[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে বিশ্ব তামাক দিবস উদযাপনরাঙ্গামাটির রাজস্থলীস্থ কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহার নিরাপত্তায় দেওয়াল নির্মানের দাবিকাপ্তাইয়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ সম্পন্ন ও পুরস্কার বিতরণবরকলে গৃহহীন পরিবারের পাশে আইমাছড়া ইউপি চেয়ারম্যানবান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, নিম্নাঞ্চলের মানুষের জনজীবন দুর্ভোগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির জব্দ গরু ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা সংঘর্ষে আহত ৪বান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসে গুরুতর আহত ১রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলায় বন্যহাতির তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড বসতবাড়িকাপ্তাই উপজেলায় পাহাড় ধ্বসের ঝুঁকিতে এক হাজার পরিবারদীঘিনালায় আশ্রয় কেন্দ্রে বিএনপি’র ত্রান সহায়তা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

সেনাবাহিনীর উদ্যাগে রাজস্থলীতে হেডম্যান কারবারী সম্মেলন

সন্ত্রাসী কার্যক্রম ত্যাগ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন: ক্যাপ্টেন মামুন

৭৫

॥ মোঃ আজগর আলী খান, রাজস্থলী ॥

বিগত দিন গুলোতে সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্তৃক অত্র পাড়া মহল্লায় সাধারণ মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন ও চাঁদা নেওয়া বৃদ্ধি পাওয়ায়, কাপ্তাই জোনের উদ্যোগে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। কেউ সন্ত্রাসী কার্যক্রম ত্যাগ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসলে তাদের সু-স্বাগতম জানাবো। সরকার তাদের আত্নসামাজিক উন্নয়নেও সুযোগ সুবিধা করতে বদ্ধ পরিকর। মঙ্গলবার (২১ জুন ) সকাল সাড়ে ১০ টায় সেনাবাহিনীর অটল ছাপ্পান্ন কাপ্তাই এর তত্ত্বাবধানে হেডম্যান ও কারবারী সম্মেলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাজস্থলী সাব-জোন কমান্ডার ক্যাপ্টেন মামুন একথা বলেন।

সম্মেলনে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উবাচ মারমা, সাব-জোন জেসিও, রাজস্থলী সাব-জোন এর ১ নং ঘিলাছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবার্ট ত্রিপুরা, গাইন্দ্যা ইউপি চেয়ারম্যান পুচিংমং মারমা ও বিভিন্ন মৌজা থেকে আগত হেডম্যান ও কারবারী এছাড়াও গণমাধ্যম কর্মীগন উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, অটল ছাপ্পান্ন ২৩ বেঙ্গল থেকে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এই এলাকায় দায়িত্ব পালন করতে পেরে আমি নিজেকে গর্বিত মনে করছি। প্রথম থেকেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পার্বত্য এলাকায় অনেক ঝুঁকি নিয়ে সফলতার সাথে কাজ করছে। এখানে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সেনাবাহিনী নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, জনগণের সাহায্য নিয়ে সেনাবাহিনী একসাথে কাজ করতে চায়। দুর্গম এলাকার মানুষ যারা এখনো আধুনিকতার ছোয়া পায়নি তাদেরকে আধুনিকতার ছোয়া দিতে চাই। ভবিষৎ সকলের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সবাই কে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কেন না পাহাড়ে সন্ত্রাসীরা মাথা উচু করে নিরীহ পাহাড়ীদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে চাঁদা আদায় করে। তাদের প্রতিহত করে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হবে। নইলে এলাকায় শান্তি ফিরে আসবে না।