[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটি রাজস্থলী প্রেস ক্লাবের মাসিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতরাজস্থলীতে উপজেলা তামাক আইন বাস্তবায়ন টাস্কফোর্সের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিতরোয়াংছড়িতে নারী, শিশুর প্রতি সহিংসতা ও মাদক বিরোধী আলোচনা সভাকাপ্তাই ১০আরই সেনাবাহিনীর ফ্রী চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরণকাপ্তাই নতুন বাজারে দুই প্রতিষ্ঠানকে অর্থদন্ড, প্রকাশ্যে ধুমপান নয়লংগদু উপজেলার আইনসৃংখলা রক্ষায় সার্বিক সহযোগীতা কামনাকথা হইলো ডাক্তার-ই যদি নাই থাকে তয় রোগ লইয়া খালি বিছানায় শুইয়া থাকিলে কি হইবে, চিন্তায় আছি…অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যু আমরা চাই না, পর্যটকদের সচেতন করা জরুরীখাগড়াছড়ির পানছড়িতে ৩ বিজিবির নানামুখী সহায়তাএলডিপি রাঙ্গামাটি জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কমল বিকাশ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

“পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য পুষ্টির প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষরাই বেশি পুষ্টিহীনতায় ভুগছে

৯৯

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

দেশে পুষ্টির অগ্রগতি দৃশ্যমান। তবে আত্মতৃপ্তির সময় এখনো আসেনি। দেশের জনসংখ্যার বিশাল একটা অংশ এখনো পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে এ পুষ্টিহীনতায় বেশি ভুগছে। এর অন্যতম কারণ সচেতনতার অভাব। অবশিষ্ট অপুষ্টি দূর করতে সব পক্ষকে ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। বেশি করে তরুণদের সম্পৃক্ততা থাকার দরকার।

মঙ্গলবার (২আগস্ট) খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন অনুষ্ঠিত “পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য পুষ্টির প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা এ কথা বলেন। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে খাগড়াছড়ি জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটি এ আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস।

বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তরুণদের পুষ্টি বিষয়ে ধারণা দেওয়া যেতে পারে। এ বিষয়ে তরুণ ও যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে সভা-সেমিনার ও কর্মশালা করা প্রয়োজন।

অংশগ্রহণকারীরা আরো বলেন, শিশুদের নিজ হাতে খাওয়ার অভ্যাস করাতে হবে। আমাদের শিশু ও তরুণদের জন্য বাজার তৈরি আছে কি না তা দেখতে হবে। আমরা বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি, এবার পুষ্টির ব্যবস্থা করতে হবে। দেশে ওরস্যালাইন তৈরির পদ্ধতি গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করা হয়েছিল, তা কেউ ভুলবে না। তেমনিভাবে পুষ্টির জন্য দেশব্যাপী প্রচার-প্রচারণার দরকার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের উপ-পরিচালক ড. আকতার ইমাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) গোলাম মোহাম্মদ বাতেন, সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ ছাবের, পার্বত্য জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা টিটন খীসা, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. সফিউদ্দিন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান, জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক এমরান হোসেন চৌধুরী, জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. মঈন উদ্দিন আহমদ, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুমাইয়া নাজনীন, লিন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জান্নাত নূরসহ প্রমুখ।