বৌদ্ধ পরিবারের উপর হামলা চালাইয়াছে,মির্জাতো মনে করিতেছে তাইনেই এক নেতা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’ পত্রের শুরুতেই আমি পাহাড় চুড়া, টিলা-নালার অভাগা, পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব লাঠি দ্বারা চলিত পাহাড়ী দাদুর হাজার কুঠি আদাব, নমস্কার ও সালাম গ্রহন করিবেন। আশা করি মহান সৃষ্টি কর্তার অপার কৃপায় সোনার বাংলার প্রায় দেড় ডজন কুঠি মানুষ অ-মানুষ লইয়া আপনি কোন রকুম দিন যাপন করিতেছেন। আমিও নানান চরিত্রের অবাধ্য জীবানু করোনা-১৯’র অত্যাচার, তিন পাহাড়ী জেলার ষোল লাখের অধিক নর-নারী লইয়া পাহাড়ের তলায়, নালায়, চিপায়, কাপ্তাই হ্রদের ধারে, উপরে টং বানাইয়া, জানপরান হাতে লইয়া, মুক্তিপন আর চাঁন্দা দিয়া, মাথা ফাঠাইয়া, ব্রাশ ফায়ার খাইয়া, লুটপাঠ আর ঠেলা গুতোর পাহাড় পর্বতে গড়াগড়ি করিয়া, খাইয়া না খাইয়া কোন রকুমের বাঁচিয়া থাকিয়া এই পোড়াকপাইল্লা, অধম, হতভাগা, বেকুব পাহাড়ী দাদুর ভাঙ্গা দুরবীণ হইতে আপুনার দরবারে কিছু জানাইতে, পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবিতে, ভাবাইতে, আগাইতে, ফাঁফিয়া, হাঁপিয়া, কাঁপিয়া, আইজ পর্যন্ত ৪৫ নম্বর চিঠিখানা লিখিয়াছি। মা’গো দয়া করিয়া পাহাড়ের এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব দাদু’র খোলা চিঠিখানা আপুনি একটু সময় দিয়া পড়িবেন, পাহাড় নিয়া ভালামন্দ বিচার বিশ্লেষণ করিবেন, আগাইবেন, হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া সুক্ষ্ম চিন্তায় পাহাড় শাসনের সুক্ষ্ম ব্যবস্থাপত্র বানাইবেন।

শ্রদ্ধেয় মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা মা’জননীগো আমি অভাগা পাহাড়ের চুড়ায় থাকিয়া পাহাড় সমতল হ¹ল কোনার বার্তা লইয়া আপুনার দরবারে প্রতি এক পক্ষে লিখিয়া যাইতেছি, তয় মা’গো দূর্বিফাঁকে পড়িয়া মইধ্যে মইধ্যে চোখে ঝাপসাও দেখি। মা’রে পার্বত্য চট্টগ্রামেও সন্ত্রাসীরা আধিপত্য, চাঁন্দাপথ্য, ঘায়েলপথ্য, দখলপথ্যসহ নানান অপকর্মপথ্যের বিস্তার লইয়া বন্দুকের নলায় খালি ফটর ফটর করিয়া মানুষ মারিতে ওস্তাদ। পর্বতের বহু ওস্তাদের দলাদলী বলাবলি লইয়া পাহাড়েতো জীবন সাঙ্গের গননায় যোগই হইতেছে। ক’দিন বিরতি থাকিয়া আবার ঢুঁস করিয়া ফুটায়। চরম নরম ভক্তের অধিকারী সন্ত্রাসীগোর লাগাতার অত্যাচারে অসহায় দাদু-দিদিরা পিষ্ট হইতেই আছে, বৈদ্য ওজাতেও ফলাফল শুন্য। অভাগারা রাইত দিন সৃষ্টিকর্তারে জবিতে জবিতে, চোখের জল ফালাইতে ফালাইতে, বুক চাপড়াইতে-চাপড়াইতে জানপরান হেই আছে হেই নাই। উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তারে, নীচে আপুনি মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা’র দরবারে দুইহাত তুলিয়া খালি মিনতি জানাইতেছে। মা’গো দয়া করিয়া পাহাড় পর্বতের মানুষ বাঁচাইতে, আকামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা লইতে হ¹ল কাইজ কামের মইধ্যেও একটু টাইম দেন, তিন পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবেন, গবেষণা করেন, এইসবের হেতু কি, কলকাঠির পিছনে কারা চিহ্নিত করেন। যাউ¹া, এইবার পর আলোচনা সমালোচনা হইলো….

মা’জননীগো জাতিতো মহাআনন্দে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের অনুষ্ঠান স্বাধীনতার রজতজয়ন্তি পালন করিয়াছে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট সন্তান স্বাধীনতার স্থপতির প্রতিকৃতি ও শহীদরে স্মরণে পুষ্পমাল্য অর্পনের মইধ্যে এই দুই অহংকারের দিবসটি শুরু করিয়াছে। দেশব্যাপী নানান অনুষ্ঠানের আয়োজনে বঙ্গবন্দুরে প্রাণ ভরে শ্রদ্ধা জানাইয়াছে পাহাড়ের হ¹ল সম্প্রদায়ও। নতুন করিয়া শপথ লইয়াছে তাইনের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার। মা’গো বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষে দেশে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার নিপীড়ণ চলিতেছে। চট্টগ্রামের প্রীতি দাদু কহিলো তথ্যমন্ত্রীর চেলাচামুন্ডারাই রাঙ্গুনীয়ায় বৌদ্ধ পরিবারের উপর শাররীক, মানসিক নির্যাতন, শ্লীলতহানীসহ হামলা চালাইয়াছে, মনে হইতেছে চেলাচামুন্ডারা অইথ্যপথ্য বহুত বহুত পাইতাছে। সুনামগঞ্জেও গুন্ডা বাহিনীরা হিন্দু পরিবারের শতাধিক বাড়িসহ মন্দির ভাঙ্গচুড় করিয়াছে। বহুত দাদুতো নালিশ করিলো হেইখানের গুন্ডা বাহিনীর পাওয়ার বহুত। অসহায়দের উপর নির্যাতনে জড়িতদের ছাঁকিয়া লইতে কড়া আদেশ করিবেন। মাদার ডিস্ট্রিক্ট রাঙ্গামাটি শহরে মারামারির তথ্য লইতে গিয়া পুলিশ দাদুর যাচাই না করিয়া উল্টো সাংবাদিক-সম্পাদকরে আসামী বানাইয়াছে, তাইজ্জব কান্ড।

মা’রে করোনাতো আবারো বাড়াবাড়ি বাড়াইয়া দিয়াছে। হুট করিয়া মৃতের স্যংখাও বাড়িয়া গিয়া এই বিপদ হইতে রক্ষা হইতে হইতোও হইলো না রক্ষা অবস্থায় দাঁড়াইয়াছে। সব নষ্টের মুল হইলো দেশের অবাধ্য দাদু-দিদিরা। দেশের যেই চিত্র হাবাগোবার মতন চলিয়া বিপদরে টানিয়া লইয়াছে। মুখে মাস্কও নাই থাকিলেও নাক পর্যন্ত নাই। অইনসৃংখলাবাহিনীর সদস্য মাজিস্ট্রেট মাস্ক আর সামাজিক দুরত্ব লইয়া মাঠে নামিলেও কে কার কথা হুনে। দেশের ছোট-বড় খাবারের দোকানগুলাইনেরতো সিতান পইতানও ঠিক নাই। করোনার লাগাম টানিতে হইলে অইনসৃংখলাবাহিনী, মাজিস্ট্রেগোর শক্ত অবস্থান লইতে হইবে। রাজধানীতে মশা মারিতে কামান দাবাতেও ফলাফল শুইন্য। তয় মা’রে মশাতো আমনাআমনী বাসাবাড়ি করে নাই, হ¹ল নষ্টের গোড়া হইলো বাসিন্দা দুদু-দিদিরাই নগর-রাজধানীরে ময়লার ভাগার বানাইয়া রাখিয়াছে। মশা মশা তামাশা হইতে রক্ষা পাইতে চাহিলে নদী, নালা জলাশয় পরিচ্ছন্ন রাখিতে হইবে। মেয়র দাদুদের কড়া অবস্থান লইতে আদেশ করিবেন।

মা’গো নোয়াখালীতে সাংবাদিকসহ দুই হত্যা লইয়া দেশের দাদু-দিদিরাতো কুইশান করিতেছে, মির্জা-মিজান কি তামাশা দেখাইতেছে। এমুন ভাব দেখাইতেছে এই অবাধ্যরাই রাইতরে দিন দিনরে রাইত করিতে ওস্তাদ। আরো বহুত আগেই চেলাচামুন্ডাসহ জেলে ভরিয়া দিলে দুইটা প্রাণ ঝড়িতো না। দুই চাইরটারে দল হইতে বাহির করিয়া দিলে আমামীলীগের এমুন কি ক্ষতি হইতো। তয় হত্যা মামলা লইয়া পুলিশ দাদুদের ঠিক মতন চলিতে ওয়ার্ড করেন। পাপুলের কান্ডে সঠিক সীদ্ধান্ত হইয়াছে বাকী আবুল তাবুলরাও এখন শতর্ক হইয়া পড়িবে। বঙ্গবন্ধুর মান ইজ্জত লুন্টনকারীদের কোন ছাড় নয়গো মা। বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করিতে যাইয়া তাইনের রাজনৈতিক জীবন আদর্শে কোন লোভ, দ্বেষ মোহ ছিল না ছিল শুধু জাতিরে মুক্ত করার চিন্তা। আমামীলীগের বহু বহু নেতা কর্মী স্বাধীনতার ৫০ বছরেও আসিয়া মনে হইতেছে তাইনেরে চিনিতে পারে নাই। নোয়াখালীর বসুর হাটের ঘটনার রেশ-ক্ষোভ বিষয় আশয়ের দিকে নজর রাখিবেন। কাদের মির্জাতো মনে করিতেছে তাইনেই এক নেতা।

মা’গো পিকে হালদারের হালচাল, ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করিতেই যোগ হইয়াছে সাউথ-বাংলা ব্যাংক চেয়ারমন আমজাদ দাদুর কিচ্চা কাহিনী। এই টাকা খেকোরাই দেশে জনগনের হাজার হাজার কুটি টাকা পকে ভরিয়া দেশ বিদেশে বাড়ী গাড়ি ব্যবসা লইয়া বসিয়াছে। আমজাদদের মতন বিষধর সাপের গুষ্ঠি জনগনের টাকার হাড়িতে ছোবল মারিয়া লাপাত্তা হইতেছে। পিকে হালদারও পলায় কিভাবে। পিকে’র পলানো লইয়া দুদক-পুলিশ মুখোমুখি তর্জ্জনী প্রদর্শন করিতেছে। গন্ধ সন্ধ যা পাইতেছি মনে হইতেছে পলানোর সুযোগ করা হইয়াছে। এখুনতো প্রেমিকা বহির হইয়াছে পরে হয়তো বদি দাদুর মতন পিকে’রে বাপ দাবি করিয়াও পোলা মাইয়া বহির হইয়া আদালতেও গড়াইবে। তাইনে পৃথিবী ছাড়িয়া ভিন গ্রহেতো আর যায় নাই টান মারিলেই বাংলার মাটিতে ধপাস করিয়াই পড়িবে। হালদারের বিষয়-আসয় লইয়া হাল ছাড়িলে চলিবে না। কোমড়ে দড়ি দিয়া টান দিতে ওয়ার্ডার করিবেন। আমাগো হক দাদু কহিলো রাজধানীতে নানা চক্রের পদপদবীর ব্যবহার করিয়া মানুষ ঠকাইয়া অঢেল অর্থের মালিক বনিয়াছে আজিজুল হক। যা কিচ্চা কাহিনী হুনিলাম আপুনি চোর ডাকাইত লইয়া যুদ্ধ চালাইতেছেন আর নুতুন নুতন মাহচোর বাহির হইতেছে। আজিজুলতো মনে হইতেছে অষ্ট ধাতুর মহাচোর। ব্যটারে ট্রাইবুন্যালে দাঁড় করাইতে ওয়ার্ডার দেন।

