[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

উচ্চ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী খাগডাছড়িতে অবৈধ ইটভাটা অপসারণ

৪৫

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥
পার্বত্য তিন জেলায় ১৩০টি অবৈধ ইটভাটা অপসারণে উচ্চ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী খাগড়াছড়িতে অভিযান শুরু করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসন । গত বৃহস্পতিবার (২১এপ্রিল) সকালে মহালছড়ি উপজেলায় মেসার্স এস এইচ এস ব্রিকস ও মেসার্স ইমরান এন্টারপ্রাইজ, শুক্রবার (২২এপ্রিল) সকালে গুইমারা উপজেলার মদিনা এন্টারপ্রাইজ, রামগড়ের দাতারাম পাড়া এলাকায় মেঘনা ব্রিক্স -২ ও জনতা ব্রিক্স’সহ পাঁচটি ইটভাটার আগুন নেভানোর পাশাপাশি চিমনি ভেঙে দেওয়া হয়।

এসময় ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ সদস্যদের নিয়ে অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর। অভিযানকালে মহালছড়িতে ইউএনও জোবাইদা আক্তার, গুইমারাতে ইউএনও তুষার আহমেদ, রামগড়ে ইউএনও খোন্দকার মোঃ ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত। উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানান, উচ্চ আদালত খাগড়াছডির সব ভাটা বন্ধ ঘোষণা করলেও অনেক ভাটামালিক ছয় মাসের স্থগিতাদেশ নিয়ে আসেন। যেসব মালিকের স্থগিতাদেশ নেই সেসব ভাটা ভাঙা হচ্ছে। এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে গত ১৪ মার্চ উচ্চ আদালতের বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি ফাতেমা নজীবের বেঞ্চ পার্বত্য তিন জেলা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙ্গামাটির ১৩০টি অবৈধ ইটভাটা ছয় সপ্তাহের মধ্যে ভাঙার আদেশ দেন।

ইটভাটা নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৩ এর ১৪ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি আইন লঙ্ঘন করে ইট প্রস্তুত বা ইটভাটা স্থাপন, পরিচালনা বা চালু রাখলে তার দুই বছরের কারাদ- অথবা ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদ- হতে পারে। আইনের ১৯ ধারায় আরও বলা হয়, আইন ভঙ্গ করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক বিচারের মাধ্যমেও দোষীকে দন্ড দেওয়া যাবে।