[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

ঢের ভালা পাখি হইয়া জন্মিলে গোটা পুত্থিবী ঘুরিলেও পাসপোর্ট, ভিসা, পুরিচয়পুত্র, জন্ম নিবন্ধনের দরকার হইবে না

৯৬

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। আমাগো শেখ হাসিনা জেঠিতো ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপিয়া ধরিয়াছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে। লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। এইবার নাকি জোট বাধিঁয়াছে ওমিক্রন। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে, কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি আপুত্তি-বিপত্তি। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং এখন হরদম। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি… যাউ¹া…

পার্বত্য চট্টগ্রাম লইয়া যত তালিমালির শেষ নাই। খাগড়াছুড়ির রামগড়ের স্থলবন্দর যেন শেষ হইতেও হইতেছেনা শেষ। হ¹লই হইয়াছে সীমান্তের দেড়শত গজের মইধ্যে অধিগ্রহনকৃত জমিতে অবকাঠামোর উন্নয়ন কামের বাধ সাধিয়া লাল পতাকা টাঙাইয়াছে বিএসএফ। শেষমেষ একশত পুঁচিশকুটি টাকার কাম বন্ধ। ফাঠাকপাইল্লা পাহাড়বাসী নানান সন্ত্রাসীগোর কারনে নিজেগোর ভাগ্যের পুরিবর্তন আনিতে বাধা হইয়াছে তার মইধ্যে যা উন্নয়ন হইতাছে হেইগুলাইন লইয়াও চালাচালি, চিন্তায় আছি…

বিলাই জেঠা কহিলো, আমাগো রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপুজিলার বড়থলি গ্রামে অস্ত্রধারীগোর গুলিতে সাইজাম গ্রামের নিরীহ চাইর জন নিহত হইয়াছেন। লগে বহুতে আহতও হইয়াছেন। গেল মঙ্গলবার দিনের কাইজ কাম সারিয়া বাড়ি ফিরিলে সইন্ধ্যায় অস্ত্রধারীরা গুলি করিয়া তাইনেগোরে হত্যা করিয়া পলাইয়া যায়। ঘটনা লইয়া আমাগো ত্রিপুরা স্টুডেন্টস্ ফোরাম তীব্র নিন্দা আর ঘটনার লগে যারা জড়িত তাগোর শাস্তি দাবি করিয়াছেন। হুট করিয়া এই হত্যাকান্ড আবারো শান্তিপূর্ন এলাকার ঘুম হারাম করিয়া অশান্তির সৃষ্টি করিয়াছে। এই লইয়া হেইখানের জেঠা-জেঠিরা চরম চিন্তায় পড়িয়াছে। বিচার চাহিয়া দেশের ত্রিপুরা জনগুষ্ঠি প্রধানমুন্ত্রীরে স্মারকলিপি দিয়াছেন। কথা হইলো আকামকারীগোর বিরুদ্ধে সোচ্চার না হইলে নানান রকুমের আকাম ঘটাইয়াই যাইবে, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো বান্দরবনের সাংগু বনাঞ্চলরে বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীর জইন্য অভয়ারণ্য ঘোষণা করিয়াছে। হেইখানের গাছ চোর, মাটি চোর মিলিয়া বন্যপ্রাণীর আবাসস্থলও শেষ করিতেছে। লাগাতার অথ্যাচারে বনের প্রাণীগোর অবস্থা খারাপ হইতেছে। তয় বন অধিদপ্তরের এই কাম আরো বহুত বছর আগে হইতেই করনের দরকার আছিল। কথা হইলো ঘোষণা দিয়া বসিয়া থাকিলে চলিবে না, টানা চষিয়াও বেড়াইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

ইসমাইল জেঠা কহিলো, আমাগো হালদা নদীর পাড়ে সরকারি বেসরকারি নানান সংস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু করিয়াছে। নদীর পাড়ে তরমুজ লগে নানান জাতের কৃষিপন্য উৎপাদনে চাষাবাদ চলিতেছে। হেইখানের জেঠা-জেঠিরা কহিলো উন্নয়ন প্রকল্পের কারনে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে তামাক চাষ বন্ধ হইতেছে। তামাক চাষিরাও এই প্রকল্প হাতে পাইয়া এখুন তামাক ছাড়িয়া সবজির দিকে মনোযোগী হইয়াছেন। কথা হইলো জায়গা জমি থাকিয়া যদি অকামে ব্যবহৃত হইয়া বসে খারাপটাই জাতির ঘারে চড়িবে, চিন্তায় আছি…

