[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

যেকোন মূহুর্তে প্রাণহানি ঘটতে পারে

রাঙ্গামাটির লংগদুতে কাঁচা গাছকে খুঁটি বানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ

৬২

॥ মোঃ আলমগীর হোসেন, লংগদু ॥

রাঙ্গামাটি জেলার লংগদুতে গাছকে বৈদ্যুতিক খুঁটি বানিয়ে তাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে বিদ্যুৎ বিভাগ। এতে এলাকাবাসীরা ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছেন। যেকোন মূহুর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে বলে এলাকার সচেতন মহল জানিয়েছেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, লংগদু উপজেলার আটারকছড়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য রাঙ্গাউদা মেম্বারের পাড়ায় বিদ্যুৎ বিভাগ তাদের নিজস্ব খুঁটি ব্যবহার না করে একটি গাছের সাথে প্রধান লাইন টানানো হয়েছে। দেখা গেছে একটি তারে কভার থাকলেও অন্য তারের কোন কভার নেই। এ ঘটনায় যেকোন সময় দর্ঘটনাসহ প্রাণহানি ঘটে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন পথচারী ও স্থানীয় অধিবাসীরা।

স্থানীয় বাসিন্দা তপন চাকমা জানান, এমনিতে এই গ্রামে ২৫ পরিবার বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে না, যারা পাচ্ছেন তারাও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন। স্থানীয়দের প্রশ্ন বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন কাঁচা গাছের সাথে বিদ্যুৎ লাইন টেনে কিভাবে একাজটি করতে পারলেন। তিনি জানান, ঝড় বাতাসে যে কোন সময় বড় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে সকলেই ভয়ের মধ্যে রয়েছেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য রাঙ্গাউদা চাকমা বলেন, ৭/৮ বছর আগে যখন এ গ্রামে বিদ্যুৎতের লাইনের সংযোগ দিয়েছিল। স্থানীয়দের প্রশ্নের জবাবে জনৈক আলম নামের ঠিকাদার ১৫/২০ দিনের মধ্যে বাকী খুঁটিগুলো চলে আসবে বলে আপাতত এই গাছের সাথে লাইন দিচ্ছি। কিন্তু তখন থেকে এ পর্যন্ত এখনো কোন সমাধান হয়নি। যেকোন সময় সম্পূর্ণ এলাকায় মারাত্বক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। তিনি এবিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনে অনেকবার আবেদন নিবেদন করেও কোন লাভ হয়নি।

এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগের দীঘিনালা উপজেলার উপ-সহকারী প্রকোশলী (আবাসিক) সাগর দেব নাথ বলেন, কিভাবে এরকম কাজ হলো জানিনা। তবে বিষয়টি শুনেছি আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছি।