[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
নারীবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবেশান্তি সম্প্রতি ও উন্নয়নে রামগড় ৪৩ বিজিবি’র মানবিক সহায়তা প্রদানবাঘাইছড়ির সাজেক সড়কে ৮ঘন্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিকখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় পার্টনার ফিন্ড স্কুল কংগ্রেস’র কৃষক সমাবেশনিহত ছাত্র উক্যাচিং মারমার পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমানখাগড়াছড়ির রামগড়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও সনদ প্রদানবান্দরবানের লামার মিরিঞ্জা কটেজে গলায় ফাঁস দিয়ে পর্যটকের মৃত্যুঋতুপর্ণা’র মায়ের জন্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রানলয়ের অর্থিক সহায়তা প্রদানরাজস্থলীর বাঙ্গালহালিয়াতে উক্য চিং মারমার সৎকার সম্পন্ন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

জুরাছড়িতে অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধিতা বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা

৭৯

॥ জুরাছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

জুরাছড়িতে ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম এন্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজএ্যাবিলিটিজ- NAAND মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এর আয়োজনে অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধিতা বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (২৫ মে ) সকালে সুবলং খাগড়াছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে জুরাছড়ি উপজেলা পর্যায়ে অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধিতা বিষয়ক দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়।

এতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি শিক্ষক প্রথাগত হেডম্যান কর্বারী ও জুরাছড়ি উপজেলার সাংবাদিক বৃন্দ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে মাষ্টার ট্রেইনার হিসেবে বক্তব্য রাখেন ডঃ আবুল মনসুর চৌধুরী সহযোগী অধ্যাপক পটিয়া সরকারি কলেজ। সুবলং খাগড়াছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ধর্মচন্দ্র চাকমা সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন জুনায়েত আহমেদ মেডিক্যাল অফিসার জুরাছড়ি।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্য যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন,বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ হিসেব মতে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৫ ভাগই কোন না কোন ধরনের প্রতিবন্ধী। সকলের প্রতিবন্ধিতা বা প্রতিবন্ধিত্বের মাত্রা সমান নয়। প্রতিবন্ধী শিশুরা হচ্ছে আমাদের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু, এসব অটিজম শিশুদের আমাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। সামাজিকভাবে এসব শিশুদের কখনো হেয়প্রতিপন্ন করা যাবেনা।

বক্তারা আরো বলেন, প্রায় সময় দেখা যায় গ্রামের প্রশিক্ষন বিহীন ধাত্রীদের দিয়ে গর্ভবর্তী প্রসূতি মহিলাদের ডেলিভারি করা হয় ফলে দেখা যায় অদক্ষতার কারণে একটি সুন্দর শিশু অটিজম হয়। এছাড়াও স্বাভাবিক ডেলিভারি না করে অধিকাংশ মহিলারা বর্তমানে সিজার করে থাকেন তাই এসব শিশুরা ও অটিজম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে প্রশিক্ষণে উল্লেখ করেন।

একটি শিশু যখন চোখে চোখ রেখে না থাকানো। আনন্দেরর বিষয়ে আনন্দ না পাওয়া। একই কাজ বার বার করা। নিষেধ করলে আরো বেশি করা। জিনিস পত্র ছোড়া বা ভেঙ্গে ফেলা সহ বেশ কয়েকটি অটিজমের লক্ষণ রয়েছে, এসব বৈশিষ্ট্য গুলো দেখা দিলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করানোর জন্য পরামর্শ প্রদান করেন।