[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে

৪১

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। আমাগো শেখ হাসিনা জেঠিতো ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপিয়া ধরিয়াছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে। লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। এইবার নাকি জোট বাধিঁয়াছে ওমিক্রন। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে, কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি আপুত্তি-বিপত্তি। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং এখন হরদম শুরু। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি… যাউ¹া…

রাজিব জেঠা কহিলো, পৌর এলাকার বহুত সড়কের অবস্থানো নড়বরে তার মইধ্যে কোঁড়াকুঁড়িতে যা আছেও তাও যাইতেছে। নতুন নতুন রাস্তা হইলেও বছর শেষ না হইতে আবার ওলট পালট। বহুত রাস্তাতো উন্নয়নের ছোঁয়াও পায় নাই। শহরের জেঠা-জেঠিরা হাঁটাচলা করিয়া যেটুকুন সমান করিয়াছে হেইগুলাইনের অবস্থা শোচনীয়। তারমইধ্যে মনে হইলে পুরিস্কার করিতেছে না হইলে গন্ধ ছড়াইতেছে। কথা হইরো উন্নতির পিছনেই অবনতি, অবনতির পিছনেই টাকাকড়ি নষ্ট। শক্ত পরিকল্পনা না থাকনের কারনে এই অবস্থা , চিন্তায় আছি…

কবির জেঠা কহিলো, কাপ্তাইস্থ খ্রীষ্টিয়ান হসপিটালে জন্ম নেয়া নবজাতকের মাতা মোটা টোঁট তালু কাটা হওনের কারনে বাবা-মা পোলারে না নিয়াই বাড়িতে চলিয়া গিয়াছে। শেষমেষ হাসপাতালের ডাক্তার নার্সরাই নবজাতকের দেখভাল করনের দায়িত্ব লইয়াছে। অপারেশনের মাধ্যমে নবজাতকের স্বাস্থ্য স্বাভাবিকে ফিরিয়িা আসিবে বলিয়া তাইনেগোর ধারনা। তয় এই শিশুরে নিতে চাঁটগার এক মা আবেদন জানাইয়াছেন। এই হইলো মানবতা যার কেহই নাই তারও বহুত আছে। জন্মদাতা মা বাবা নাই কি হইয়াছে, আরো বহুত মা-বাবাতো আছে। কথা হইলো পরে জন্মদাতা মা বাবা পস্তাইবে কিনা, চিন্তায় আছি…

মুবিন জেঠা কহিলো, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে এখুন আকাশে বাতাশে ইয়াবার গন্ধ। খালি ধরা খাইতেছে। মাদককারবারীগোর বাসা বাড়ি, রাস্তাঘাট, ছোট বড় পাহাড় যেখানেই সুযোগ সেইখানেই মাদক লুকাইতেছে। পাচার করিবার সময় পুলিশ, বিজিবি, সেনা আর র‌্যাব এর হাতে খালি ধরা খাইতেছে। গেল চাইর দিনে প্রায় চাইর লক্ষ ইয়াবার ধরা পড়িয়াছে। ইউনিয়নের এক প্যানেল চেয়ারমনও নাকি চল্লিশ হাজার পিস লইয়া ধরা খাইয়া এখুন জেলে যতা সময়ে থালা বাসন লইয়া দিন কাটাইতেছে। কথা হইলো জাতিধ্বংসকারী এইসব চক্রদের কোন ছাড় দেওন যাইবে না। করিতে হইবে দ্রুত বিচার দ্রুত শাস্তি, চিন্তায় আছি…

মং জেঠা কহিলো, বান্দরবনে ইউপিডিএফ সমর্থিত পাহাড়ী ছাত্র পুরিষদের নতুন কমিটি ঘোষণা করিয়াছে। গেল শুক্রবার হিলভিউ কন্ফারেন্সের হল রুমে বসিয়া এই কমিটির ঘোষণা হইয়াছে। কমিটির নেতারা অধিকার আদায়ে বাগাভাগি না হইয়া একজোট হইতে আহ্বান করিয়াছে। পার্বত্য চুক্তি হইলেও জনসংহতি সমিতি পঁচিশ বছরেও চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নে সরকাররে বাধ্য করিতে পারেন নাই। তয় ভেদাভেদ ভুলিয়া নিজেদের মইধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন তৈরী করিতে হইবে। কথা হইলো হ¹লেই যদি শান্তির জইন্য দৌঁড়ায় তয় রক্ত ঝরে কেন, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো, লামায় এক মুক্তিযোদ্ধা জেঠার পরিবারের জায়গা লুটিয়া নিতে বহুতে চক্রান্তের লাইন ধরিয়াছে। মুক্তিযোদ্ধার ইস্ত্রী কালেদা বেগম কহিলেন স্বামীর রেখে যাওয়া এক খন্ড জমিই তাইনের শেষ সম্বল। যাও কষ্টে লষ্টে দিন কাটাইতেছি হেই জমি লইয়া বহুতে টানা টানি করতিছে। কথা হইলো পাহাড়ে ভুমিখোকো বহুত রাক্ষস খোক্ষস দলবাঁধিয়াছে, সুযোগ পাইলেই সরকারি-বেসরকারি কোনটারেই পাত্তা দিতাছেনা। কথা হইলো আমাগো প্রশাসনের কড়া হস্তক্ষেপ জরুরী হইয়া পড়িয়াছে। না হইলে মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী’র অবস্থা শোচনীয় করিয়া ছাড়িবে, চিন্তায় আছি…

আথিক জেঠা কহিলো, রাঙ্গামাটি শহরের রাস্তাঘাট অলিগলিতে খালি ময়লা আর ময়লা। বাতাসের লগে ধূলাও উড়িতেছে প্রচন্ড বেগে। শহরের প্রত্যেকটই গুরুত্বপূর্ন স্থানের চিত্র একই। নগর জেঠা-জেঠিরা পুরসভারে টেক্স না দেওনের কথা ভাবিতেছে। জনগনের নেতারা নাগরিকগোরে হ¹ল দিকে সুবিধার ব্যবস্থা করনের বর্তা দিলেও ঘাট পার হওনের পরে আর পাত্তাই নাই। আমাগো জজ কোর্ট এর ভিতরেওতো বেহাল অবস্থা দুর-দুরান্তের জেঠা জেঠিরা বিচার আচার কাইজ কামে আসিয়াও ঠিক মতন বসিতেও পারে না। কোর্ট চত্তর পুরিস্কারও করে না তয় পুরসভার কর্তারা টেক্স এসেস্মেন্ট লইয়া জেঠা-জেঠিগোরে নোটিশ ধরাইয়া দিতাছে। যা মনে হইতেছে আমাগো বিচারক জেঠা-জেঠিরা কড়া বর্তা না দিলে পুরসভা কর্তৃপক্ক পাত্তাও দিবে না, চিন্তায় আছি…

হোসেন জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপুজিলার খাড়িছড়া এলাকা হইতে ব্যবসায়ী কাদেররে সন্ত্রাসীরা অপহরণ করিয়াছে বলিয়া পরিবারের দাবি। গেল সমবার রাইতে স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা কহিলেও রাইতে বাড়ি না ফিরিয়া আসিলে পরে খোঁখুজিতে এক মন্দিরের এলাকায় তাইনের ব্যবহ্রত জিনিস পাইয়া ধারনা তাইনেরে অপহরণ করা হইয়াছে। পরিবারের জেঠা-জেঠিরা অভিযোগ করিয়াছেন কাদেররে সন্ত্রাসীরাই অপহরণ করিয়াছে। এই ঘটনা লইয়া আমাগো পার্বত্য নাগরিক পরিষদের নেতারা আল্টিমেটাম দিয়াছেন। যা মনে হইতেছে সন্ত্রাসীরা পাহাড়ের পুরিস্থিতিরে চরমে লইয়া যাইবে, চিন্তায় আছি…

রানা জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির দীঘিনালা বাজারে প্রমাসনের ম্যাজিস্ট্রেটরা ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করিতে গেলে হেইখানের দোকানীরা ব্যবসা পুতিষ্ঠান হইতে পলায়ন করিয়াছে। আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা জেঠি দোকনে পণ্যের মুল্য তালিকা না দেখিলে তিন ব্যবসায়ীরে জরিমানা করিয়াছেন। কথা হইলো চোরের দশ দিন গৃহস্থের এক দিন। আইনরে অসম্মান করিলে জরিমানাতো একদিন গুণিকেই হইবে, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু কহিলো অপক্ষমতার অধিকারীরাতো রাজনৈতিক লেজুরবৃত্তি করিয়া শহরের অসহায় জেঠা জেঠি বহুতেরে ছেঁচড়াইতেছে। বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। শেষ হইয়াছে ইউপিতেও ফটাফাটি। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। তয় কি ভালোভাসা, বহুতেতো বাসাবাড়িও দখল করিতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
১০ এপ্রিল, ২০২২ খ্রিঃ