মা’গো দেশে পাসপোর্ট অফিসের নানান কিছিমের হয়রানি দূর্নীতি লইয়া পাসপোর্ট প্রত্যাশীরাতো তলে তলে ক্ষেপিতেছে। তিন দিনের পার্সপোর্ট তিন মাসেও না পাইয়া বহুতে মাথায় হাত রাখিয়াছে। আমাগো মাদার ডিস্ট্রিক্টের বিমল দাদু কহিলো সব কিছিু দিয়াও পাসপোর্ট লইয়া কর্তা ব্যক্তিরা চড়কারমতন ঘুরাইতেছে। হাঁক ডাকও নাকি বে-আইনী। চার্জ করিলে আইন আদালতের ভয় দেখাইতেছে। চান্দি গরম বদি দাদু কহিলো রাঙ্গামটি পাসপোর্ট অফিসে গ্রাহকদের রুটির তাবায় তুলিয়া ছেঁকিতেছে। যে কোন মুহুর্তে উল্টো হইয়া যাইতে পারে। দেশে প্রত্যেকটি পাসপোর্ট কার্যালয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্ট্রীম রোলার চালাইতে আদেশ দিবেন। গ্যাসের দাম বাড়িলেই যে মজুদ বৃদ্ধি পাইবে এইসব চিন্তা বাদ করিতে হইবে। রমজান লইয়া মজুদদার, লুটেরা পুঁজিপতিদের দিকে নজর দেন।

মা’গো আপুনার উন্নয়ন দেখিয়া বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষের ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের নেতারা সোনার বাংলার পাশে থাকিতে আগ্রহী। রাষ্ট্র, জনগণের উন্নয়নে ডানে বামে না তাকাইয়া এক দমে চলিবেন। পাহাড়ের একমাত্র চলমান সাপ্তাহিক ‘পাহাড়ের সময়’ পুরিবারও বঙ্গবন্ধুসহ স্বাধীনতার রজত জয়ন্তিতে হ¹ল শহীদ ও বীরাঙ্গণাদের লাল সালাম জানাইয়াছে। কুটালিপাড়ায় আপুনারে হত্যাচেষ্টা ঘটনায় ট্রাইব্যুনাল শক্ত রায় দিয়াছেন। তয় মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করিতে আইন আদালতরে সহযোগীতা করনের দরকার। দেশেতো নারী শিশু নির্যাতন বন্ধ হইতেছে না। মুক্তিপণ না পাইয়া গাজীপুরে দুই শিশু হত্যা, আবার বদগঞ্জে মামাইয়ারে বিব্রস্ত করিয়া নির্যাতন ঘটনায় হতবাক দেশের কুটি কুটি দাদু-দিদি। নাটোরে গৃহবধুকে গলা কাটিয়া হত্যা, বাগের হাটে বাড়ি যাইবার অপরাধে মাদ্রাসা ছাত্রকে নির্যাতন। রোহিঙ্গ্যা ক্যাম্পে আগুন ঘটনায় জোর তদন্তের খেয়াল রাখিবেন।

