[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বাকীদেরও আটকের চেষ্টা চলছে

বান্দরবানের বাঘমারায় ৬ খুনের ঘটনায় এক আসামী গ্রেফতার

৭১

॥ বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি ॥

বান্দরবানে আলোচিত ৬ খুনের ঘটনার মামলার এক আসামীকে আটক করেছে সেনা বাহিনীর সদস্যরা। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার (২৪জুলাই) দুপুরে রাজভিলা ইউনিয়নের জামছড়িস্থ নিজবাড়ী থেকে আপাই মারমা (৪০)কে আটক করা হয়েচে বলে থানা সুত্র জানিয়েছে।

থানা সুত্র জানায়, ২০২০ সালের জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে বান্দরবান সদর উপজেলার রাজবিলা ইউনিয়নের বাঘমারার বাজার পাড়ায় অস্ত্রধারীদের অতর্কিত ব্রাশ ফায়ারে ৬ জন খুন হন এবং গুলিবিদ্ধ হন আরো তিন জন। এ ঘটনার পর ৮ জুলাই জেএসএস (সংস্কার) দলের জেলা সাধারণ সম্পাদক উবামং মারমা ২০ জনকে আসামী করে বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকেই আসামীরা পলাতক রয়েছে।

পুলিশের গোয়েন্দা সুত্র আরো জানায়, গোপন সংবাদ পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল জামছড়ি এলাকায় অভিযান চালায়। পরে ঐ আসামী টের পেয়ে নিজ বাড়ি থেকে পালানোর চেষ্টা করলে সেনাবাহিনী আপাই মারমা (৪০)কে আটক করতে সক্ষম হন। পরবর্তীতে আসামীকে বান্দরবান সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়। অপরদিকে বান্দরবান জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখায় দ্বায়িত্বরত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিবেন বিশ্বাস বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অন্য আসামীদেরও দ্রুত গ্রেফতার করতে গোয়েন্দা তৎপরতা চলছে। সুত্র জানায়, ৬ হত্যাকান্ডের ঘটনায় বান্দরবান সদর থানায় ২০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন জেএসএস (সংস্কার) এর জেলার সাধারণ সম্পাদক উবামং মারমা। পরে আসামীরা পালিয়ে যায়। মামলার বাকি আসামীদের ধরতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানান।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৭ জুলাই সকাল ৭ টার দিকে সদর উপজেলার রাজবিলা ইউনিয়নের বাঘমারা বাজার পাড়ায় সন্ত্রাসীদের অতর্কিত ব্রাশ ফায়ারে জেএসএস সংস্কার এর জেলা শাখার সভাপতি রতন তঞ্চঙ্গ্যা, সহ-সভাপতি প্রজিত চাকমা, সদস্য ডেবিট বাবু, মিলন চাকমা, জয় ত্রিপুরা ও দিপেন ত্রিপুরা নিহত হন। এছাড়া গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন বিদ্যুৎ ত্রিপুরা, নিরু চাকমা ও মেমানু মারমা।