[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নানিয়ারচরে বিজয় দিবসে উপজেলা আওয়ামীলীগের নানা কর্মসূচি

৮১

॥ নানিয়ারচর উপজেলা প্রতিনিধি ॥

নানিয়ারচরে বিজয় দিবস উপলক্ষে র‌্যালী, পুষ্পস্তবক অর্পণ ও আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে নানিয়ারচর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিজয় দিবস পালন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসটির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।

পরে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানে দলীয় নেতাকর্মীরা একটি র‌্যালী বের করে বাজারের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গিয়ে র‌্যালী শেষ হয়। এসময় দলীয় নেতাকর্মীরা শহীদ মিনারে এবং উপজেলা প্রাঙ্গনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মোড়ালে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।

সকাল ১০টায় উপজেলা আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে জুয়েল বড়ুয়ার সঞ্চালনায় এক আলোচনা সভা করা হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল ওহাব হাওলাদার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইলিপন চাকমা, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আনসার আলী, সুজিত তালুকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক জনতা শেখর চাকমা, ছাত্রলীগের সভাপতি আকাশ কর্মকার সহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃৃন্ধরা উপস্থিত ছিলেন।

বক্তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একক নেতৃত্বে ৩০ লাখ বীর শহীদ এবং দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর ১৯৭১ সালের এই দিনে আসে চূড়ান্ত বিজয়। বিশ্বের মানচিত্রে আত্মপরিচয়ের ঠিকানা খুঁজে পায় বাঙালী। তাই এই দিনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে আনন্দের এবং বড় প্রাপ্তির। সবারই উচিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে দেশকে ভালোবাসা, দেশের জন্য কাজ করা।