ইউপি নির্বাচন সুষ্টু করতে প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে
সারা দেশের মতো পার্বত্য চট্টগ্রামেও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে বেশ কিছু ইউনিয়নে সহিংসতা দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে বেশ কিছু স্থানে সমর্থকদের মাঝে বাকবিতন্ডা সহ নানান উত্তেজনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সম্প্রতি রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হত্যা নেথোয়াই মারমা (৫৫) কে নিজবাড়িতেই সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়াও সেখানে আরো এক সদস্য প্রাথী সজিবুর রহমান সজিব নিহত হয়েছে। এসব ঘটনায় কাপ্তাই উপজেলার বেশ কিছু ইউনিয়নে নির্বাচনে চরম সহিংসতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
অপর দিকে খাগড়াছড়ি, বান্দরবানের বেশ কিছু ইউনিয়নে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পরছে উভয় সমর্থকরা। কোন কোন স্থানে সস্ত্রাসীদের এবং তাদের মনোনীত প্রার্থীর সমর্থকরা একে অপরের বিরুদ্ধা আচরন করাতে এসব গন্ডোগল পরে সহিংসতায় রূপ নিচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শী এবং স্থানীয় থানা সুত্রগুলো যার যার দায়িত্ব পালনেও যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে বলে জানা গেছে। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারা দেশের অন্যান্য স্থানের পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামেও চলছে নির্বাচনী সহিংসতা। সমর্থকদের মাঝে বাকবিতন্ডা সহ নানান উত্তেজনা সমর্থকদের মাঝে বাকবিতন্ডা সহ নানান উত্তেজনা এসব ঘটনাগুলোকে যাহাতে বেমীদুর গড়াতে না পারে তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনসৃংখলা বাহিনীকে যথেষ্ট সজাগ থাকবে হবে।
এদিকে কাপ্তাই উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সহ অপর এক সদস্য হত্যা ঘটনাকে কেন্দ্র করে থানায় দায়ের করা মামলায় পুলিশ আসামীদের ধরতে তৎতপরতা চালাছে বলে জানা গেছে। সদস্য প্রার্থী সজিব হত্যা ঘটনায় পুলিশ এ পর্যন্ত সাত জনকে গ্রেফতার করেছে। পার্বত্য জেলার প্রত্যেক উপজেলা এবং ইউনিয়ন এলাকায় নির্বাচনী সহ যে কোন সহিংস ঘটনা এড়াতে আইনসৃংখলা বাহিনীকে আরো বেশী বিচক্ষনতার ব্যবস্থা নিতে হবে। শান্তিপূর্ন নির্বাচন এবং জনগনের প্রত্যাশার সুন্দর প্রতিফলনের জন্য প্রত্যেককেই াান্তরিকতার পরিচয় দিতে হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে বা ঘটতে যাচ্ছে তার আগেই কঠোরভাবে তা দমন করতে হবে। সারা দেশের মতো পার্বত্য চট্টগ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সুষ্টু এবং অবাধ করেত নির্বাচনী সুন্দর পরিবেশ সৃষ্ট করতে হবে। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করেস্থানীয় প্রশাসন এবং আইনসৃংখলা বাহিনীকে কটোর হতে হবে।