[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সবাই কে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মেজর মামুন

৩৪

॥ মোঃ আজগর আলী খান, রাজস্থলী ॥

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রথম থেকেই পার্বত্য এলাকায় অনেক ঝুঁকি নিয়ে সফলতার সাথে কাজ করছে। এখানে পিছিয়ে পড়া ও নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সেনাবাহিনী নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সোমবার (১৩ জুন) সকাল সাড়ে ১০ টায় রাজস্থলী উপজেলার বাস, ট্রাক ও সিএনজি মালিক সমিতির সদস্যদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাজস্থলী সাব জোন অধিনায়ক মেজর মামুন আহমেদ এ কথা বলেন।

উপজেলা পরিষদ হল রুমে মত বিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উবাচ মারমা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শান্তনু কুমার দাশ, থানা অফিসার ইনচার্জ জাকির হোসেন ক্যাম্প জেসিও সাইফুল ইসলাম সহ বাস, ট্রাক ও সিএনজি মালিক সমিতির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় প্রধান অতিথি বলেন, বিগত দিন গুলোতে সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্তৃক বাস, ট্রাক ও সিএনজি ড্রাইভারদের উপর জুলুম নির্যাতন ও চাঁদা নেওয়া বৃদ্ধি পাওয়ায়, কাপ্তাই জোনের উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। তিনি আরো বলেন, বর্তমান অত্র এলাকায় সশস্ত্র সদস্যদের চলাচল বেড়ে গেলেও কেউ আতঙ্কিত না হয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহায়তা নিন। দুর্গম এলাকার মানুষ যারা এখনো আধুনিকতার ছোয়া পায়নি তাদেরকে একবিংশ শতাব্দীতেই আধুনিকতার ছোয়া দিতে চাই। ভবিষ্যতে সকলের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান। এলাকার শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সবাই কে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কেন না পাহাড়ে সন্ত্রাসীরা মাথা উচু করে নিরীহদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে চাঁদা আদায় করে। তাদের প্রতিহত করে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হবে। এছাড়াও পাড়া বা মহল্লায় কেউ কোন সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্তৃক চাঁদাবাজি, মারধোর, হত্যার হুমকির অথবা যে কোন নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হলে সেনাবাহিনীর তড়িৎ সহায়তার জন্য ক্যাম্পের মোবাইল নাম্বারযুক্ত লিফলেট সকলের মাঝে বিতরণ করা হয়।