[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কথা হইলো ডাক্তার-ই যদি নাই থাকে তয় রোগ লইয়া খালি বিছানায় শুইয়া থাকিলে কি হইবে, চিন্তায় আছি…অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যু আমরা চাই না, পর্যটকদের সচেতন করা জরুরীখাগড়াছড়ির পানছড়িতে ৩ বিজিবির নানামুখী সহায়তাএলডিপি রাঙ্গামাটি জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কমল বিকাশবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত-১কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নদী থেকে উদ্ধার সাম্বার হরিণটি মারা গেলকাঁচামালের উৎপাদন বাড়িয়ে কেপিএম এর সক্ষমতাকে বাড়াতে হবে-শিল্প উপদেষ্টাখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ইয়াবাসহ ৩যুবক আটকদীঘিনালায় কৃষকদের মাঝে আমন ধান বীজ ও সার বিতরণবান্দরবানের ঘুমধুম সীমান্তে আবারো স্থলমাইন বিস্ফোরণে রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মাটিরাঙ্গায় নিরাপদ প্রসব বৃদ্ধির লক্ষ্যে সচেতনতামূলক কর্মশালা

৩৩

॥ আবুল হাসেম,মাটিরাঙ্গা ॥

সারাদেশের ন্যায় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় মা ও শিশুর সুরক্ষা চাই,স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রসব করাই এ প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিরাপদ ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব বৃদ্ধির লক্ষ্যে সচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

রবিবার (২০ জুন) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে,অত্র ভবনের সম্মেলন কক্ষ্যে পায়াকট্ বাংলাদেশ এবং আদ্রিতা ভিজ্যুয়ালের সহযোগিতায় কর্মশালাটির সভাপতিত্ব করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ খায়রুল আলম।

মাতৃমৃত্যুর হার কমাতে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ, নিরাপদ ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব বৃদ্ধির লক্ষ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সারাদেশে মাতৃমৃত্যুর হার কমাতে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ, নিরাপদ ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব বৃদ্ধির সচেতনতামূলক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন,মাটিরাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকল অফিসার ডা.নাসরিন আক্তার।

মাটিরাঙ্গা পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মিজানুর রহমান খোকন বলেন,মাতৃমৃত্যুর হার কমানো শুধু সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা ও সামাজিক আন্দোলন। এ ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় সরকার, বেসরকারী সংস্থা ও গণমাধ্যম সকলের ভূমিকা রয়েছে। নিজ নিজ পেশাগত অবস্থানে থেকেও এই ভুমিকা পালন করা যায়।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ খায়রুল আলম বলেন,একজন সুস্থ্য মা-ই একটি সুস্থ্য সন্তানের জন্ম দিতে পারেন। মায়ের সুস্থতার জন্য প্রয়োজন গর্ভকালীন, প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী যত্ন। পরিবার ও জন সচেতনতা এবং মানসম্মত স্বাস্থ্য কেন্দ্রই একজন গর্ভবতী মায়ের সেবা নিশ্চিত করতে পারে। এজন্য গর্ভবতী মাকে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসা প্রয়োজন।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ মিল্টন ত্রিপুরা,ডাঃ সুরাইয়া জাহান,ডাঃ আরাফাত,পায়াকট বাংলাদেশের প্রোগাম অর্গানাইজার হাবিবুর রহমান,মাটিরাঙ্গা পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ শহিদুল ইসলাম সোহাগ,সাংবাদিক,জনপ্রতিনিধি সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।