[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

যোগদানের পর হইতে পরিবার কল্যাণ সহকারী মহিলাদের বেতন ভাতা নেই

১১৬

॥ জুরাছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ কর্তৃক ২০২১ সালে জুরাছড়ি উপজেলায় তিন ইউনিয়নে পরিবার কল্যাণ সহকারী মহিলা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ৩ নং মৈদং ইউনিয়নে ৩ নং ওয়ার্ডে বৈশালী চাকমা, ২ নং বনযোগীছড়া ইউনিয়নে ১ নং ওয়ার্ডে রাধিকা চাকমা, ৩ নং মৈদং ইউনিয়নে ২ নং ওয়ার্ডে অমর বালা চাকমা, ৪ নং দুমদুম্যা ইউনিয়নে ৩ নং ওয়ার্ডে কমলা চাকমা। এসব নিয়োগ পাওয়া কর্মীরা ২০২১ সালে ডিসেম্বর মাসে যোগদান করলেও তারা কোন বেতন ভাতা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন। অথচ একই সঙ্গে নিয়োগ পাওয়া অন্য উপজেলার কর্মীরা তাদের বেতন ভাতা নিয়মিত পাচ্ছে বলে জানা গেছে।

পরিবার পরিকল্পনা সহকারী মংপিউ মারমা সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ২০২২ সালে জানুয়ারী ৬ তারিখে অধিদপ্তরে বরাদ্দের চাহিদা প্রেরণ করা হয়েছে, আশাকরা যাচ্ছে আগামী রবিবার এসব কর্মীদের বেতনের সম্ভববনা রয়েছে বলে তিনি প্রতিবেদকে জানান।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে পরিবার কল্যাণ সহকারী একজন মহিলা বলেন, আগামী ১২,১৩,১৪ পাহাড়ীদের ঐতিহ্যবাহী সামাজিক উৎসব বিঝু এবং বাংলা নববর্ষ উৎসব। যোগদানের পর হইতে অদ্যবদি তাদের কোন বেতন নেই, তাই তাদের দ্রূত বেতন ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানান।

এ বিষয়ে উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা দায়িত্বরত জুরাছড়ি উপজেলার কর্মকর্তা রেমিন চাকমা থেকে মুটোফোনে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদকে জানান, বরাদ্দ না থাকার কারনে এসব যোগদানকৃত কর্মীদের বেতন হচ্ছে না, অতি সম্প্রতি তাদের বেতনের জন্য অধিদপ্তরে যোগাযোগ করা হয়েছে, এবং বরাদ্দের জন্য আবেদন করা হয়েছে বলে তিনি জানান।