[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা ২০২৫ অনুষ্ঠিতলংগদু সেনা জোনের উদ্যোগে সহিংসতা প্রতিরোধে কর্মশালাথানচিতে স্থানীয়ভাবে উদ্ভাসিত লাগসই প্রযুক্তি প্রয়োগ ও সম্প্রসারণ শীর্ষক সেমিনারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় কালোজাম কেজি ১শত ৪০ টাকারাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলার অনেক গ্রাম বিদ্যুতের আলো থেকে বঞ্চিতকাপ্তাই ফরেস্ট গার্ডের বেসিক প্রশিক্ষণ শেষে সনদ বিতরণরাজস্থলীতে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধনকাপ্তাই ইউএনও এর হস্তক্ষেপে মুক্তি পেল নির্যাতিত ৪ শিশুরদীঘিনালায় ৩দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা উদ্বোধনখাগড়াছড়ির রামগড়ে বিএনপির উদ্যোগে পর্যটনের লেক পরিস্কার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

জুরাছড়িতে জাতীয় গণহত্যা দিবস পালিত

৫৬

॥ জুরাছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

জুরাছড়িতে জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৫মার্চ) জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জীতেন্দ্র কুমার নাথ সভাপতিত্বে জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান রিটন চাকমা, জুরাছড়ি থানা অফিসার ইনচার্জ, মোঃ শফিউল আজম, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কৌশিক চাকমা।

বক্তারা বলেন ২৫ মার্চ, জাতীয় গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালে আজকের এই দিনে বাঙালির ইতিহাসের কালরাত, মানসভ্যতার ইতিহাসের একটি কলঙ্কিত অধ্যায়। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হিংস্র দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে গণহত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তাই আজকের দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

বক্তারা আরো বলেন,২৫ মার্চ ছিল অসহযোগ আন্দোলনের ২৪ তম দিন। সেদিন সন্ধ্যায় ইয়াহিয়া খান গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন। মধ্যে রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চ লাইট’ এর নামে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালির ওপরে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়,পিলখানা এবং রাজারবাগে,অতর্কিত হামলা চালিয়ে ছাত্র- শিক্ষক,পুলিশ ও সামরিক সদস্যদের হত্যা করতে থাকে।

পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর জেনারেল টিক্কাখান বলেছিলেন,আমি পূর্ব পাকিস্তানের মাটি চাই, মানুষ চাই না। ফলশ্রুতিতে বাঙালি জাতীয় জীবনে নেমে আসে এক বিভিষিকাময় ভয়াল কালোরাত। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী স্বাধীনতাকামী বাঙালির ওপর হিংস্র দানবের মত ঝাঁপিয়ে পড়লে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করেন।

বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাংলার সর্বস্তরের জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাই ৩০ লক্ষ শহীদের শহীদের আত্বত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় বহুল প্রতিক্ষিত মহান স্বাধীনতা। লাভ করেছি স্বাধীন –সার্বভৌম বাংলাদেশ।