[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

যেকোন মূহুর্তে প্রাণহানি ঘটতে পারে

রাঙ্গামাটির লংগদুতে কাঁচা গাছকে খুঁটি বানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ

৬২

॥ মোঃ আলমগীর হোসেন, লংগদু ॥

রাঙ্গামাটি জেলার লংগদুতে গাছকে বৈদ্যুতিক খুঁটি বানিয়ে তাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে বিদ্যুৎ বিভাগ। এতে এলাকাবাসীরা ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছেন। যেকোন মূহুর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে বলে এলাকার সচেতন মহল জানিয়েছেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, লংগদু উপজেলার আটারকছড়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য রাঙ্গাউদা মেম্বারের পাড়ায় বিদ্যুৎ বিভাগ তাদের নিজস্ব খুঁটি ব্যবহার না করে একটি গাছের সাথে প্রধান লাইন টানানো হয়েছে। দেখা গেছে একটি তারে কভার থাকলেও অন্য তারের কোন কভার নেই। এ ঘটনায় যেকোন সময় দর্ঘটনাসহ প্রাণহানি ঘটে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন পথচারী ও স্থানীয় অধিবাসীরা।

স্থানীয় বাসিন্দা তপন চাকমা জানান, এমনিতে এই গ্রামে ২৫ পরিবার বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে না, যারা পাচ্ছেন তারাও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন। স্থানীয়দের প্রশ্ন বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন কাঁচা গাছের সাথে বিদ্যুৎ লাইন টেনে কিভাবে একাজটি করতে পারলেন। তিনি জানান, ঝড় বাতাসে যে কোন সময় বড় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে সকলেই ভয়ের মধ্যে রয়েছেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য রাঙ্গাউদা চাকমা বলেন, ৭/৮ বছর আগে যখন এ গ্রামে বিদ্যুৎতের লাইনের সংযোগ দিয়েছিল। স্থানীয়দের প্রশ্নের জবাবে জনৈক আলম নামের ঠিকাদার ১৫/২০ দিনের মধ্যে বাকী খুঁটিগুলো চলে আসবে বলে আপাতত এই গাছের সাথে লাইন দিচ্ছি। কিন্তু তখন থেকে এ পর্যন্ত এখনো কোন সমাধান হয়নি। যেকোন সময় সম্পূর্ণ এলাকায় মারাত্বক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। তিনি এবিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনে অনেকবার আবেদন নিবেদন করেও কোন লাভ হয়নি।

এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগের দীঘিনালা উপজেলার উপ-সহকারী প্রকোশলী (আবাসিক) সাগর দেব নাথ বলেন, কিভাবে এরকম কাজ হলো জানিনা। তবে বিষয়টি শুনেছি আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছি।