[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
পাহাড়ের উন্নয়নে ঐক্য ও সম্প্রীতির বিকল্প নেই: খাগড়াছড়িতে নাহিদ ইসলামদীঘিনালায় নদীর গর্ভে বিলিন রাস্তা সাঁকো দিয়ে চলাচলখাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণের প্রতিবাদে দীঘিনালায় মানববন্ধনশিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় ফাঁকি দেয়ার অন্যতম কারণ ফেসবুক, ইউটিউব ও ইন্টারনেটথানচিতে আবাসিক ছাত্রাবাস ভবনের ছাদে ফাটল, ঝুঁকিতে ৭০জন শিক্ষার্থীরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে কৃষকদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিতখাগড়াছড়ির রামগড় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফলজ চারা বিতরণরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল৭২এর মুজিববাদী সংবিধানে সকল জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি: নাহিদ ইসলামকাপ্তাইয়ে ভোক্তা অধিকার এর অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

জুতা পায়ে শহীদ মিনারে ইউপি সদস্য,ভাইরাল সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে

৪০

॥ মোঃ আবুল হাসেম, মাটিরাঙ্গা ॥

খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় স্থানীয় এক ইউপি সদস্যর জুতা পায়ে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। শনিবার(২৬ মার্চ) সকালে উপজেলার তবলছড়ি ইউনিয়নের যতন কুমার কার্বারী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনারে জুতা পায়ে ওঠেন তবলছড়ি ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম। ফুল দেওয়ার সময় জুতা পায়ে তিনি নিজ ফোনে ছবি তোলেন।

একই সময়ে সেখানে তোলা বিভিন্ন ব্যাক্তি ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে দিলে ভাইরাল হয় ও সমালোচনার ঝড় উঠে।

ছবিতে তবলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম ভূইয়া, তবলছড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ মনির হোসেন সহ অন্যান্যদের খালি পায়ে দেখা গেলেও জুতা পায়ে দেখা যায় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম কে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রথমে একবার দলীয় ভাবে শহীদ মিনারে ফুল দেই পরে চেয়ারম্যানের সাথে ছবি তোলার জন্য আবার উঠেছিলাম। শারীরিক ভাবে অসুস্থ থাকায় আমার পায়ে জুতার কথা খেয়াল ছিলনা।

তবলছড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ মনির হোসেন বলেন, ২৬শে মার্চ শহীদদের স্বরণে ফুল দেওয়ার সময় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম জুতা নিয়ে শহীদ মিনারে উঠে আমার পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন। আমরা কেউ বিষয়টি খেয়াল করিনি। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে দেখতে পাই। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে তিনি এমন ভুল করা ঠিক হয় নি। রাষ্ট্রের কাছে তার ক্ষমা চাওয়া উচিত।

তবলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম ভূঁইয়া এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি না হয়ে বলেন, যিনি ভুল করেছেন তিনি জবাবদিহি করবেন।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তৃলা দেব বলেন, এ ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত। যেহেতু এটি ব্যাক্তিগত ভুল বিষয়টির দায়ভার সম্পূর্ণ ওই ইউপি সদস্যর। যদি কেউ লিখিত অভিযোগ করেন তাহলে উর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হবে।