[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
ছাত্রদলের উদ্যোগে ক্রীড়ামোদীদের জন্য ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণনারীবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবেশান্তি সম্প্রতি ও উন্নয়নে রামগড় ৪৩ বিজিবি’র মানবিক সহায়তা প্রদানবাঘাইছড়ির সাজেক সড়কে ৮ঘন্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিকখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় পার্টনার ফিন্ড স্কুল কংগ্রেস’র কৃষক সমাবেশনিহত ছাত্র উক্যাচিং মারমার পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমানখাগড়াছড়ির রামগড়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও সনদ প্রদানবান্দরবানের লামার মিরিঞ্জা কটেজে গলায় ফাঁস দিয়ে পর্যটকের মৃত্যুঋতুপর্ণা’র মায়ের জন্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রানলয়ের অর্থিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

আন্তজার্তিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে গুইমারায় আলোচনা সভা

৮১

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারায় গ্লোবাল আ্যফেয়ার্স কানাডা ((GAC),), সিমাভী ও ইউএনডিপি এর অর্থায়নে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস) এর সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে “অরেঞ্জ দ্য ওয়ার্ল্ডঃ নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের এখনই সময়” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫নভেম্বর) সকালে গুইমারা উপজেলা পরিষদ হলরুমে খাগড়াপুর মহিলা কল্যাণ সমিতির OLHF প্রজেক্ট ও REWG প্রোগ্রাম ও পার্বত্য জেলা পরিষদের Women and Girls Empowerment through Education and Skills” Component যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান।

বক্তারা বলেন, মেয়েরা এগিয়ে গেলে দেশ এগিয়ে যাবে। মেয়েরা এগিয়ে যাওয়া মানে দেশ এগিয়ে যাওয়া। কর্মক্ষেত্রে নারীরা কোন অংশে কম নয়। নারীদের অধিকার নিশ্চিত করতে পরিবার থেকে আগে বৈষম্য দূর করতে হবে।

এসময় খাগড়াপুর মহিলা কল্যাণ সমিতির নির্বাহী সদস্য শাপলা দেবী ত্রিপুরার সভাপতিত্বে প্রকল্প সমন্বয়কারী গিতিকা ত্রিপুরার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বাবলু হোসেন, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হাসিনা বেগম প্রমুখ।

ঘরে-বাইরে যৌন নির্যাতনসহ নানা নির্যাতনের শিকার হয় নারীরা । নিরাপত্তাহীনতা ও ঝুঁকির কারণে তাদের জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। নির্যাতনের কারণে নারীর স্বাভাবিক বিকাশও ব্যাহত হয়। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ও নারীর সমান অধিকার নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিকভাবে দিবসটি পালন করা হয়।

নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ১৯৮১ সালে লাতিন আমেরিকায় নারীদের এক সম্মেলনে ২৫ নভেম্বর আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়। ১৯৯৩ সালে ভিয়েনায় বিশ্ব মানবাধিকার সম্মেলন দিবসটিকে স্বীকৃতি দেয়। জাতিসংঘ দিবসটি পালনের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় ১৯৯৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর। বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস উদযাপন কমিটি ১৯৯৭ সাল থেকে এই দিবস ও পক্ষ পালন করছে।