[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

থানচিতে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস পালিত

৭১

॥ থানচি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

“সবার জন্য প্রয়োজন, জন্ম ও মৃত্যু পরপরই নিবন্ধন” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায়ের যথাযথভাবে বান্দরবানে থানচিতে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস পালিত হয়েছে।

বুধবার (৬ অক্টোবর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবসটি উপলক্ষ্যে র্রালী করা পরে উপজেলা পরিষদের মিলনায়তন হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতাউল গনি ওসমানী এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইহ্লা মং মারমা, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত আছেন, থানচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুদ্বীপ রায়, উপজেলা কৃষি বিভাগের উত্তম মারমা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মকর্তা ডাঃ নিলুফা ইয়াসমিন, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী মংসিং উ মারমা, বলিপাড়া (ইউপি) পরিষদের সচিব মংওয়াইসিং মারমা প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলা সরকারি বিভিন্ন অধিদপ্তরে কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, ইউনিয়ন পরিষদের সচিবগণ, জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজে ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তারা বলেন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ এর ৮ ধারা অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন, কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হবে।

বক্তারা আরো বলেন, গুরুপ্তপূর্ণ এই কাজটিকে সফল করতে সরকার চলতি বছর থেকে জাতীয় দিবস হিসাবে পালনের সিন্ধান্ত নিয়েছি। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে সাধারণ মানুষ যাতে গুরুত্বপূর্ণ দিয়ে বিষয়টি যেন উদ্ধুদ্ধ হয়।