[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনীদীঘিনালায় রাতের আধাঁরে পাহাড় কাটার অভিযোগে ২লাখ টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে গরু ঘাঁস খাওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১ আহত ৮অক্সিজেনের অভাবে বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১ মাস বয়সের শিশুর মৃত্যু
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় সবজি দাম দ্বিগুন বেড়েছে

৩২

॥ সোহেল রানা দীঘিনালা ॥
রমজান ও ৭দিনের লকডাউনকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শাক-সবজি দাম প্রায় দ্বিগুন হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহের তুলনায় এই সপ্তাহে বিভিন্ন বাজারের ভিন্ন ভিন্ন দামে বেঁচা কিনা হচ্ছে।

শনিবার(১৭এপ্রিল) সরেজমিনে বাজার বোয়াখালী নতুন বাজার পরিদর্শন করে তথ্য পাওয়া যায় রমজানে প্রধান প্রাধান উপকরন যেমন শসা কেজি ৫০-৬০টাকা, লেবু ১হালি ৪০-৬০টাকা, করলা কেজি ৫০-৬০টাকা, স্থানীয় কলা দামও বেড়েছে অনেকটা। তবে গত সপ্তাহে চেয়ে গ্রায় দ্বিগুন বেছে।
শাক সবজির দাম বেড়ে যাওয়া কারন জানতে চাইলে খুরচরা শাক-সবজি ব্যবসায়ী আলী আজগর বলেন, শাক-সবজির উৎপাদন ভাল তবে পরিবহন ও ব্যবসায়ীক সিন্ডিকেট এর কারন একই জিনিস বিভিন্ন বাজারের ভিন্ন ভিন্ন দামে বোয়ালখালী বাজারের শসা বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০টাকা কেজি আর কবাখালী বাজারের বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০টাকা কেজি। বিশেষ করে প্রতিটি শাক-সবজি এবাবেই বিক্রি হচ্ছে তবে বাজার নিয়ন্ত্রন করা খুব জরুরী।

বাজার খরচ করতে এসে মোঃ মাইনুল ইসলাম বলেন, লকডাউন আর রমজানের আমরা সাধারন মানুষের চলতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শাক-সবজির দাম দ্বিগুন বেড়ে গেছে। বাজার নিয়ন্ত্রন করা অব্যশই দরকার।

দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, বাজার কমিটির সাথে কথা বলে বাজারের ব্যবসায়ীদেকে অতিরিক্ত মূনাফা না নেয়ার জন্য সচেতনতা করতে হবে। যাতে করে জিনিস পত্রের দাম ক্রেতার নাগালে থাকে।