[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কাপ্তাই এর কৃষক দিদার আলমের সন্ধান মেলেনি এক মাসেওসুজন এর নানিয়ারচর উপজেলা কমিটির সভাপতি উত্তম, সম্পাদক বিনয়লংগদু উপজেলা পর্যায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘হলদে পাখি’ মতবিনিময়নাইক্ষ্যংছড়িতে টাস্কফোর্সের অভিযানে ৫ লাখ টাকার সেগুন কাঠ জব্দনাইক্ষ্যংছড়িতে ১০হাজার পিস ইয়াবাসহ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতারঅসদুপায় অবলম্বন করায় খগড়াছিড়িতে ৫ পরীক্ষার্থী বহিষ্কারএইচএসসি পরীক্ষায় রাজস্থলী কেন্দ্রে ইংরেজী ২য় পত্র পরীক্ষা দেয়নি ১৯ পরীক্ষার্থীকমিশন ছাড়া কাজ হয় না বান্দরবানের লামা পৌরসভায় !যা মনে হইতেছে সরকারি খাদ্য গুদামের দরজা জানালা ভাঙ্গাচোড়া, না হইলে ঘরের ইন্দুর বেড়া কাটিতেছে বলিয়াই মনে হইতেছে, চিন্তায় আছি…বান্দরবানের থানচি হাসপাতালেও দূর করতে হবে চিকিৎসক সংকট
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান

৩৯

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥

শনিবার (২৩জুলাই) টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা । এসময় তার সাথে ছিলেন,পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য ও রাঙ্গামাটি জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক কমিটির নেতাকর্মীরা।

প্রথমেই তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার পরিদর্শন ও সমাধি সৌধে পুষ্প স্তবক অর্পন করেন এবং সহকর্মীদের সাথে নিয়ে ১৫ আগস্টের শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাতে উপস্থিত ছিলেন।

এসময় স্থানীয় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ বাঙালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা যেমন এনে দিয়েছিলেন, তেমনি স্বাধীনতার পর পার্বত্য জনগণের জীবন মান উন্নয়নের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। আজকে বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু পার্বত্যবাসীর উন্নয়নের জন্য তার স্বপ্নের পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড পাহাড়ের প্রতিটি পল্লীতে জনগণের জীবনমান উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পাহাড়ের তৎকালীন অস্থিতিশীল পরিবেশকে শান্ত করার জন্য মহান উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তারই ফলস্বরুপ বর্তমানে পাহাড়ে উন্নয়ন কর্মকান্ড এগিয়ে চলছে। আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ও তার পরিবারের সকল শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করছি।

পরে তিনি সহকর্মীদের সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্স’র অভ্যন্তরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ও পাঠাগার পরিদর্শন করেন।