[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দুর্গম হওয়াতে ৮ কেন্দ্রে হেলিকপ্টার ব্যবহার হবে

আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাঙ্গামাটির ১০ ইউপিতে নির্বাচন

৪৬

॥ মোঃ আলী ॥

আগামী কাল বৃহস্পতিবার রাঙ্গামাটির ৩টি উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই ৩টি উপজেলার মধ্যে বরকল ও বিলাইছড়ি উপজেলা অত্যান্ত দূর্গম ।

জেলা নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, বরকলের বড় হরিনা ইউনিয়নের ৪টি কেন্দ্র ও আইমাছড়া ইউনিয়নে ৩টি কেন্দ্র এবং বিলাইছড়ির ফারুয়া ইনিয়নের ১টি কেন্দ্রে প্রিজাইডিং ও পুলিং অফিসারগণ পায়ে হেটে কেন্দ্রে যাওয়া সস্বব নয় বিধায় সেখানে নির্বাচনী কাজে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হবে। ইতোমধ্যে ১০টি ইউনিয়নের সবকটি কেন্দ্রের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান।

স্থানীয় সূত্র গুলো জানায়, উপজেলার ১০টি ইউপির মধ্যে বড় হরিনা ইউনিয়ন ছাড়া আর সবকটিতে সরকারি দলের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রয়েছেন। বিএনপির কোন প্রার্থী না থাকলেও ইউনিয়ন গুলোর প্রতিটাতে স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে। ১০টি ইউনিয়নে মোট ৩০ জন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করছেন। নৌকার প্রার্থীরা উপজেলা সদর ইউনিয়ন ছাড়া দূর্গম ইউনিয়ন গুলোতে সন্ত্রাসীদের ভয়ে তেমন প্রচারণা চালাতে পারছেনা বলে জানা গেছে। এই বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাদের অফিসে গত ৪ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে জেলা নেতৃবৃন্দ বলেন, সন্ত্রাসীরা তাদের প্রার্থীদের মাঠে কাজ করতে দিচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেন। সন্ত্রাসীরা সম্প্রতি তাদের চিৎমরম ইউপি প্রার্থীকে হত্যা করেছে। সন্ত্রসীদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর চিরুনি অভিযান পরিচালনা করার জন্য সরকারের নিকট দাবি জানান।

এদিকে ১০ ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিটাতে নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে স্বাতন্ত্র ভাবে আঞ্চলিক দলের প্রার্থী রয়েছে। ভিতরের ইউনিয়ন গুলোতে আঞ্চলিক দলের প্রার্থীদের সঙ্গে নৌকার প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডা হাড্ডি লড়াই হবে বলে এলাকাবাসীরা জানায়।

এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হাজী মোঃ মুছা মাতব্বর জানান, তাদের অনেক প্রার্থী ভয়ে নির্বাচনী কাজ করতে পারছেনা। এই জন্য আমরাও উদ্বিঘ্ন।