[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে মারমাদের সাংগ্রাই উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও জলকেলি উৎসব

৪১

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

মারমা জনগোষ্ঠীর প্রধানতম সামাজিক ও ধর্মীয় উৎসব সাংগ্রাই উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে। বুধবার (১৩ এপ্রিল) সকালে জেলা শহরের পানখাইয়া পাড়া বটতল প্রাঙ্গণ থেকে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। উৎসবের উদ্বোধন করেন ভারত প্রত্যাগত শরণার্থী পুনর্বাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা) কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি।

উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, শুধুমাত্র বৈসাবি নামকরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। কারণ বৈসাবি দিয়ে তিনটি সম্প্রদায়ের উৎসবকে বোঝানো হয়। কিন্তু পাহাড়ে প্রায় ১০ থেকে ১২টি সম্প্রদায় রয়েছে। যারা কিনা ভিন্ন ভিন্ন নামে উৎসব পালন করে থাকে। আমরা পাহাড়ি-বাঙালি সব সম্প্রদায় এক হয়ে উৎসব পালন করতে চাই।

তিনি বলেন, যুগ যুগ ধরে আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণ্ণ রেখে বসবাস করছি। তা আমাদের ধরে রাখতে হবে। পাহাড়ের বিরাজমান পরিস্থিতি যারা ঘোলাটে করার অপচেষ্টা করছে তাদের বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন পিএসসি, খাগড়াছড়ি পৌরসভার মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী, সাংগ্রাই উদযাপন কমিটির আহবায়ক উচিং মং মারমা প্রমুখ।

এ সময় শান্তির পায়ড়া ও বিভিন্ন রঙিন বেলুন উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। পরে শহরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। মারমারা নেচে গেয়ে শহরকে উৎসবমুখর করে তুলেন। শোভযাত্রাটি পুনরায় বটতলায় ফিরে এসে সাংগ্রাই এর প্রধানতম আকর্ষণ মৈত্রীময় জলকেলিতে অংশ নেন।