[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমেরখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই বসতবাড়ি আগুনে ভষ্মিভুতদীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস পালন

৫৩

॥ বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি ॥

“সবার জন্য প্রয়োজন জন্ম মৃত্যু পরপরই নিবন্ধন” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারা দেশের ন্যায় বান্দরবানে পালিত হয়েছে। বুধবার (৬ অক্টোবর) সকালে দিবসটি উপলক্ষে বান্দরবান পৌরসভা আয়োজনে পৌরসভা কার্যালয় হতে প্রধান সড়ক হয়ে র‌্যালি বের হয়ে পূনরায় পৌরসভা কার্যালয় শেষ হয়।

বান্দরবান পৌরসভা মিলনায়তনে পৌরসভা সচিব তৌহিদুল ইসলাম সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পৌরসভা প্যনেল মেয়র সৌরভ দাশ শেখর।

এ সময় পৌর কাউন্সিলর অজিত বড়ুয়া, ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মং মং সিং, উমর ফারুক, সেলিম রেজা, দিপীকা তংচঙ্গ্যাসহ সাংবাদিকবৃন্দ গণমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

বক্তারা বলেন, সবাইকে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সংগ্রহ করতে হবে। কেননা এই প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে ও অনান্য তথ্যদি প্রত্যক স্থানে প্রয়োজন হয়। এর ফলে কোন ভোগান্তি কিংবা অনান্য ক্ষেত্রে সহজলভ্য হয়।

বক্তারা আরো বলেন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর ৮ ধারা অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন, কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হবে। এটাকে আরও কার্যকরী করার জন্য দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাতে সাধারণ মানুষ আরও সহজভাবে বুঝতে পারেন ।

প্রসঙ্গত, এসডিজির একটা লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের ৮০ শতাংশ জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন সম্পূর্ণ করতে হবে।