[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে কৃষকদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিতখাগড়াছড়ির রামগড় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফলজ চারা বিতরণরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল৭২এর মুজিববাদী সংবিধানে সকল জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি: নাহিদ ইসলামকাপ্তাইয়ে ভোক্তা অধিকার এর অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানানৌবাহিনী স্কুল এন্ড কলেজের এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনাচুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদরাঙ্গামাটি শ্রী শ্রী লোকনাথ যোগাশ্রমের (মন্দির) ব্যবস্থাপনায় অনিয়মের অভিযোগরাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলাস্থ ভাইবোনছড়ায় বৃদ্ধ মজিবুর এর জায়গা দখলের অভিযোগকাপ্তাই বাংলা কলোনি মসজিদের মুয়াজ্জিনের ইন্তেকাল
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কাপ্তাই হ্রদের পাহাড়ের ঢালুতে তরমুজ চাষে সাফল্য দেখছে চাষীরা

১২১

॥ কবির হোসেন, কাপ্তাই ॥

পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি কাপ্তাই হ্রদের দু’পাশ জুরে পাহাড়ের ঢালুতে দৃষ্টিনন্দন তরমুজ চাষে ব্যাপক সাফল্য দেখছে চাষীরা। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চাষীরা কাপ্তাই হ্রদের পাশে পরিত্যাক্ত পাহাড়ের ঢালুতে তরমুজ চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। শত শত একর খোলা জায়গায় দু’তিন মাস যাবৎ চাষীরা তরমুজ বীজ বপন করছে। বপণকৃর্ত গাছে প্রচুর পরিমান তরমুজ ফল আসতে শুরু করছে।

রাঙ্গামাটি জেলার নারিয়ারচর, লংগদুসহ দেশের বিভিন্ন জেলা হতে প্রতি বছর মৌসুমী ব্যবসায়ীরা চুক্তিভিত্তিক এ চাষে পারদর্শী কৃষকদের নিয়ে আসে পার্বত্য এলাকায় তরমুজ চাষ করতে। আবুল কাশেম নামের একজন মৌসুমী সফল ব্যবসায়ী বলেন, গত বছর পাহাড়ের পরিত্যাক্ত ঢালুতে তরমুজ চাষ করে প্রায় ৮/১০লাখ টাকা লাভ হয়েছে। তিনি জানান, প্রতি বছর পাহাড়ের ঢালুতে তরমুজ চাষ, বীজ বপন, পাহাড়ের ঢালুতে মেশিন দিয়ে পানি সরবরাহ ও কৃষক শ্রমিকসহ বিবিধ খরচ প্রায় ৫/৬লাখ বাদ দিয়ে ৪লাখ টাকা লাভ হয় বলে উল্লেখ করেন। আরেক ব্যবসায়ী নুরু মিয়া বলেন, এবার মৌসুম ভালো বিধায় তরমুজ ফলন ভালো হয়েছে। আশা করি অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও ভালো মুনাফা অর্জন করা যাবে। রাঙ্গামাটি নারিয়রচর ও লংগদু হতে আশা চাষী আশরাফ ও রহমান মিয়া বলেন, প্রতি বছর তরমুজের মৌসুম আসলেই আমাদের ডাক পরে চাষ করার জন্য। তারা বলেন, কাপ্তাই হ্রদে শুকিয়ে যাবার আগেই বীজ বপন কাজে পানি ব্যবহার করা হয়। যখন গাছ হয়ে যায় এবং তরমুজ হতে শুরু করে তখন হ্রদের পানিও কমতে শুরু করে। ভালো ফলন পেতে হলেও কষ্ট করতে হয় বলে তারা উল্লেখ করেন। তবে তরমুজ তাষে ব্যাপক সাফল্য আসবে বলে উল্লেখ করেন।

এদিকে কাপ্তাই উপজেলার মৌসুমি ফল বিক্রেতা তরমুজ চাষী আলি আজম বলেন, আগামি দু’মাসের মধ্যে তরমুজ বাজারে আসবে। তরমুজ খোলা আকাশের নীচে প্রচন্ড রোদ্র পাওয়ার ফলে ব্যাপক মৃষ্টি হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।