পাহাড়ী দাদুর দুরবীণ হইতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’র নিকট খোলা চিঠি-৫৯
প্রদীপ-লিয়াকতরে যারা চালাইয়াছে তাঁগোর কলার ধরিয়াও টান দেন,জঘন্য ঘটনায় দেশের উন্নয়নের চিত্র চাপা পড়িতেছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’ পত্রের শুরুতেই আমি পাহাড় চুড়া, টিলা-নালার অভাগা, পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব লাঠি দ্বারা চলিত পাহাড়ী দাদুর হাজার কুঠি আদাব, নমস্কার ও সালাম গ্রহন করিবেন। আশা করি মহান সৃষ্টি কর্তার অপার কৃপায় সোনার বাংলার প্রায় দেড় ডজন কুঠি মানুষ অ-মানুষ লইয়া আপুনি কোন রকুম দিন যাপন করিতেছেন। আমিও নানান চরিত্রের অবাধ্য জীবানু করোনা-১৯’র অত্যাচার, তিন পাহাড়ী জেলার ষোল লাখের অধিক নর-নারী লইয়া পাহাড়ের তলায়, নালায়, চিপায়, কাপ্তাই হ্রদের ধারে, উপরে টং বানাইয়া, জানপরান হাতে লইয়া, মুক্তিপন আর চাঁন্দা দিয়া, মাথা ফাঠাইয়া, ব্রাশ ফায়ার খাইয়া, ষড়যন্ত্রের জেল খাটিয়া, লুটপাঠ আর ঠেলা গুতোর পাহাড় পর্বতে গড়াগড়ি করিয়া, খাইয়া না খাইয়া কোন রকুমের বাঁচিয়া থাকিয়া এই পোড়াকপাইল্লা, অধম, হতভাগা, বেকুব পাহাড়ী দাদুর ভাঙ্গা দুরবীণ হইতে আপুনার দরবারে কিছু জানাইতে, পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবিতে, ভাবাইতে, আগাইতে, ফাঁফিয়া, হাঁপিয়া, কাঁপিয়া, আইজ পর্যন্ত ৫৯ নম্বর চিঠিখানা লিখিয়াছি। মা’গো দয়া করিয়া পাহাড়ের এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব দাদু’র খোলা চিঠিখানা আপুনি একটু সময় দিয়া পড়িবেন, পাহাড় নিয়া ভালামন্দ বিচার বিশ্লেষণ করিবেন, আগাইবেন, হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া সুক্ষ্ম চিন্তায় পাহাড় শাসনের সুক্ষ্ম ব্যবস্থাপত্রও বানাইবেন।
শ্রদ্ধেয় মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা মা’জননীগো এই অভাগা পাহাড়ের চুড়ায় থাকিয়া পাহাড় সমতল হ¹ল কোনার বার্তা লইয়া আপুনার দরবারে প্রতি এক পক্ষে লিখিয়া যাইতেছি, তয় মা’গো দূর্বিফাঁকে পড়িয়া মইধ্যে মইধ্যে চোখে ঝাপসাও দেখি পক্ষও অপক্ষে গড়াইতেছে। মা’রে পার্বত্য চট্টগ্রামেও আধিপত্য, চাঁন্দাপথ্য, ঘায়েলপথ্য, দখলপথ্যসহ নানান অপকর্মপথ্যের বিস্তার লইয়া বহুতে দৌঁড়াইতেছে আবার সন্ত্রাসীরাও বন্দুকের নলায় খালি ফটর ফটর করিয়া মানুষ মারিতে ওস্তাদ। পর্বতের বহু ওস্তাদের দলাদলী বলাবলি লইয়া জীবন সাঙ্গের গননায় যোগই হইতেছে। ক’দিন বিরতি থাকিয়া আবার ঢুঁস করিয়া ফুটায়। চরম নরম ভক্তের অধিকারী সন্ত্রাসীগোর লাগাতার অত্যাচারে অসহায় দাদু-দিদিরা পিষ্ট হইতেই আছে, বৈদ্য ওজাতেও ফলাফল শুন্য। অভাগারা রাইত দিন সৃষ্টিকর্তারে জবিতে জবিতে, চোখের জল ফালাইতে ফালাইতে, বুক চাপড়াইতে-চাপড়াইতে জানপরান হেই আছে হেই নাই। উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তারে, নীচে আপুনি মমতাময়ী, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা’র দরবারে খালি মিনতি জানাইতেছে। যাউ¹া, এইবার পর আলোচনা-সমালোচনা-পরামর্শ হইলো….
