[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনীদীঘিনালায় রাতের আধাঁরে পাহাড় কাটার অভিযোগে ২লাখ টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে গরু ঘাঁস খাওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১ আহত ৮অক্সিজেনের অভাবে বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১ মাস বয়সের শিশুর মৃত্যু
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

শ্রান ত্রিপুরার চোখের আলো ফেরাতে দায়িত্ব নিয়েছে সেনাবাহিনী

৮৪

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥

খাগড়াছড়ি দীঘিনালায় শ্রান ত্রিপুরা (৫)। তার একটি চোখের আলো ফেরাতে দায়িত্ব নিয়েছে দীঘিনালা জোনের দি বেবি টাইগার্স সেনাবাহিনী। একটি চোখ গৃহপালিত পশু বিক্রি করে এবং এলাকাবাসীর সহযোগিতা নিয়ে চট্টগ্রাম পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করেছে। আরেকটি চোখের অপারেশনের তারিখ ১২ জুলাই। কিন্তু অপারেশনের জন্য ছিল অর্থাভাব। খবর পেয়ে দীঘিনালা জোনের সেনাবাহিনী দায়িত্ব নিয়েছেন।

বুধবার(২৯জুন) দুপুরে দীঘিনালা জোন সদরে শ্রান ত্রিপুরা(৫) এর বাবা মোহন ত্রিপুরার হাতে চিকিৎসার জন্য নগদ অনুদান তুলে দেন দীঘিনালা জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রুম্মন পারভেজ পিএসসি।

এসময় দীঘিনালা জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রুম্মন পারভেজ পিএসসি জানান, শিশু শ্রান ত্রিপুরার পরিবার খুবই গরীব। শ্রান ত্রিপুরার দুটি চোখের মধ্যে একটি চোখ অপারেশন করালেও আরেকটি চোখের অপারেশনের জন্য ছিল অর্থাভাব। শ্রান ত্রিপুরার চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে যাবতীয় দায়িত্ব আমরা নিয়েছি। ভবিষ্যতে এধরণের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

আর্থিক সহায়তা পেয়ে শ্রান ত্রিপুরার বাবা মোহন ত্রিপুরা বলেন, গত ২/৩ মাস আগে শ্রান ত্রিপুরা (৫)র চোখের সমস্যাটি আমাদের নজরে আসে। পরে বাড়ীর গবাদি পশু ও স্বার্নালকার বিক্রি করে এবং সকলের সহযোগিতা নিয়ে একটি চোখের চিকিৎসা করালেও আরেকটি চোখের চিকিৎসা বাকী থাকে। যা আর্থিক সংকটে কষ্ট সাধ্য হয়ে যায়। দীঘিনালা জোন আমার ছেলে একটি চোখের চিকিৎসার জন্য দায়িত্ব নিয়েছে এবং আর্থিক সহাযোগীতা করেছে। এতে আমি সেনাবাহিনীর প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ।