[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় সবজি দাম দ্বিগুন বেড়েছে

৩২

॥ সোহেল রানা দীঘিনালা ॥
রমজান ও ৭দিনের লকডাউনকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শাক-সবজি দাম প্রায় দ্বিগুন হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহের তুলনায় এই সপ্তাহে বিভিন্ন বাজারের ভিন্ন ভিন্ন দামে বেঁচা কিনা হচ্ছে।

শনিবার(১৭এপ্রিল) সরেজমিনে বাজার বোয়াখালী নতুন বাজার পরিদর্শন করে তথ্য পাওয়া যায় রমজানে প্রধান প্রাধান উপকরন যেমন শসা কেজি ৫০-৬০টাকা, লেবু ১হালি ৪০-৬০টাকা, করলা কেজি ৫০-৬০টাকা, স্থানীয় কলা দামও বেড়েছে অনেকটা। তবে গত সপ্তাহে চেয়ে গ্রায় দ্বিগুন বেছে।
শাক সবজির দাম বেড়ে যাওয়া কারন জানতে চাইলে খুরচরা শাক-সবজি ব্যবসায়ী আলী আজগর বলেন, শাক-সবজির উৎপাদন ভাল তবে পরিবহন ও ব্যবসায়ীক সিন্ডিকেট এর কারন একই জিনিস বিভিন্ন বাজারের ভিন্ন ভিন্ন দামে বোয়ালখালী বাজারের শসা বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০টাকা কেজি আর কবাখালী বাজারের বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০টাকা কেজি। বিশেষ করে প্রতিটি শাক-সবজি এবাবেই বিক্রি হচ্ছে তবে বাজার নিয়ন্ত্রন করা খুব জরুরী।

বাজার খরচ করতে এসে মোঃ মাইনুল ইসলাম বলেন, লকডাউন আর রমজানের আমরা সাধারন মানুষের চলতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শাক-সবজির দাম দ্বিগুন বেড়ে গেছে। বাজার নিয়ন্ত্রন করা অব্যশই দরকার।

দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, বাজার কমিটির সাথে কথা বলে বাজারের ব্যবসায়ীদেকে অতিরিক্ত মূনাফা না নেয়ার জন্য সচেতনতা করতে হবে। যাতে করে জিনিস পত্রের দাম ক্রেতার নাগালে থাকে।