[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানে জন্মনিবন্ধন-নাগরিকত্ব সনদ, রোহিঙ্গা নয় প্রত্যয়নপত্র তৈরীর দোকান সিলগালাখাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইব্রাহিম সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতবান্দরবানে খেয়াং নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ-সমাবেশবান্দরবানে নারী ধর্ষণ-হত্যার ঘটনা প্রশাসন ধামাচাপা দিতে উঠে পড়ে লেগেছে বলে দাবিবান্দরবানে থানচিতে খেয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে চার সংগঠনের নিন্দানিলামে বৈধতা পাচ্ছে, আগামীতে জব্দ বালু নিলাম বন্ধ: বান্দরবান জেলা প্রশাসকখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা, দুঃখের বিষয় আসামীকে বিজ্ঞ আদালত জামিন দিয়েছেনবান্দরবানের থানছিতে খিয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগবান্দরদবানের আলীকদমে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনরাঙ্গামাটির লংগদুতে সেনা জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা সহ অর্থ প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নিখোঁজ নয় পরিকল্পিতভাবে আত্ম গোপনের নাটক করেছিলেন ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী

৪৮

॥ গুইমারা উপজেলা প্রতিনিধি ॥

নিখোঁজ নয় পরিকল্পিতভাবে আত্ম গোপনের নাটক করেছিলেন খাগড়াছড়ি গুইমারা উপজেলার জালিয়াপাড়া এলাকার ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী শানু মুছল্লি (৫১)। এরপর পরিবারের লোকদের দিয়ে গুইমারা থানায় নিখোঁজের ডায়েরি করেন তিনি। নিখোঁজের ছয়দিন পরে পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তাকে আটক করার পর বিষয়টি জানা যায়। তিনি জালিয়াপাড়া এলাকার মৃত আব্দুস সামাত মুছল্লির ছেলে।

আটক শানু মুছল্লি জানান, তিনি মূলত ভাঙ্গারী ব্যবসার আড়ালে টক্কা ব্যবসা করে। গত ১৩ অক্টোবর বুধবার সকালে পরিকল্পিত ভাবে জালিয়াপাড়া থেকে চট্রগ্রাম তার চাচাতো বোনের কাছে গিয়ে এ নাটকটি সাজায়। পরে আঞ্চলিক সংগঠন ইউপিডিএফের দুই সদস্য ৫০ হাজার টাকা দাবি করে, তাকে আটক করে রেখেছে বলে মোবাইল ফোনে ছেলেকে জানায়।

গুইমারা থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী শানু মুছল্লি নিখোঁজ হয়নি পরিকল্পিতভাবে আত্ম গোপনের নাটক সাজিয়েছে। তার বিষয়ে মামলা হচ্ছে। এর আগেও সে বেশ কয়েক বার পরিবারকে না জানিয়ে এমন করেছে।

উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর বুধবার সকালে নিখোঁজের নাটক সাজানোর পর পরিবারের লোকজনের নিকট রাত দশটার সময় ফোনে জানায় আঞ্চলিক সংগঠন ইউপিডিএফের দুই সদস্য ৫০ হাজার টাকা দাবি করে, তাকে আটক করে রেখেছে। এরপর থেকে মোবাইল ফোন বন্ধ করে রেখেছে। পরে তার স্ত্রী চার দিন পর গুইমারা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছে।