[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের লামায় নবম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ

১১৭

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥

লামায় নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে গলায় ছুরি ঠেকিয়ে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ করেছে ভিকটিমের পরিবার। বুধবার (১৭ নভেম্বর) দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে লামা হাসপাতালে ধর্ষিতা মেয়েকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসেন তাঁর মা।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, হাসপাতালে মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরে ভিকটিম ও পরিবারকে থানায় আসতে বলি। এই বিষয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রেকর্ডের প্রক্রিয়া চলছে।

লামা হাসপাতালের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত সহকারী মেডিকেল অফিসার ডাঃ রায়হান জান্নাত বিলকিস সুলতানা বলেন, ভিকটিমের শরীরে ধর্ষণের আলামত রয়েছে। তাকে বান্দরবান জেলা সদর হাসপাতালে ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে রেফার করেছেন বলে জানিয়েছেন।

ভিকটিমের পরিবার জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাড়িতে ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ও তাঁর ছোট বোন ছিল। আর কেউ ঘরে ছিলনা। এই সুযোগে পার্শ্ববর্তী মোঃ সাইফুল বাড়ির আঙ্গিনায় এসে তার গলায় ছুরি ঠেকিয়ে ভয় দেখিয়ে তাকে বাড়ির পাশে পাহাড়ে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ করা হয়। ধর্ষক মোঃ সাইফুল লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের হারগাজা এলাকার সেকান্দর আলীর ছেলে বলে জানা গেছে। ধর্ষিতার মা জানিয়েছেন মেয়ে হারগাজা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী ও ভাইবোনদের মধ্যে সে চতুর্থ।