[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ৭ লক্ষ পিস ইয়াবা সহ আটক-৫

৪৮

॥ মু. মুবিনুল হক মুবিন , নাইক্ষ্যংছড়ি ॥

মাদক ইয়াবায় যেন ছেয়ে গেছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা। বিজিবি, সেনা পুলিশ, র‌্যাব গোপন সংবাদ পেয়ে বিভিন্ন সময়ে টানা অভিযান চালিয়ে মাদক সহ এর সাথে জড়িত কারবারীদের আটক করলেও তারপরেও কমছে না এ ব্যবসা। স্থানীয় প্রশাসন সহ আইনসৃংখলাবাহিনীর সদস্যরা মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে যার ফলশ্রুতিতে এবার ঈদকে সামনে রেখে পাচারকালে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউপির সীমান্তের রেজুপাড়া পয়েন্টে পৃথক অভিযান চালিয়ে প্রায় ৭ লাখ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারিকে আটক করেছে বিজিবি।

শনিবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে ৩৪ বিজিবির অধীনস্থ নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম রেজুপাড়া বিওপির অভিযানে নাইক্ষ্যংছড়ির স্বরণ কালের বৃহহত্তর ইয়াবার চালান উদ্ধার করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইয়াবা পাচারের ২টি সেন্ডিকেট এর মধ্যে প্রধান ইকবাল হোসেন ও রফিকুল ইসলাম।

বিজিবি সূত্র আরো জানান, গত ১৯ থেকে ২২ এপ্রিল মধ্যরাত নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের কড়ইবুনিয়া এলাকার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী জনৈক ইকবাল হোসেনের বাড়ি তল্লাসী করেন বিজিবি। এ সময় ইয়াবা কারবারের সাথে জড়িত থাকার দায়ে ৪ জনকে আটক করে ৫০ হাজার ইয়াবাসহ তাদেরকে আটক করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদের পর ফের রেজুপাড়া অভিযান পরিচালনা করে আরো ৬ লাখ ইয়াবা জব্দ করতে সক্ষম হন ৩৪ বিজিবির এ বিশেষ টিম।

এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবি অধিনায়ক লে: কর্ণেল মেহেদী হোসেন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের বলেন, বিজিবি সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি চোরাচালান প্রতিরোধ, সন্ত্রাস দমন, অস্ত্র, মাদক উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এছাড়াও অসহায় মানুষ ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহায়তা দিয়ে আসছেন। মাদকের বিষয়ে ভবিষ্যতে বিজিবি’র এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। ইতির্পুবে অভিযান চালিয়ে যেসব মাদক উদ্ধার করা হয়েছে তার মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ বলে বিজিবি জানিয়েছে।