মা’জননীগো, মাদারডিস্ট্রিক্টেতো আমামীলীগের অংগসংগঠনের ক’জন নেতা লইয়া বেকায়দায় পড়িয়াছে সিনিয়ির বৃন্দ। গেল অক্টোবরে জিলা যুবলীগের সম্পাদকের আপদ কাটিতে না কাটিতেই এখুন সভাপতি দাদু লইয়া চিন্তায় পড়িয়াছে। তলে তলে বহুতে তুষের আগুনের মতন জ্বলিতেছে। যুব মহিলা লীগের নেত্রী দাবি করিয়া আমাগো আকবর দাদুর বিরুদ্ধে রাজধানীর প্রেস ক্লাবে বিশ্রী বহুত কিচ্ছা কাহিনীর জন্ম দিয়াছে। এই কাহিনী লইয়া সিনিয়ির বৃন্দরাতো তালূ চুলকাইতেছে। ক্ষেপা নাগরিক দাদুরা কহিলো অদৃশ্য না দৃশ্য পস্ট করনের দরকার। মা’রে বিল ক্লিনটনেরে লইয়া মনিকা লিউনিস্কি টানা হেঁছড়া করিয়াছিল। বান্দরবনের পাহাড়ে নানান কিছিমের শয়তান বাসা বান্ধিয়াছে। বুধবার রাইতে রুমার বথি ত্রিপুরা পাড়ায় সন্ত্রাসী ও সেনা সদস্যগোর মইধ্যে গোলাগুলিতে এক সেনা কর্তা লগে তিন সন্ত্রাসী নিহত লইয়া পুরিস্থিতি টলমল চলিতেছে। হঠাৎ করিয়া পাহাড়ের শান্তি নষ্ট করনের পিছনে কারা বাহির করনের দরকার। সন্ত্রাসীরা যেই শক্তি দেখাইয়াছে তয় আমাগো মুন্ত্রী বীর দাদুর পাহাড় পর্বত চিরুনী দিয়া ছাঁকনের দরকার। খাগড়াছড়ির পাহাড়েও শয়তানের দল আমামীলীগের এক সভাপতিরে অত্যাচার ছালাইয়াছে। হেই পাহাড় লইয়াও গন্ধসন্ধ ছড়াইতেছে এইসব লইয়া আগেভাগে ফরমায়েশ তৈরী করনের দরকার। তয় ইউপি লইয়া বিদ্রোহী তাড়াইতে ব্যস্ত নেতারা দলের কি উন্নয়ন করিয়াছে তার কুইশানেরও জন্ম হইতেছে।
মা’গো দেশেতো প্রদীপ-লিয়াকত লইয়া টক অব দ্য কান্ট্রি। অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা রায় লইয়া দেশের হতভাগা দাদু-দিদিরা খুশি। প্রদীপের নির্যাতন আর হত্যাকান্ড চিত্র ভাবিতে আর কহিতে যাইয়া কক্সবাজারের অসহায় বহুতে মা-বাপ-ভাই-বোন আত্মীয় স্বজনের নামে খাল্লি বিলাপ ধরিয়া কাঁন্দিতেছে। বহুতে কহিলো এই প্রদীপতো আরেক এরশাদ সিকদার আবিস্কার হইয়াছে। সিনহা হত্যা রায় হইবার পূর্বে আমাগো দেশ লইয়া আমেরিকার কিছু ঘটনার পিছনে কেমুন কেমুন গন্ধ গন্ধ আছিল মনে হইতেছে। আমাগো দেশ কিভাবে শাসিত হইবে তাঁগোর মাথা চুলকানোর হেতুই বা কি। মা’রে যারে একবার কুমিরে খায় হেইতো ঢেঁকি দেখিয়াও ভয় পায়। বিচার বিভাগরে আরো শক্ত করিতে কাজ চালান। রায় দ্রুত কার্যকরেও এদিক ওদিক নয়। প্রদীপ-লিয়াকতের তল্পীতল্পায় ঘুটা দেন। মা’রে বঙ্গবন্ধু-স্বাধীনতা লইয়া শত্রুরা পাকাপোক্তই ছিল এখুন দেশের উন্নয়ন লইয়া শত্রুর দলও পাকাপোক্ত মনে হইতেছে। ওসি প্রদীপ-লিয়াকতরে যারা চালাইয়াছে তাঁগোর কলার ধরিয়াও টান দেন।
মা’জননীগো ইসলাম দাদু কহিলেন, দেশের রিজার্ভ চুরির তদন্ত পুতিবেদন প্রকাশ চাহিয়াছে কমিটির খোদ চেয়ারমন। চুরির ঘটনায় গেল ছয় বছরেও জড়িতদের বিচারের কাটগড়ায় দাঁড় করানো হয় নাই। কৃষি ব্যংকের দুই কুটি টাকা ছুঁই ছুইঁ আত্মসাৎ লইয়া মামলায় অনুমোদন দুদকের। দুলাল দাদু কহিলেন দুইশো আটত্রিশ কুটি টাকা লোপাট করিয়াছে এসবি গ্রুপ। রাব্বি দাদু কহিলেন সুরক্ষা সাইট ক্লোন করিয়া জালিয়াত চক্র লুট চালাইতেছে তয় করোনায় ফাটা কপাইল্লাগোর কি হইবে। আলিশা মার্টের সাতশ কুটি টাকার প্রতরণা। বেসিক ব্যাংক এর তিন হাজার একশ কুটি টাকা কোথায় কুইশান উঠিয়াছে। অর্থ পাচারের বাস্তব ব্যক্তি চিত্র নাকি নাই। বিএনপির লবিষ্ট কান্ড লগে দেশের উন্নয়নের টাকা লুট এইসবের লাগাম জোরসে টান দেন। এমুন কোন সেক্টর নাই যে তলে তলে উন্নয়নের অর্থ লুট হইতেছে না। এইভাবে চলিতে থাকিলে আপুনার পরিশ্রম উন্নয়নতো ধুলায় লুটিয়া যাইবে। লুটপাটকারীদের পিছনে কড়া চালাইন দেন, দ্রুত কাঠ গড়ায় দাঁড় করান। আগামী নির্বাচনের আগেই হ¹লরে টাইট দেন। নোয়াখালীর কাদের দাদুতো বিএনপি নেতা আনছার উল্লাহরে পিটাইয়াছেন। কুলউড়ায় উচ্চ শিক্ষালাভে মাইয়ারে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাইয়া হাজি আব্দলকে সমাজচ্যুত করিয়া শেষমেষ মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি শামসুল তাইনের সম্পাদক আমীন মুছলেখা দিয়ে ছাড়া পাইয়াছেন। এই ব্যটারা হইলো উন্নত সমাজের বিরুদ্ধে ফতোয়াবাজ।
মা’গো দেশের উচ্চ শিক্ষা পুতিষ্ঠান লইয়াও চলিতেছে তালিমালি। পোলাপাইন যাঁগোর হাতে শিক্ষিত হইবে তাঁগোরে বিশ্ববিদ্যালয় হইতে তাড়নের হেতু কি। ভিসিরা শিক্ষা দিবেন হেইখানে তাইনেরাও যদি উল্টো শিক্ষার পুরিস্থিতি সৃষ্টি করিয়া বসেন তয় অভিভাবকগোর মাথায়ও হাত। আবু দাদু কহিলেন টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধা ফারুখ হত্যা মামলা নয় বছর ধরিয়া ঝুলিতেছে। তলে তলে কোন নাই হইয়া যাইবে কিনা তাইনের পরিবারের কুইশান উঠিয়াছে। আমাগো সাবেক অর্থমুন্ত্রী কিবরিয়া হত্যার বিচারও ঝুলিতেছে। প্রশ্ন ফাঁসে ভিআইপি ধরা পরে না তয় চুনোপুঁটি ধার খায় হেতু কি ক্ষোপগোর কুইশান। এইবার চাকরীর প্রলোভনে অর্থ লুটের সাত মেম্বর দক্ষিণখানে র্যাবের হাতে আটক। রুপাকে অব্যহতি নয় ডালপালাও ছাঁটিয়া দেন। চাঁদপুরে ডায়াগনষ্টিকে সন্তান প্রসব করিয়া বিল দিতে না পারায় পরে সন্তানরেই বিক্রি করিয়াছেন ‘মা’। ঐ ডায়াগনষ্টিকের মানবতা লইয়া চিকিৎসা করনের দরকার। সেচ মৌসুমে জ্বালানির দাম বৃদ্ধি কৃষকের মাথায় হাত। রেজা দাদু কহিলেন, কর্তৃপক্ষ নামে থাকিলেও নিরাপদ খাদ্যে নাই, তাইজ্জব কান্ডরে মা। দেশের দাদু-দিদির অধিকাংশ ভেজালই খাইতেছে।
মা’রে ইসি লইয়া কারো অর্জন কারো বর্জন রাষ্ট্রপতির সহিত রাজনৈতিক দলগুলাইনের সংলাপেতো দেশের দাদু-দিদিরা প্রাণ খুঁজিতেছে। তয় খেয়াল রাখিতে হইবে আইজজ্যা তুই এখুন বাইত জা অবস্থা না হয় মতন। মা’গো পত্রপুত্রিকার পাতা খুলিলেই দেখা যাইতেছে আমাগো মা-বোনদের উপর রক্তচোষা জোঁকের দলের আক্রমন কিভাবে চলিতেছে। তয় দেশের নারীর উপর যেই বিভৎস ঘটনা চলিতেছে এইসবের বিচার দ্রুত করিতে কড়া ওয়ার্ডার দিবেন। নূর দাদু কহিলো অর্থ লুট, নারী ধর্ষণ, হত্যা, প্রতিহিংসা পরায়ন রাজনীতিতে বলির পাঁটা হইতেছে সাধারনরা। আমাগো মহিলা পুরিষদের দাবি গেল একুশ সালে দেশে শুধু সাড়ে বরোশ শিশু ধর্ষণের শিকার হইয়াছে। এইসব বিষয়খানা লইয়া দয়া করিয়া কঠোর অস্থানে যাইবেন। বিশ্বের দরবারে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হইতেছে। মহা মহা জঘন্য ঘটনায় দেশের উন্নয়নের চিত্র চাপা পড়িতেছে। এইভাবে চলিতে দেওন যাইবে না, সময় থাকিতেই লাগাম টানেন। তয় আমাগো বিচার বিভাগ দেশের শান্তি সৃংখলা রক্ষায় কঠোর দায়িত্ব পালন করিতেছে।
মা’গো চাঁটগায় ক্সবাজারের পেকুয়ায় ব্যবসায়ীরে ইউনিয়ন পুরিষদে নিয়া বেধরক পিটাইয়াছে সন্ত্রাসীরা। চমেকে ডায়ালাইসিস সেবা লইয়া রুগী-ডাক্তার মুখোমুখি। ইউপি নির্বাচন লইয়া লাঠিসোঁটার অভাব নাই। চকরিয়া জাপানির ভালোবাসার ফসল প্যারাবনের দোষ কি কুইশান উঠিয়াছে। টেকনাফে ইয়াবার সাত কুটি টাকার চালান লইয়া ধরা। মাদকে দাঁড়ি নয়, কমা নয়, এক্কেবারে পুলিস্টপ দিতে আদেশ করিবেন।
খাদ্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের খাদ্য পরিবহন চাইর ঠিকাদারের কব্জায়। অঘটন ঘটিবার আগেই দেওয়ান হাট ব্রিজে হাত লাগাইতে ওয়ার্ডার করেন। মাল্টিপাপাস গুষ্টির দল অর্থ লুট আর পাস করিতেছে। লালদিঘীর গণহত্যার বিচার কেন বিলম্বিত হইতেছে জানিতে চাহে। কর্ণফুলি-হালদা বাঁচাইতে দ্রুত পদক্ষেপ লইবেন।
