[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রামগড়ের ইউপি নির্বাচনে দেবর-ভাবীর জয়

৭৭

॥ মানিকছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ির ১নং রামগড়ের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দেবর-ভাবী বিজয়ী হয়ে চমক সৃষ্টি করেছেন। গত ২৬ ডিসেম্বরের চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়া নির্বাচনে ইউপি সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা। নির্বাচনী ফলাফলে দেবর সাধরণ সদস্য ও ভাবী সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন । একই পরিবারের দেবর-ভাবীর এমন সাফল্যে এলাকায় চলছে আলোচনার ঝড়।

নির্বাচিত দেবর মোহাম্মদ সালাউদ্দীন রামগড় সদর ইউপির ৭নং ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য হিসেবে এবং ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য হিসেবে ভাবী জাহেদা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন। ১নং রামগড় ইউপির ৭ নং ওয়ার্ডে তালা প্রতীক নিয়ে মোহাম্মদ সালাউদ্দীন ৯০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। অন্যদিকে ৭,৮,৯ নং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য হিসেবে কলম প্রতীক নিয়ে ভাবী জাহেদা বেগম ১৮২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জাহেদা আক্তার ৭নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সালাউদ্দীনের বড় ভাইয়ের স্ত্রী।

স্থানীয় এলাকাবাসী আব্দুল মন্নান কোম্পানি ও নুর হোসেন জানান, তাদের এ বিজয়ে আমরা আনন্দিত। রামগড়ে এটিই প্রথম। মানুষের ভালোবাস আর ভোটারের রায়ের প্রতিদান দেবে দেবর-ভাবী’র এমনটাই প্রত্যশা এলাকাবাসীর।

নির্বাচিত ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সালাউদ্দীন ও তার ভাবী জাহেদা বেগম এলাকার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, মানুষের ভালোবাসার এই ঋণ কোনো দিন শোধ করা যাবে না। তবে মানুষের পাশে থেকে সেবা করার অঙ্গীকারও করেন তারা। মানুষের এমন রায়ে জনগনকে সেবার মাধ্যমে ঋণ শোধ করতে পারে সেজন্য সকলের সহযোগীতাও কামনা করেন তারা।