[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমেরখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই বসতবাড়ি আগুনে ভষ্মিভুতদীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে সাবেক এক চেয়ারম্যান সহ ১৬জনের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা

৩৫

॥ মু. মুবিনুল হক মুবিন, নাইক্ষ্যংছড়ি ॥

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামিলীগ এর সহ-সভাপতি হাবিব উল্লাহসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে শনিবার (২৮ মে) নারী নির্যাতন ও চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেছেন একই এলাকার শাকেরা বেগম নামের এক নারী।

বাদীনির অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে তার নিজ জায়গায় গাছের চারা লাগাতে গেলে চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর লোকজন বাঁধা দেয় এবং ৩ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন। গত শনিবার (১৪ মে) সকালে অপরিচিত কিছু লোক এসে খবর দেয় বাদীনির ভাই ও ছেলেকে অপহরণ করে দোছড়ি খইয়াতলি পাহাড়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। খবর পেয়ে বাদীনি ও তার আরো দুই বোন উক্ত স্থানে গেলে চেয়ারম্যান দলবলে ঘেরাও করে শ্লীলতাহানী ও মারধর করে।

এ ঘটনার বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় অভিযোগ করতে গেলে পুলিশ আদালতের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেন। পরে চিকিৎসা শেষে গত ২৫ মে বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ দায়ের করেন। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে বান্দরবান টুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ জাহাঙ্গীর আলমকে অভিযোগটি তদন্তের বিজ্ঞ বিচারক মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ছিদ্দিক নির্দেশ দেন।

এ অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদালতের পিপি এ্যাডভোকেট বাচিং থুয়াই মার্মা।

এদিকে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাবীব উল্লাহ বলেন, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীরা পরস্পর যোগসাজসে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ ঘটনার বিষয়ে ওই মহিলার বিরুদ্ধে এর আগে বান্দরবান চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা চলমান আছে। উক্ত মামলা থেকে রেহাই পেতে তিনি ও তার ছেলে সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে আমার আদালতে এ মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।