[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাজস্থলীতে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে ৯শত চারা বিতরণ করা হবেপানছড়িতে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতলংগদুতে জুলাই শহীদ দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভারাঙ্গামাটির লংগদুতে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভামানিকছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ বিদেশী মদ জব্দরাবিপ্রবির শিক্ষক সংকট অনেকটাই নিরসন হয়েছে: ভাইস চ্যান্সেলররাঙ্গামাটিতে ব্যবসায়ীর ত্রি-খণ্ডিত লাশ উদ্ধার, ঘাতক স্বামী-স্ত্রী ফেফতারবান্দরবানের লামায় বড় ভাইয়ের শশুর বাড়ির লোকজনের হাতে ছোট ভাই খুনবান্দরবানে রাতের অন্ধকারে জিয়া স্মৃতি সংসদ অফিস ভাঙচুর
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

শ্রান ত্রিপুরার চোখের আলো ফেরাতে দায়িত্ব নিয়েছে সেনাবাহিনী

৮৪

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥

খাগড়াছড়ি দীঘিনালায় শ্রান ত্রিপুরা (৫)। তার একটি চোখের আলো ফেরাতে দায়িত্ব নিয়েছে দীঘিনালা জোনের দি বেবি টাইগার্স সেনাবাহিনী। একটি চোখ গৃহপালিত পশু বিক্রি করে এবং এলাকাবাসীর সহযোগিতা নিয়ে চট্টগ্রাম পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করেছে। আরেকটি চোখের অপারেশনের তারিখ ১২ জুলাই। কিন্তু অপারেশনের জন্য ছিল অর্থাভাব। খবর পেয়ে দীঘিনালা জোনের সেনাবাহিনী দায়িত্ব নিয়েছেন।

বুধবার(২৯জুন) দুপুরে দীঘিনালা জোন সদরে শ্রান ত্রিপুরা(৫) এর বাবা মোহন ত্রিপুরার হাতে চিকিৎসার জন্য নগদ অনুদান তুলে দেন দীঘিনালা জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রুম্মন পারভেজ পিএসসি।

এসময় দীঘিনালা জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রুম্মন পারভেজ পিএসসি জানান, শিশু শ্রান ত্রিপুরার পরিবার খুবই গরীব। শ্রান ত্রিপুরার দুটি চোখের মধ্যে একটি চোখ অপারেশন করালেও আরেকটি চোখের অপারেশনের জন্য ছিল অর্থাভাব। শ্রান ত্রিপুরার চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে যাবতীয় দায়িত্ব আমরা নিয়েছি। ভবিষ্যতে এধরণের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

আর্থিক সহায়তা পেয়ে শ্রান ত্রিপুরার বাবা মোহন ত্রিপুরা বলেন, গত ২/৩ মাস আগে শ্রান ত্রিপুরা (৫)র চোখের সমস্যাটি আমাদের নজরে আসে। পরে বাড়ীর গবাদি পশু ও স্বার্নালকার বিক্রি করে এবং সকলের সহযোগিতা নিয়ে একটি চোখের চিকিৎসা করালেও আরেকটি চোখের চিকিৎসা বাকী থাকে। যা আর্থিক সংকটে কষ্ট সাধ্য হয়ে যায়। দীঘিনালা জোন আমার ছেলে একটি চোখের চিকিৎসার জন্য দায়িত্ব নিয়েছে এবং আর্থিক সহাযোগীতা করেছে। এতে আমি সেনাবাহিনীর প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ।