[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক এর প্রতিষ্ঠাতা তপন জ্যোতি’র ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালনরাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার করল্যাছড়ি ব্রিজ ভেঙ্গে যেতে পারে পড়ার যে কোন সময়খাগড়াছড়ির দীঘিমালায় হর্টিকালচার সেন্টার’র চাষীদের মাঝে চারা বিতরণবান্দরবানের আলীকদমে ইয়াবা সেবন, কৃষক দলের সভাপতি আলম সহ আটক ৪খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় তামাক চুল্লিতে আগুন, ব্যাপক ক্ষতিবাঘাইছড়ির মারিশ্যা ২৭ বিজিবি’র উদ্যোগে বিদ্যালয়ে নগদ অর্থ প্রদানবান্দরবানের রুমার মুনলাই পাড়ায় অসহায়দের জন্য সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদানখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে তরুণী ধর্ষণ ঘটনায় আটক ২ জন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতানায়েক রাসেলের গুড সার্ভিস পুলিশ ব্যাজ ও সনদপত্র অর্জনবান্দরবানের থানচি ইউএনও’র সাথে যুব ক্রীড়া পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে যক্ষা নিরোধ কমিটির মতবিনিময় সভা

৯৭

॥ আকাশ মারমা মংসিং,বান্দরবান ॥

বান্দরবানে যক্ষা নিরোধ কমিটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৯ জুন) দুপুরে বান্দরবান জেলায় কর্মরত বিভিন্ন পেশাজীবীদের নিয়ে নাফাখুম রেস্টুরেন্ট হল প্রাঙ্গণে যক্ষা নিরোধ কমিটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় বাংলাদেশ যক্ষা নিরোধ কমিটি বান্দরবান জেলা শাখার সভাপতি সিং ইয়ং ম্রো বান্দরবান সিভিল সার্জন ডা, অংসুই প্রু মারমা, ডাক্তার আলমগীর হোসেন, সদর হাসপাতাল মেডিকেল কর্মকর্তা। চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নাটাবের কো-অডিনেটর মোহাম্মদ হেলাল হোসেন, বান্দরবান জেলা যক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোমেন চৌধুরী সহ সরকারি বেসরকারি অফিসার ও গণমাধ্যম কর্মী প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, যক্ষা একটি প্রাণঘাতীক রোগ,সাধারণত বদ্ধ, স্যাঁতস্যাঁতে, ঘনবসতিপূর্ণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝেই যক্ষা বা টিবি রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। যক্ষা বা টিবির জীবাণুর সংক্রামণ বৈশিষ্ট্যের কারণেই এমনটি হয়। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতার মাত্রা কম থাকায় এ রোগের বিভিন্ন লক্ষণ বা উপসর্গ ধাপকে আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর সিংহভাগেরই তেমন ভালো কোনো ধারণা নেই।

বক্তারা আরো বলেন, মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবার কিউলোসিস নামের এক ধরনের জীবাণু থেকে এ রোগ ছড়ায়। আক্রান্ত রোগীর কফ থেকে এ রোগের জীবাণু একজনের দেহ থেকে অন্যজনের শরীরে প্রবেশ করে। এ রোগের কোন নির্দিষ্ট সুপ্ত কাল নেই। যেসব রোগী ৩ সপ্তাহের বেশি জ্বরে ভোগে তাদের ৩৩ শতাংশ যক্ষায় আক্রান্ত হওয়ায় সম্ভাবনা থাকে। যাদের কাছ থেকে যক্ষা রোগ ছড়াতে পারে তাদের বলা হয় ওপেন কেস। এদের কফ থেকে সব সময় জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে। তাই এদের সাথে চলাফেরা করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।