পাহাড়ী দাদুর দুরবীণ হইতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’র নিকট খোলা চিঠি-৫০
পাহাড়ী দাদুরেতো ৫৩ ঘন্টা জেল খাটাইয়াছে, পরীমনিরে বাঁচাইতে আপুনি উদ্যোগ লইবেন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’ পত্রের শুরুতেই আমি পাহাড় চুড়া, টিলা-নালার অভাগা, পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব লাঠি দ্বারা চলিত পাহাড়ী দাদুর হাজার কুঠি আদাব, নমস্কার ও সালাম গ্রহন করিবেন। আশা করি মহান সৃষ্টি কর্তার অপার কৃপায় সোনার বাংলার প্রায় দেড় ডজন কুঠি মানুষ অ-মানুষ লইয়া আপনি কোন রকুম দিন যাপন করিতেছেন। আমিও নানান চরিত্রের অবাধ্য জীবানু করোনা-১৯’র অত্যাচার, তিন পাহাড়ী জেলার ষোল লাখের অধিক নর-নারী লইয়া পাহাড়ের তলায়, নালায়, চিপায়, কাপ্তাই হ্রদের ধারে, উপরে টং বানাইয়া, জানপরান হাতে লইয়া, মুক্তিপন আর চাঁন্দা দিয়া, মাথা ফাঠাইয়া, ব্রাশ ফায়ার খাইয়া, লুটপাঠ আর ঠেলা গুতোর পাহাড় পর্বতে গড়াগড়ি করিয়া, খাইয়া না খাইয়া কোন রকুমের বাঁচিয়া থাকিয়া এই পোড়াকপাইল্লা, অধম, হতভাগা, বেকুব পাহাড়ী দাদুর ভাঙ্গা দুরবীণ হইতে আপুনার দরবারে কিছু জানাইতে, পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবিতে, ভাবাইতে, আগাইতে, ফাঁফিয়া, হাঁপিয়া, কাঁপিয়া, আইজ পর্যন্ত ৫০ নম্বর চিঠিখানা লিখিয়াছি। মা’গো দয়া করিয়া পাহাড়ের এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব দাদু’র খোলা চিঠিখানা আপুনি একটু সময় দিয়া পড়িবেন, পাহাড় নিয়া ভালামন্দ বিচার বিশ্লেষণ করিবেন, আগাইবেন, হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া সুক্ষ্ম চিন্তায় পাহাড় শাসনের সুক্ষ্ম ব্যবস্থাপত্র বানাইবেন।
শ্রদ্ধেয় মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা মা’জননীগো আমি অভাগা পাহাড়ের চুড়ায় থাকিয়া পাহাড় সমতল হ¹ল কোনার বার্তা লইয়া আপুনার দরবারে প্রতি এক পক্ষে লিখিয়া যাইতেছি, তয় মা’গো দূর্বিফাঁকে পড়িয়া মইধ্যে মইধ্যে চোখে ঝাপসাও দেখি পক্ষও অপক্ষে গড়াইতেছে। মা’রে পার্বত্য চট্টগ্রামেও আধিপত্য, চাঁন্দাপথ্য, ঘায়েলপথ্য, দখলপথ্যসহ নানান অপকর্মপথ্যের বিস্তার লইয়া বহুতে দৌঁড়াইতেছে আবার সন্ত্রাসীরাও বন্দুকের নলায় খালি ফটর ফটর করিয়া মানুষ মারিতে ওস্তাদ। পর্বতের বহু ওস্তাদের দলাদলী বলাবলি লইয়া পাহাড়েতো জীবন সাঙ্গের গননায় যোগই হইতেছে। ক’দিন বিরতি থাকিয়া আবার ঢুঁস করিয়া ফুটায়। চরম নরম ভক্তের অধিকারী সন্ত্রাসীগোর লাগাতার অত্যাচারে অসহায় দাদু-দিদিরা পিষ্ট হইতেই আছে, বৈদ্য ওজাতেও ফলাফল শুন্য। অভাগারা রাইত দিন সৃষ্টিকর্তারে জবিতে জবিতে, চোখের জল ফালাইতে ফালাইতে, বুক চাপড়াইতে-চাপড়াইতে জানপরান হেই আছে হেই নাই। উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তারে, নীচে আপুনি মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা’র দরবারে দুইহাত তুলিয়া খালি মিনতি জানাইতেছে। যাউ¹া, এইবার পর আলোচনা সমালোচনা হইলো….
মা’জননীগো শেষমেষ নিখিল দাদুরেই বোর্ডের প্রধান চেয়ারে বাসাইলেন, করোনার ডরভয় পিছনে রাখিয়া নিখিল দাদুরে ভালোবাসা জানাইয়াছে লগে আপুনারেও দোয়া আর্শিবাদ করিয়াছে মাদার ডিস্ট্রিক্টের দাদু-দিদিরা। তয় বোর্ড পরিচালনায় যে টাইম ধরাবান্ধা হইয়াছে তাহাতেতো ঘর ঝাড় দিয়া আলনা ঘুছাইতেই শেষ। নির্বাচিত হউক আর মনোনীত হউক জেলা, উপজেলা, পৌরসভা পুরিষদ যদি ৫ বছর হয়, বোর্ডে দোষটা কিসে, বিষয়খানা ভাবিয়া দেখিবেন। মা’গো পার্বত্য চট্টগ্রামেতো নানান কিসিমের চক্রান্ত জুটিল কুটিল কিচ্যা কাহিনীও ঘটাইয়া বসে। নিখিল দাদুর উন্নয়নেও আপুনারে সার্বিক নজর রাখিতে হইবে। আমাগো স্থানীয় সরকার মুন্ত্রী তাজুল দাদু যাই কহিলো মনে হইতেছে মাদার ডিস্ট্রিক্টের রাঙ্গামাটি পৌরসভা শেষমেষ ইউনিয়নেই নাকি পরিনত হয়। আমাগো মুন্ত্রী বীর দাদুতো বান্দরবানের আনাচে কানাচে জোরসে উন্নয়ন চালাইতেছে। তয় হেই পাহাড়ের মাদকের ব্যাপক নেতা হোতারাতো নানান কিচিমের আকাম কুকাম লইয়া দৌড়ছুট চালাইতেছে। ক’দিন পর পরই মাদক ইয়াবা ধরা খায়। আমাগো খাগড়াছড়ির কুজেন দাদুর পাহাড়ে করোনা হানা দিয়া আপাতত তালিমালি না। হেই পাহাড়ের তলে তলে বহুত অঘটন ঘটিয়া যাইতেছে বলিয়া চাই দাদুও কহিলো। তয় মারে পাহাড়ে সত্যরে মিথ্যা, মিথ্যারে সত্য বানানোর কারিগড়রাতো অসহায়দের জেলে ভরিয়া রুটি বানাইয়া ছাড়িতেছে। লাট্টালাট্টির সংবাদ ছাপাইতে গিয়া প্রতিহিংসায় পতিত হইয়া পাহাড়ী দাদুরেতো ৫৩ ঘন্টা জেল খাটাইয়াছে।
মা’গো বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে দরিদ্র ভুমিহীনদের ভুমি ও বাড়ি উপহার মহা মানবতার নিদর্শন। সারা দেশে লক্ষ লক্ষ দরিদ্ররা মহা খুশি, কিন্তু মা’রে নতুন এই ঘর লইয়া বহুতের কষ্টও বাড়িয়াছে। দেশের বহুত স্থানে নতুন ঘর আমনাআমনিই ভাঙ্গিয়া যাইতেছে। দায়সারাগোছের কাজ করিয়া এই অবস্থার কড়া হিসাব লইবেন। এবারতো আমামীলীগের উপ কমিটির সদস্য হেলেনা জাহাঙ্গীরের কিচ্যাকাহিনীতে তোলপাড়। রেস্তোরাঁ বানাইতে মুন্সিগঞ্জ গজারিয়ায় যুবলীগ নেতার নদী দখল। আমামীলীগের নামে নোয়াখালীর বসুর হাটের পশুদের দ্রুত সারাইয়া ফেলেন। হেইখানের অবাধ্য নেতারা কি মাথা কিনিয়া নিয়াছে। দেশের বহুতস্থানে মঠমন্দিরে হামরা ভাংচুর ঘটনায় জগিতদের কি ব্যবস্থা হিবৌখ্রী পরিষদ জানিতে চাহে। দায়িত্বরে পিছনে ফালাইয়া ফেনীতে ডিবি পুলিশের সোনার বার চুরি হাস্যরসের জন্ম। অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র হত্যায় ইন্ধন দাতাদেরও বাহির করিতে ওয়ার্ডার করেন। লকডাউন লকডাউন করিতে করিতে জীবন আর অর্থতো এক্কেবারে ডাউনে পতিত হইয়াছে। দেশেতো গণটিকার কাইজ চলিতেছে, দাদু দিদিরা শুরুতে না কহিলেও এখুন হুমড়ী খাইয়া পড়িতেছে টিকা নেওনের কাজে। বহুত স্থানের হাসপাতালে রোগী লইয়া ছিনিমিনি খেলিতেছে। মিরপুরে চব্বিশ কুটি টাকার হাসপাতালও আফিস হইয়া গিয়াছে। দেশের দাদু-দিদিরা মহামারির অন্ধকার ছেদ করিয়া আলোই জ্বালাইবে এই বিশ্বাস আছে তয় লকডাউন নয় স্বাস্থ্যবিধিতে জিরো টলারেন্সেই যাইতে হইবে, বিষয় খানা ভাবিয়া দেখিবেন।
মা’জননীগো দেশে বহুত চিন্তুক আপুনারে দোয়া করিতেছে। এই পোড়াকপাইল্লাও কহিয়াছিলাম দেশের চলচিত্র জগতরে একটু টাইট দেন। পরিমনি কান্ড লইয়া চিত্রজগত যেন হোঁচট খাইয়াছে। আমাগো চলচিত্র জগতে বহুত লুইচ্চা, বদমাইশ, মদদী, গাজাটি, মাদককারবারী বাসা বান্ধিয়াছে। অল্পতে নায়ক নায়িকা বানাইয়া দিবার কথা কহিয়া নারীর জীবন লইয়া তলে তলে বহুত টানাটানি চলিতেছে। ঐ রঙিন জগতের চরিত্রহীন পরিচালক, প্রজোযোগ বহুতও আকামে জড়িত। মডেল পিয়াসা-মৌ নয় আরো বহুত নায়ক নায়িকার লগে প্রশাসনের বড় বড় কর্তারাওতো জড়াইয়াছে। দেশের বহুত স্থান হইতে ছোট দাদু-দিদিরা চলচিত্র জগতে প্রতিভারে তুলিয়া ধরিতে গিয়া এখুন নিজের জীবনটারে টানিয়া ধরিতে হিমশিম খাইতেছে বলিয়া অভিযোগ। আমাগো রহমান দাদুওতো কহিলো ধনীর দুলাল দুলালীরাও মাদক কারবারে নাট বল্টুর মতনই তাঁগোরে যারা ফুসলাইতেছে তারা কই। দেশের স্বাধীনতা অর্জন পরবর্তীতে চলচ্ছিত্র জগত সুনাম রাখিয়াছিল এখন হেই চলচ্চিত্রের চিত্রও অসতের গুষ্টি কালো রং-ব্রাশ-তুলি দিয়া আঁছড়াইতেছে। ডিরেক্টর, প্রডিউসর, নায়ক নায়িকা হইলেই যে মদ গাজা খাইতে হইবে এমুন কি কথা আছে। পরীমনিদের যারা উল্টোপথে চলাইয়াছে তাঁগোরেও হাতকড়া পড়াইতে ওয়ার্ডার দেন। এই নায়িকার পিছনেতো হায়নার দল জুটিয়াছে। পরীমনিরে বাঁচাইতে আপুনি উদ্যোগ লইবেন। দেশের চলচ্চিত্রের ভিতরে, সংস্কৃতি জগতের ভিতরেও জোরসে ঘুঁটা দেন এই জগতরে যারা অন্ধকারে, দূর্নামে ঠেলিয়া লইয়া গিয়াছে তাঁগোর তল্পী তল্পা বাহির করিতে চরম আদেশ দেন।
মা’গো সরকারি কোষাগারে কুটি কুটি টাকা টেক্স ফাঁকি দিয়া কাম চালাইয়া গেলেও দেশের আশি হাজার কুম্পানীর সন্ধ্যান এইসব লইয়া দেশের অর্থনীতিবিদ বহুত দাদুর চোখ কপালে। ঘুমের ভান ধরিয়া থাকিলে তারে শত ডাকাডাকি করিলেও ঘুম ভাঙ্গে না তয় আমাগো এনআরবির’ কাইজ কাম সেরকুমই মনে হইতেছে। দেশের টাকা মারিয়া শীর্ষ ঋণ খেলাপী শাহজাহানের দুবাইয়ে বিলাসী জীবন। এই চোরের দলরাই দেশের রিজার্ভ আর্থনীতিরও বারোটা বাজাইয়াছে। দেশের বহুত সেক্টরেতো তলে তলে দূর্নীতি চলিতেই আছে। মানব পাচারের রুটগুলাইনে সুঁই চালাইতে হইবে। মেজর সিনহা হত্যা ঘটনায় বিচার দ্রুত শেষ করেন। মোস্তফা দাদু কহিলো রাজধানীর মান্ডারে সাড়ে পাঁচ কুটি টাকার সেতু কার লাগি কুইশান উঠিয়াছে। মা’রে দেশে শিল্পকারখানায় আর কতো শ্রমিক মরিলে জীবন বাঁচানো বান্ধব শিল্প গড়িয়া উঠিবে। যাগোরে লইয়া শিল্পকারখানার উন্নতি তাঁগোর জীবন যৌবন লইয়া ছিনিমিনি। প্রত্যেক শিল্পকারখানার মালিক ব্যবস্থাপকদের পিছনে গুরিন্দা লাগাইতে আদেশ করিবেন।
মা’গো চাঁটগার চিত্রে করোনা হউক আর যাই হোক গরিবের লাশ লইয়া ব্যবসা, নির্যাতন নীপিড়ণ জোরসে চলিতেছে। টাকা ছাড়া মৃত দেহ না দেওয়ায় হেইখানের এক দাদুতো রীতিমন লাইভ চালাইয়াছে। যারা এই অমানবিক কাম করিতেছে উপরওয়ালা কি তাঁগোরে কথা দিয়াছে যে তাঁগোর মরন হইবেনা। এই নরপশুদের আটক করিয়া চাম ধোলাই চালাইতে হইবে। জলাবদ্ধতা করনের কামে তো লম্ব জট। সজুনের দাদু চৌধুরী কহিলেন কামের জটে পরিয়া হাজার কুটি টাকার মাশুল গুনিতে হইবে তাও নগর দাদুগোর পকেট হইতে। এককেনের কুটি কুটি টাকার প্রকল্পের খোঁজ নেন। দুই মাদক ব্যবসায়ী হইতে উদ্ধার ইয়াবা আত্মাসাতের দায়ে তিন পুলিশ জেলে বিশ্রী কান্ড। চাঁটগার কিশোর গ্যাংতো বেপোরোয়। চাঁটগায়তো অল্পবৃষ্টিতেই হ¹লেই ভাসে। ইয়া বড় বড় দালানা কোটা, নালা নর্দমা ভরাট, স্বর্থপররাই এই কষ্ট দাদু-দিদিগোর দৌড়গোড়ায় আনিয়া ছাড়িয়াছে। পানিবন্ধী হইতে বাঁচাইতে সুক্ষ্ম পরিকল্পনা লইতে সিসিসি’র মেয়র দাদুরে আদেশ করেন।
