্যাপী প্রচার-প্রচারণার দরকার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের উপ-পরিচালক ড. আকতার ইমাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) গোলাম মোহাম্মদ বাতেন, সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ ছাবের, পার্বত্য জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা টিটন খীসা, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. সফিউদ্দিন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান, জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক এমরান হোসেন চৌধুরী, জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. মঈন উদ্দিন আহমদ, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুমাইয়া নাজনীন, লিন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জান্নাত নূরসহ প্রমুখ।