[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
পাহাড়ের উন্নয়নে ঐক্য ও সম্প্রীতির বিকল্প নেই: খাগড়াছড়িতে নাহিদ ইসলামদীঘিনালায় নদীর গর্ভে বিলিন রাস্তা সাঁকো দিয়ে চলাচলখাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণের প্রতিবাদে দীঘিনালায় মানববন্ধনশিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় ফাঁকি দেয়ার অন্যতম কারণ ফেসবুক, ইউটিউব ও ইন্টারনেটথানচিতে আবাসিক ছাত্রাবাস ভবনের ছাদে ফাটল, ঝুঁকিতে ৭০জন শিক্ষার্থীরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে কৃষকদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিতখাগড়াছড়ির রামগড় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফলজ চারা বিতরণরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল৭২এর মুজিববাদী সংবিধানে সকল জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি: নাহিদ ইসলামকাপ্তাইয়ে ভোক্তা অধিকার এর অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

আলীকদম চৈক্ষ্যং রাস্তার মাথায় স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪৬

॥ সুশান্ত কান্তি তঞ্চঙ্গ্যাঁ,আলীকদম ॥

বান্দরবানের আলীকদম উপজেলায় ২নং চৈক্ষ্যং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড রাস্তার মাথায় মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে ওয়ার্ড পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১ মার্চ) সন্ধ্যায় মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ওয়ার্ড পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ২ নং চৈক্ষ্যং ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ড রাস্তার মাথায় মাহবুবুল আলম মেম্বারের অফিসে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ,আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।

মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন চৈক্ষ্যং ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত মেম্বার ও ৬ নং ওয়ার্ড আঃলীগের সভাপতি মোঃ মাহবুবুল আলম।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আলীকদম উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ আব্দুল মান্নান।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চৈক্ষ্যং ইউনিয়ন আঃলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ছৈয়দ নূর,৬নং ওয়ার্ড কৃষক লীগেরর সভাপতি মোঃ হোসন আহম্মদসহ প্রমুখ।

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন,বঙ্গবন্ধু কোনো দলের না বরং এদেশের সবার নেতা। বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ এই তিনটি জিনিস আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে। বঙ্গবন্ধু অনেক আগে থেকে ভেবে রেখেছিলেন যে এ জাতিকে মুক্তি দিতে হবে। বঙ্গবন্ধু যখন ৭ মার্চের ভাষণ দেয় তখন আমরা মাঠে খেলছিলাম, অনেক মানুষ বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণ শুনছিল। অবশেষে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা এ স্বাধীন দেশ অর্জন করি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছর বেঁচে ছিলেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি অনেক মহা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন যার ফল আমরা এখনও ভোগ করছি। বক্তার আরো বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানিরা এ দেশের জনগণের উপর নির্বিচারে হামলা চালানোর পর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

আলোচনা শেষে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারী শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়।