[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে যক্ষা নিরোধ কমিটির মতবিনিময় সভা

৯৮

॥ আকাশ মারমা মংসিং,বান্দরবান ॥

বান্দরবানে যক্ষা নিরোধ কমিটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৯ জুন) দুপুরে বান্দরবান জেলায় কর্মরত বিভিন্ন পেশাজীবীদের নিয়ে নাফাখুম রেস্টুরেন্ট হল প্রাঙ্গণে যক্ষা নিরোধ কমিটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় বাংলাদেশ যক্ষা নিরোধ কমিটি বান্দরবান জেলা শাখার সভাপতি সিং ইয়ং ম্রো বান্দরবান সিভিল সার্জন ডা, অংসুই প্রু মারমা, ডাক্তার আলমগীর হোসেন, সদর হাসপাতাল মেডিকেল কর্মকর্তা। চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নাটাবের কো-অডিনেটর মোহাম্মদ হেলাল হোসেন, বান্দরবান জেলা যক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোমেন চৌধুরী সহ সরকারি বেসরকারি অফিসার ও গণমাধ্যম কর্মী প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, যক্ষা একটি প্রাণঘাতীক রোগ,সাধারণত বদ্ধ, স্যাঁতস্যাঁতে, ঘনবসতিপূর্ণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝেই যক্ষা বা টিবি রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। যক্ষা বা টিবির জীবাণুর সংক্রামণ বৈশিষ্ট্যের কারণেই এমনটি হয়। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতার মাত্রা কম থাকায় এ রোগের বিভিন্ন লক্ষণ বা উপসর্গ ধাপকে আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর সিংহভাগেরই তেমন ভালো কোনো ধারণা নেই।

বক্তারা আরো বলেন, মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবার কিউলোসিস নামের এক ধরনের জীবাণু থেকে এ রোগ ছড়ায়। আক্রান্ত রোগীর কফ থেকে এ রোগের জীবাণু একজনের দেহ থেকে অন্যজনের শরীরে প্রবেশ করে। এ রোগের কোন নির্দিষ্ট সুপ্ত কাল নেই। যেসব রোগী ৩ সপ্তাহের বেশি জ্বরে ভোগে তাদের ৩৩ শতাংশ যক্ষায় আক্রান্ত হওয়ায় সম্ভাবনা থাকে। যাদের কাছ থেকে যক্ষা রোগ ছড়াতে পারে তাদের বলা হয় ওপেন কেস। এদের কফ থেকে সব সময় জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে। তাই এদের সাথে চলাফেরা করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।