[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সবাই কে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মেজর মামুন

৩৫

॥ মোঃ আজগর আলী খান, রাজস্থলী ॥

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রথম থেকেই পার্বত্য এলাকায় অনেক ঝুঁকি নিয়ে সফলতার সাথে কাজ করছে। এখানে পিছিয়ে পড়া ও নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সেনাবাহিনী নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সোমবার (১৩ জুন) সকাল সাড়ে ১০ টায় রাজস্থলী উপজেলার বাস, ট্রাক ও সিএনজি মালিক সমিতির সদস্যদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাজস্থলী সাব জোন অধিনায়ক মেজর মামুন আহমেদ এ কথা বলেন।

উপজেলা পরিষদ হল রুমে মত বিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উবাচ মারমা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শান্তনু কুমার দাশ, থানা অফিসার ইনচার্জ জাকির হোসেন ক্যাম্প জেসিও সাইফুল ইসলাম সহ বাস, ট্রাক ও সিএনজি মালিক সমিতির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় প্রধান অতিথি বলেন, বিগত দিন গুলোতে সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্তৃক বাস, ট্রাক ও সিএনজি ড্রাইভারদের উপর জুলুম নির্যাতন ও চাঁদা নেওয়া বৃদ্ধি পাওয়ায়, কাপ্তাই জোনের উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। তিনি আরো বলেন, বর্তমান অত্র এলাকায় সশস্ত্র সদস্যদের চলাচল বেড়ে গেলেও কেউ আতঙ্কিত না হয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহায়তা নিন। দুর্গম এলাকার মানুষ যারা এখনো আধুনিকতার ছোয়া পায়নি তাদেরকে একবিংশ শতাব্দীতেই আধুনিকতার ছোয়া দিতে চাই। ভবিষ্যতে সকলের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান। এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সবাই কে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কেন না পাহাড়ে সন্ত্রাসীরা মাথা উচু করে নিরীহদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে চাঁদা আদায় করে। তাদের প্রতিহত করে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হবে। এছাড়াও পাড়া বা মহল্লায় কেউ কোন সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্তৃক চাঁদাবাজি, মারধোর, হত্যার হুমকির অথবা যে কোন নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হলে সেনাবাহিনীর তড়িৎ সহায়তার জন্য ক্যাম্পের মোবাইল নাম্বারযুক্ত লিফলেট সকলের মাঝে বিতরণ করা হয়।