মা’গো পরম করুণাময় সৃষ্টি কর্তার অশেষ কৃপায় আপনিতো ভালা-মন্দে আপুনার উপদেষ্টা, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী লইয়া দেশ পরিচালনা করিয়া যাইতেছেন। তয় মা’গো আপনি হ¹ল উন্নয়ন দ্রুত গতিতে চালাইলেও দেশ গেরামের দাদু-দিদিরাতো রাক্ষস খোক্ষসের পল্লায় পড়িয়াছে তারমইধ্যে যোগ হইয়াছে বিশ্ব শক্তিধর করোনা-১৯। হুট করিয়া হৃদমাজারে ধরে আর মারিয়াই ছাড়ে। এমনিতে কুটি কুটি দাদু-দিদিরা মানব সৃষ্ট অত্যাচার, নারী-নির্যাতন, ধর্ষন-হত্যা, দূর্নীতি আর মাদকের ছোবলে পিষ্ট। মা’রে মানবতাবিরোধীগোর এইসব কাইজ কাম বধ্ করিতে আপুনার নেতা-নেত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, ডিসি, এসপি, আইনশৃংখলা বাহিনী, গুরিন্দা বাহিনীরে কড়া ওয়ার্ডার অব্যাহত রাখিবেন।
মা’জননীগো জাতিরে যারা অন্ধকারে নিমজ্জিত করিতে চাহে তলে বলে শত্রুরাও উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে। আপুনার মতন বিজ্ঞ মা’রে জ্ঞান দেয়া আমার মতন লাঠি দ্ধারা চলিত পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব পাহাড়ী দাদুর জ্ঞান কতঠুকুই বা কামে লাগিবে, কথা হইলো আপুনার সবদিকেতো শত্রু আর শত্রু। হজাগ থাকিবেন, মানবতাবিরোধীদের ঘায়েল করিতে হার্ট লাইনে যাইবেন। মা’রে আইজও আর বেশী লম্বা করিতে চাহি না। আয়রন, সিলভার, গোল্ডেন বুলেটে আবদ্ধ পাহাড় চুড়া লইয়া এই অভাগার বুকের পাঁজরে বহুত ক্ষোভ, দুঃখ বেদনা জন্মিয়া রহিয়াছে, খোলাসা করিয়া আপনার দরবারে দু-চার কলম লেখিয়া পাবলিকের উপকার করিতে পারিলে জীবনের পরপারে যাইয়াও শান্তি। আইজ যা লিখিয়াছি কোন ভুলভ্রান্তি হইলে মনে কষ্ট দিলে এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুবরে ক্ষমা করিবেন। মা’রে প্রতি এক পক্ষে আপনার নিকট লিখা এই বেকুবের খোলা চিঠিখানা একটু সময় হাতে লইয়া পড়িবেন। আপনি ও দেশের ১৭ কুঠি দাদু-দিদির জন্য আর্শিবাদ, দোয়া রইল, সবদিকে দৃষ্টি রাখিবেন, স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখিবেন, ভালা থাকিবেন। আইজ এই পর্যন্ত।
ইতি,
আপনারই কুঠি কুঠি দাদু-দিদির পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব
পাহাড়ী দাদু
গ্রন্থনা- এস.এস.বি.এম, তারিখ- ০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২ খ্রীঃ