[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে জরিমানা

৩৯

॥ দীঘিনালা উপজেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মাইনী নদী ধেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে এক ব্যবসায়ীকে এক লাখ টাকা ও বালু পরিবহন কাজে নিয়জিত তিন চালককে ৫শ টাকা করে ১৫শ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলার কবাখালীর হাচিনসনপুর এলাকায় মাইনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্টেট ফাহমিদা মুস্তফা। এ সময় মাইনী বালুমহালের নুর হোসেনকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি তিন বালু পরিবহন চালককে ৫’শ টাকা করে ১৫’শ টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া ওই স্থান থেকে উত্তোলিত বালু জব্দ করে কবাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নলেজ চাকমা’র জিম্মায় রাখা হয়। যা পরবর্তীতে চেয়ারম্যান’র মাধ্যমে নিলামে বিক্রি করা হবে।

অবৈধ বালু কারবারিদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না জানিয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্টেট ফাহমিদা মুস্তফা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে একটি মহল অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে ব্যবসা করে আসছিলেন এমন অভিযোগ পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে তাঁর বালু উত্তোলনযন্ত্রটি জব্দ করা হয়। অপরাধ স্বীকার করায় তাঁকে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে নগদ এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অপর তিনটি মামলায় পাঁচ’শ টাকা করে পনের’শ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

ফাহমিদা মুস্তফা আরও বলেন, উপজেলার কোথাও অবৈধ উপায়ে খননযন্ত্রের সাহায্যে মাটি বা বালু উত্তোলন করে কেউ বিক্রি করতে পারবেন না। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।