[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাজস্থলীতে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে ৯শত চারা বিতরণ করা হবেপানছড়িতে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতলংগদুতে জুলাই শহীদ দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভারাঙ্গামাটির লংগদুতে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করনের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভামানিকছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ বিদেশী মদ জব্দরাবিপ্রবির শিক্ষক সংকট অনেকটাই নিরসন হয়েছে: ভাইস চ্যান্সেলররাঙ্গামাটিতে ব্যবসায়ীর ত্রি-খণ্ডিত লাশ উদ্ধার, ঘাতক স্বামী-স্ত্রী ফেফতারবান্দরবানের লামায় বড় ভাইয়ের শশুর বাড়ির লোকজনের হাতে ছোট ভাই খুনবান্দরবানে রাতের অন্ধকারে জিয়া স্মৃতি সংসদ অফিস ভাঙচুর
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু

৯৯

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

‘বৃক্ষপ্রাণে প্রকৃতি-প্রতিবেশ, আগামী প্রজন্মের টেকসই বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যে খাগড়াছড়িতে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু হয়েছে।

এ উপলক্ষে বুধবার (২৯জুন) সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গন থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালী শুরু হয়। পরে র‌্যালিটি জেলা পৌর টাউনহল প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার শুভ উদ্বোধন করেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস।

জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ যৌথ উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়। মেলায় শতাধিক প্রজাতির বনজ ও ফলজ ভেষজ চারা নিয়ে প্রদর্শনী সাজানো হয়েছে। মেলায় সব বয়সী মানুষের পাশাপাশি স্কুলের শিক্ষার্থীরা ভীড় করেছে। আগামী ৫জুলাই পর্যন্ত এই মেলা চলবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ি বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ হুমায়ন কবিরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজাতীয় শরনার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণ চন্দ্র চাকমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কে. এইচ. এম. এরশাদ, দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ কাশেম বক্তব্য রাখেন। এসময স্বাগত বক্তব্য রাখেন, খাগড়াছড়ি বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মোঃ মোজাম্মেল হোসেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে আগে বহু প্রজাতির গাছ ছিল। কিন্তু ইদানিং অপরিকল্পিত বৃক্ষ কর্তন ও অসচেতনতার কারণে নিমূল হয়ে গেছে। পাহাড়ের অনেক মূল্যবান গাছকে আমরা হারিয়েছি। কিন্তু তা পরিবর্তে কিছু নতুন প্রজাতির গাছও দেখতে পেয়েছি। যা কৃষক ও বাগানিরা ইতিমধ্যে লাগিয়ে সুফলও পেয়েছে। খাগড়াছড়িতে যে পরিমাণ ফলের বাগান রয়েছে তা কিন্তু আগে ছিল না। পাহাড়ের আম্রপলি আম এখন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গেছে। যারফলে কিছুটা দরিদ্র নিরসন ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে।