[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের লামায় সাড়ে ৬ লাখ ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি চারা ধ্বংসখাগড়াছড়ির রামগড়ে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যক্তি গ্রেফতারদীঘিনালায় নবাগত ইউএনও শান্তি ও উন্নয়নে সবার সহযোগীতা চাইলেনবান্দরবানের আলীকদমে বন্দুকের গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু, চার বন্ধু আটকদীঘিনালায় কৃত্তি শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা বিভাগের পুরস্কার বিতরণমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দূর্ঘটনায় রাঙ্গামাটির উক্য চিং মারমাও মারা গেলখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় অস্ত্র, গুলি ও সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধারপাহাড়ের উন্নয়নে ঐক্য ও সম্প্রীতির বিকল্প নেই: খাগড়াছড়িতে নাহিদ ইসলামদীঘিনালায় নদীর গর্ভে বিলিন রাস্তা সাঁকো দিয়ে চলাচলখাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণের প্রতিবাদে দীঘিনালায় মানববন্ধন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

থানচিতে বন্যা প্লাবিত পাড়ায় ফিরছে মানুষ

১০৬

॥ চিংথোয়াই অং মার্মা, থানচি ॥

বান্দরবানে পাহাড়ে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে থানচি উপজেলা নিম্নাঞ্চলে বন্যা প্লাবিত কবলিত পড়ার পরিবারের মানুষরা। অক্ষত বাড়িঘরে স্বাভাবিক জীবন ফিরতে শুরু করেছে তারা। উপজেলায় টানা ভারী বর্ষণে বুধ- বৃহস্পতিবার দুই দিনের সরকারের আশ্রয়কেন্দ্র আশ্রয় নেয় অনেক পরিবার। বর্ষণ থেমে যাওয়ার শুক্রবার বিকাল থেকে নিজ গ্রামের ফিরে অক্ষত বাড়িঘরে জীবন-যাপন করতে শুরু করছে আশ্রিত পরিবারগুলো। বান্দরবান থানচি সড়কে যানচলাচল যোগাযোগের স্বাভাবিক হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার সাঙ্গু নদীর উজানে থানচি পয়েন্টে পানির উচ্চতা প্রায় ২০ ফুট নেমে গেছে। বিপৎসীমায় অনেক নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে উপজেলা বলিপাড়া ইউনিয়নের বাগান পাড়া ও হিন্দু পাড়াসহ আশেপাশে ভারী বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে এলাকার। তবে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত থানচি সদরে সাথে দুর্গম তিন্দু ও রেমাক্রী ইউনিয়নের নৌ যোগাযোগ বন্ধ আছে। পুরো স্বাভাবিক অবস্থা ফিরতে আরো দুই-এক দিন সময় প্রয়োজন হতে পারে।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থোয়াইহ্লামং জানান, গত শুক্রবার দুপুরে থেকে টানা ভারী বৃষ্টির কমে যায়। এতে সাঙ্গু নদীর উজানে ও নিম্নাঞ্চল এলাকায় বন্যা পানি কমতে শুরু করে পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় স্বাভাবিক অবস্থা গ্রামের ফিরেছে প্লাবিত নিম্নাঞ্চল বসবাস পরিবারগুলো।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতাউল গনি ওসমানী জানান, গত ৩ দিনের বলিপাড়া ইউনিয়নের বাগান পাড়া, হিন্দু পাড়া ও উপজেলা বিভিন্ন স্থানে নিম্নাঞ্চলে ভারী বর্ষণে বন্যা প্লাবিত হয়। তবে উপজেলা কোথাও বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটেনি।

তিনি আরো বলেন, উপজেলার ৪টি মধ্যে ২টি সরকারে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করার ৮২ পরিবারকে শুকনো খাবার, মশার কয়েল, তেল, লবণ, মোমবাতি, মুড়ি, চিড়া, খিচুড়িসহ খাদ্য সামগ্রী সহায়তা দিয়ে রাখা হয়েছিল বলে জানান তিনি।