আথিক জেঠা কহিলো, আমাগো মাদার ডিস্ট্রিক্টের পাহাড়ে পাহাড়ে যেইভাবে কলা উৎপাদন হইতেছে তাহাতে বছরে ছয়শত কুঠি টাকার কলার বাণিজ্য হইবে। কৃষি বিভাগের কর্তারাও তাই কহিলো। তাইনেরা কহিলো, মাদার ডিস্ট্রিক্টে এগারো হাজার সাতশত হেক্টর জমিতে কলা বাগান রহিয়াছে। হ¹ল দিক ভালা থাকিলে লক্ষ্য বাস্তবায়ন হইবেই। কথা হইলো জমির হেক্টর কোন ফেক্টর নয় কৃষি বিভাগের কর্তারা এইসব লইয়া গবেষনাধর্মী কাইজ কাম চালাইয়া যাইতে হইবে। তয় এত্ত কলা উৎপাদন হইলেও পাহাড়ের মানুষ অতি দামেও যে কলা গিলিতেছে তার ব্যবস্থাও লইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো, এইবারের কুরবানে লামার চেয়ারমন পাড়ার কাটাপাহাড় গ্রামের আলতাফ হোসেনের গরু ‘রাজা বাবু’র দাম ডাক দিয়াছেন বার লক্ষ টাকা। এই দাম দেখিয়া কুরবানির চিন্তা না করিয়া বহুতে তাইনের ঘরে জমাট বাধিতেছে। দেশের নানান স্থানে বাজারে গরু নাম লইয়া কালা চান, ধলা চান, বাহাদুর বহুতের শইলের যেই বাহাদুরীও কম নয়। দেশের জেঠা-জেঠিরা সহনীয় দামে কিনিতে পারিবে কিনা চিন্তা। কথা হইলো মালিকের দোষ নাই আগাম চিন্তা করিয়া বাচনের জইন্য গরুতো নিজেই দেহটারে ক্রয় ক্ষমতার বাইরে লইয়া গেছে, চিন্তায় আছি…

রানা জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির মাইনী নদীর আশপাশ হইতে বালু তুলিয়া যত্রতত্র সরবরাহ আর বিক্রি করিতে যাইয়া টানা ক্ষতি হইয়া যাইতেছে। সময় সময় আমাগো প্রশাসন দৌড়ানি দিলেও আবারো বুলু খেকোর দল জড়ো হইতেছে। ঐ দলে অত্যাচারে প্রতিবছরই মাইনীর ক্ষতি গুণিতেছে জেঠা-জেঠিরা। কথা হইলো খালি প্রশাসনের দিকে ভরসায় থাকিলেও হইবে না, ব্যনার সাইনবোর্ড লইয়া রাস্তায়ও নামিতে হইবে, চিন্তায় আছি…

খান জেঠা কহিলো, রাঙ্গামাটির রাজস্থুলিতে কিশোর গ্যাংক লইয়া পাড় মহল্লার জেঠা-জেঠিরা চরম চিন্তায় পড়িয়াছে। কিশোর গ্যাংক দল মদ, গাঁজা, ইয়াবার ছোবলে নিজেরাতো শেষ হইতেছে সমাজের বাকীদেরও শেষের দিকে লইয়া যাইতেছে। এসিবরে াত্যাচারে অতিষ্ট হইতেছে সমাজের জেঠা-জেঠিরা। কথা হইলো আমাগো প্রশাসনের আইনের পাশাপাশি ঐ অবাধ্য কিশোর গ্যাংকরে প্রকাশ্যে উত্তমমধ্যম চালাইতেও হইবে, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু কহিলো ক্ষেমতার অধিকারীরাতো রাজনৈতিক লেজুরভিত্তি চালাইয়া শহর নগরের অসহায় জেঠা-জেঠিরে ভালবাসার পল্টি মারিয়া ছেঁচড়াইতেছে। জন্ম নিবন্ধন লইয়া বহুতে কহিলো যেই অত্যাচারিত হইতেছি তয় মানবকুলে আর জন্ম লওনের দরকার নাই। ঢের ভালা পাখি হইয়া জন্মিলে গোটা পুত্থিবী ঘুরিলেও, পাসপোর্ট, ভিসা, পুরিচয়পুত্র, জন্ম নিবন্ধুনের দরকার হইবে না। এই কামে, হেই কামে বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে, আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। তয় কি ভালোভাসা, বহুতেতো বাসাবাড়িও দখল করিতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
৩জুলাই, ২০২২ খ্রিঃ