মা’গো পরম করুণাময় সৃষ্টি কর্তার অশেষ কৃপায় আপনিতো ভালা-মন্দে আপুনার উপদেষ্টা, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী লইয়া দেশ পরিচালনা করিয়া যাইতেছেন। তয় মা’গো আপনি হ¹ল উন্নয়ন দ্রুত গতিতে চালাইলেও দেশ গেরামের দাদু-দিদিরাতো রাক্ষস খোক্ষসের পল্লায় পড়িয়াছে তারমইধ্যে যোগ হইয়াছে বিশ্বশক্তিধর করোনা-১৯। হুট করিয়া হৃদমাজারে ধরে আর মারিয়াই ছাড়ে। এমনিতে কুটি কুটি দাদু-দিদিরা মানব সৃষ্ট অত্যাচার, নারী-নির্যাতন, ধর্ষন-হত্যা, দূর্নীতি আর মাদকের ছোবলে পিষ্ট। মা’রে মানবতাবিরোধীগোর এইসব কাইজ কাম বধ্ করিতে আপুনার নেতা-নেত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, ডিসি, এসপি, আইনশৃংখলা বাহিনী, গুরিন্দা বাহিনীরে কড়া ওয়ার্ডার অব্যাহত রাখিবেন।
মা’জননীগো এই শোকের মাসে জাতির পিতারে প্রাণভরে শ্রদ্ধা ও ভালোবাস। জাতি বঙ্গমাতারে শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করিয়াছে জন্মদিন পালন করিয়াছে। জাতিরে যারা অন্ধকারে নিমজ্জিত করিতে চাহে তলে বলে শত্রুরাও উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে। আপনার মতন বিজ্ঞ মা’রে জ্ঞান দেয়া আমার মতন লাঠি দ্ধারা চলিত পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব পাহাড়ী দাদুর জ্ঞান কতঠুকুই বা কাজে লাগিবে, কথা হইলো আপনার সবদিকেতো শত্রু আর শত্রু। হজাগ থাকিবেন, মানবতাবিরোধীদের ঘায়েল করিতে হার্ট লাইনে যাইবেন। মা’রে আইজও আর বেশী লম্বা করিতে চাহি না। আয়রন, সিলভার, গোল্ডেন বুলেটে আবদ্ধ পাহাড় চুড়া লইয়া এই অভাগার বুকের পাঁজরে বহুত ক্ষোভ, দুঃখ বেদনা জন্মিয়া রহিয়াছে, খোলাসা করিয়া আপনার দরবারে দু-চার কলম লেখিয়া পাবলিকের উপকার করিতে পারিলে জীবনের পরপারে যাইয়াও শান্তি। আইজ যা লিখিয়াছি কোন ভুলভ্রান্তি হইলে মনে কষ্ট দিলে এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুবরে ক্ষমা করিবেন। মা’রে প্রতি এক পক্ষে আপনার নিকট লিখা এই বেকুবের খোলা চিঠিখানা একটু সময় হাতে লইয়া পড়িবেন। আপনি ও দেশের ১৭ কুঠি দাদু-দিদির জন্য আর্শিবাদ, দোয়া রইল, সবদিকে দৃষ্টি রাখিবেন, স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখিবেন, ভালা থাকিবেন। আইজ এই পর্যন্ত।
ইতি,
আপনারই কুঠি কুঠি দাদু-দিদির পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব
পাহাড়ী দাদু
গ্রন্থনা এস.এস.বি.এম, তারিখ- ১৫ আগষ্ট, ২০২১ খ্রীঃ