[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রাঙ্গামাটিতে ৮২ হাজার ৪৯৬ জন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে

ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুলে দেশে শিশু মৃত্যুহার ২০ শতাংশ কমে গেছে

২৭

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥

রাঙ্গামাটি জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ বিপাশ খীসা বলেছেন, ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল বাংলাদেশে যখন থেকে খাওয়ানো শুরু হয়,তখন থেকে শিশুর মৃত্যুর হার ২০ শতাংশ কমে গেছে। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে শিশুরা রোগে আক্রান্ত হয় না। রোগ আক্রান্ত না হলে শিশুর মৃত্যু হয় না।

বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে সিভিল সার্জন সম্মেলন কক্ষে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের আয়োজনে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক গিরিদর্পণ এর সম্পাদক একেএম মকছুদ আহমেদ,রাঙ্গামাটি প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং সাপ্তাহিক পাহাড়ের সময় এর সহযোগী সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, রাঙ্গামাটি রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি সুশীল প্রসাদ চাকমা। ওরিয়েন্টেশনে ভিটামিন ‘এ’প্লাস ক্যাপসুল সম্পর্কে অবহিত করেন, ডাঃ মোঃ মোস্তফা কামাল।

সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশনে জানানো হয়েছে, আগামী ১১ ডিসেম্বর হতে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাঙ্গামটিতে ৮২ হাজার ৪শত ৯৬ জন শিশুকে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর লক্ষ্যমাত্রা ৯ হাজার ২শত ৫১ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুর লক্ষ্যমাত্রা ৭৩ হাজার ২শত ৪৫ জন।

আরো জানানো হয়েছে, ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুকে ১টি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে ১ টি করে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ৬ মাসের কম বয়সী শিশু, ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশু ,৪ মাসের মধ্যে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল প্রাপ্ত শিশু এবং অসুস্থ শিশুকে ক্যাম্পেইনের দিনে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না এবং শিশুর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি পরিমাণ মত ঘরে তৈরি সুষম খাবার খাওয়াতে হবে।