[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

জুতা পায়ে শহীদ মিনারে ইউপি সদস্য,ভাইরাল সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে

৩৮

॥ মোঃ আবুল হাসেম, মাটিরাঙ্গা ॥

খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় স্থানীয় এক ইউপি সদস্যর জুতা পায়ে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়ার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। শনিবার(২৬ মার্চ) সকালে উপজেলার তবলছড়ি ইউনিয়নের যতন কুমার কার্বারী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ মিনারে জুতা পায়ে ওঠেন তবলছড়ি ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম। ফুল দেওয়ার সময় জুতা পায়ে তিনি নিজ ফোনে ছবি তোলেন।

একই সময়ে সেখানে তোলা বিভিন্ন ব্যাক্তি ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে দিলে ভাইরাল হয় ও সমালোচনার ঝড় উঠে।

ছবিতে তবলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম ভূইয়া, তবলছড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ মনির হোসেন সহ অন্যান্যদের খালি পায়ে দেখা গেলেও জুতা পায়ে দেখা যায় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম কে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রথমে একবার দলীয় ভাবে শহীদ মিনারে ফুল দেই পরে চেয়ারম্যানের সাথে ছবি তোলার জন্য আবার উঠেছিলাম। শারীরিক ভাবে অসুস্থ থাকায় আমার পায়ে জুতার কথা খেয়াল ছিলনা।

তবলছড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ মনির হোসেন বলেন, ২৬শে মার্চ শহীদদের স্বরণে ফুল দেওয়ার সময় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম জুতা নিয়ে শহীদ মিনারে উঠে আমার পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন। আমরা কেউ বিষয়টি খেয়াল করিনি। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে দেখতে পাই। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে তিনি এমন ভুল করা ঠিক হয় নি। রাষ্ট্রের কাছে তার ক্ষমা চাওয়া উচিত।

তবলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম ভূঁইয়া এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি না হয়ে বলেন, যিনি ভুল করেছেন তিনি জবাবদিহি করবেন।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তৃলা দেব বলেন, এ ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত। যেহেতু এটি ব্যাক্তিগত ভুল বিষয়টির দায়ভার সম্পূর্ণ ওই ইউপি সদস্যর। যদি কেউ লিখিত অভিযোগ করেন তাহলে উর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হবে।