[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কিডনি রোগে আক্রান্ত হতদরিদ্র আবুল কাশেম বাঁচতে চায়

৪৮

॥ মাইন উদ্দিন বাবলু, গুইমারা ॥

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগের মতো স্বাভাবিক জীবন নিয়ে বাঁচার আকুতি জানিয়েছেন মোঃ আবুল কাশেম (৪৪)। মানবতার এই জগৎ থেকে বিনা চিকিৎসায় বিদায় নিতে চান না তিনি। ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না’। এমনিই এক আকুতি জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার ১নং গুইমারা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের হাফেজ মিয়ার ছেলে মোঃ আবুল কাশেম ।

সহায়-সম্বলহীন আবুল কাশেম দীর্ঘদিন ধরে কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন। চিকিৎসকের রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁর দু’টো কিডনীই বিকল। চিকিৎসার খরছ বহন করতে গিয়ে পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত শেষ সম্বল জমাজমি বিক্রি করে এখন নিঃস্ব।

কিডনীর এই ব্যয় বহুল চিকিৎসা চালাতে গিয়ে তিনি সর্বশান্ত হয়ে পড়েছেন। আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীদের সাহায্য-সহযোগিতায় এতদিন চিকিৎসা চলছিল। যতদিন বেঁচে থাকবেন, ততদিন তাকে ডায়ালাইসিস করার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। সে মতে প্রতি সপ্তাহে তার চিকিৎসা ও ওষুধ বাবদ ৭ হাজার ৫০০ টাকার প্রয়োজন হয়। তাই দিনমজুর আবুল কাশেমের পক্ষে এ অর্থ যোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না। তার সুচিকিৎসার জন্য আরো অনেক টাকার প্রয়োজন। কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় সমাজ সেবক মোঃ খোরশেদ আলম বলেন, সকলের আর্থিক সহযোগিতায় বেঁচে যেতে পারে অসহায় আবুল কাশেম।

আবুল কাশেম জানান, সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিই তিনি। বর্তমানে বিপুল অর্থ ব্যয়ে ডায়ালাইসিস করা ও ওষুধ ক্রয় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তিনি আরো জানান, কিডনি প্রতিস্থাপন করতে অন্তত ১৬-২০ লাখ টাকা প্রয়োজন। তাঁর স্ত্রী পান্না বেগম জানান, আমার স্বামীর চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। মানবিক কারণে চিকিৎসা ব্যয়ে আর্থিক সহায়তা চেয়ে সমাজের সকল হৃদয়বান, বিত্তশালী, দানশীল ও সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানের নিকট সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন হতদরিদ্র পরিবারটি। আপনাদের মহানুভবতার কারণে বেঁচে যেতে পারে একটি জীবন-একটি পরিবার। পিতার বেঁচে থাকার মধ্যে সুন্দর জীবন পেতে পারে শিশুপুত্র ফাহিম হোসেন ও মেয়ে কাজলী আকতার।

আবুল কাশেম কে সাহায্য পাঠানোর বিকাশ ও যোগাযোগের মোবাইল নং- ০১৫৮১২৪৩৩০৪