মা’রে আমগোর চাঁট দিকে একুট নজর দেন। নগরের পোর্ট কানেংটিং সড়কের কাজ লইয়া ঠিকাদার চসিকের কর্তাদের মনে হইতেছে ভিন্ন কানেংটিং রহিয়াছে না হইলে পুঁচিশ কুটি টাকার চেক লইয়া ব্যাংকও জানে না এইসবের হেতু কি। নগরিতে টানা আর অজ্ঞান পার্টির খপ্পরতো বাড়িয়াছে। আগ্রবাদে ছুরি চালাইয়া প্রতিপক্ষরা হাশেমরে চিরতরে বিদায় করিয়াছে। কিশোর গ্যাংক এর অত্যাচারে নগরের দাদু-দিদিরাতো অসহায় হইয়া পড়িতেছে। পুলিশ পরিচয় দিয়া টানা পাঁচ বছর আকাম চালাইয়া শেষমেষ সাগর, বাবু, খোকা পুলিশেরই জালে ধরা। হাসেন দাদু কহিলো এই জালিয়াত চক্রের নেটওয়ার্ক জালের মতন বিস্তার করিয়াছে। বাঁশখালিতে দুই পা বিচ্ছিন্ন করিয়া বিএনপি’র নেতা খুনের হেতু কি তল্পীতল্পার হিসাব চাহে নগরের দাদু-দিদিরা। চাকরির প্রলোভন দেখাইয়া চাইর কিশোরীর সর্বহানির বিচার দ্রুত করিতে আদেশ করিবেন। বিনা অপরাধে মিনু’র তিন বছর হজতবাস এই মহা চক্রান্তের কড়া হিসাব লওনের দরকার।

মা’গো পরম করুণাময় সৃষ্টি কর্তার অশেষ কৃপায় আপনিতো ভালা-মন্দে আপুনার উপদেষ্টা, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী লইয়া দেশ পরিচালনা করিয়া যাইতেছেন। তয় মা’গো আপনি হ¹ল উন্নয়ন দ্রুত গতিতে চালাইলেও দেশ গেরামের দাদু-দিদিরাতো রাক্ষস খোক্ষসের পল্লায় পড়িয়াছে তারমইধ্যে যোগ হইয়াছে বিশ্বশক্তিধর করোনা-১৯। হুট করিয়া হৃদমাজারে ধরে আর মারিয়াই ছাড়ে। এমনিতে কুটি কুটি দাদু-দিদিরা মানব সৃষ্ট অত্যাচার, নারী-নির্যাতন, ধর্ষন-হত্যা, দূর্নীতি আর মাদকের ছোবলে পিষ্ট। মা’রে মানবতাবিরোধীগোর এইসব কাইজ কাম বধ্ করিতে আপুনার নেতা-নেত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, ডিসি, এসপি, আইনশৃংখলা বাহিনী, গুরিন্দা বাহিনীরে কড়া ওয়ার্ডার অব্যাহত রাখিবেন।

মা’জননীগো তলে বলে শত্রুরাও উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে। আপনার মতন বিজ্ঞ মা’রে জ্ঞান দেয়া আমার মতন লাঠি দ্ধারা চলিত পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব পাহাড়ী দাদুর জ্ঞান কতঠুকুই বা কাজে লাগিবে, কথা হইলো আপনার সবদিকেতো শত্রু আর শত্রু। হজাগ থাকিবেন, মানবতাবিরোধীদের ঘায়েল করিতে হার্ট লাইনে যাইবেন। মা’রে আইজও আর বেশী লম্বা করিতে চাহি না। আয়রন, সিলভার, গোল্ডেন বুলেটে আবদ্ধ পাহাড় চুড়া লইয়া এই অভাগার বুকের পাঁজরে বহুত ক্ষোভ, দুঃখ বেদনা জন্মিয়া রহিয়াছে, খোলাসা করিয়া আপনার দরবারে দু-চার কলম লেখিয়া পাবলিকের উপকার করিতে পারিলে জীবনের পরপারে যাইয়াও শান্তি। আইজ যা লিখিয়াছি কোন ভুলভ্রান্তি হইলে মনে কষ্ট দিলে এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুবরে ক্ষমা করিবেন। মা’রে প্রতি এক পক্ষে আপনার নিকট লিখা এই বেকুবের খোলা চিঠিখানা একটু সময় হাতে লইয়া পড়িবেন। আপনি ও দেশের ১৭ কুঠি দাদু-দিদির জন্য আর্শিবাদ, দোয়া রইল, সবদিকে দৃষ্টি রাখিবেন, স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখিবেন, ভালা থাকিবেন। আইজ এই পর্যন্ত।

ইতি,
আপনারই কুঠি কুঠি দাদু-দিদির পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব
পাহাড়ী দাদু

গ্রন্থনা এস.এস.বি.এম, তারিখ- ২৮ মার্চ, ২০২১ খ্রীঃ