[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের পাহাড়ে, খালে-বিলে, নালায়-নর্দমায় বহুত শয়তান বাসা বাঁন্ধিয়াছে

৮১

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। এই শীতে কোভিট-১৯ তো কষিয়া চালাইতেছে। কারেন্ট শীতে নাকি ব্যাটা কোভিট পোক্ত হইবে। এই বজ্জাতের হাড্ডি অস্থিমজ্জাও চুষিয়া যাইতেছে। পৃথিবীর লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা ক্রমান্বয়ে লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে কঠোর দমন নাই, নিপীড়ন, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি অভিযোগ আর অভিযোগ। আমিও শাররীক মানসিক অর্থনৈতিক বেকায়দায়, শক্ত করিয়া কলমও ধরিতে পারিতেছিনা। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। ভাইপো-রে বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর পাবলিকের ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। এত সেবা করিতে হইলে জেঠার অবস্থাটা কে দেখিবে। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি হইয়া পড়ে। পাহাড় পর্বতের খেটে খাওয়া মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের খবর হ¹ল জেঠাগোর নিকট উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। নতুন করিয়া বিশে^র ভাইরাস করোনাতো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। খালি ধরে আর মারে। মরিলে নাকি ছুইতেও পারে না। মানুষের দেহে থাকা ভাইরাসগুলোর মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং আপাতত বাদ। যত নষ্টের মূল হইলো করোনা-১৯। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, খালি বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড় নদী নালা দেখিবো। আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি…

আমাগো স্বরাষ্ট্র জেঠা কহিলো, সরকার হেফাজত নেতাগোর বিরুদ্ধে মামলাও করে নাই উস্কানীও দেয় নাই। বিচার বিভাগ স্বাধীন, কারো নাগরিক অধিকার ক্ষুন্ন হইলে আদালতের সরনাপন্ন হইতেই পারে। তাইনে আরো কহিলেন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে সরকার কাজ চালাইয়া যাইতেছে। পাহাড়ে আর রক্ত ঝড়িতে দিবে না। কথা হইলো সরকার হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া চুক্তি বাস্তায়ন দ্রুত করনের দরকার, চিন্তায় আছি…

কবির জেঠা কহিলো, কাপ্তাই উপজেলায় ৬৮ পরিবার পাইতেছেন প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ঘর। ঘর লইয়াতো বহুতে বাঁচিতে নতুন করিয়া স্বপ্ন দেখিতেছে। এই হইলো সোনার বাংলার প্রধানমন্ত্রীর মায়ের মতন অভিভাবকের মতন কাম। দরিদ্র আর ভুমিহীনদের জায়গা ও ঘর দিয়া মহত্মের পরিচয় দিয়াছেন। কথা হইলো এরুকম প্রধানমন্ত্রীই আমাগো দরকার, চিন্তায় আছি…

আলী জেটা কহিলো, ৭১ সালের পরাজিত শত্রুরাই বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচুড় চালাইতেছে। দেশের বিরুদ্ধে নতুন করিয়া ষড়যন্ত্র শুরু করিয়াছে। স্বাধীনতার প্রায় ৫০ বছরে আসিয়া এ ধরনের নেক্কারজনক ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত। সমাজের প্রত্যেককেই দেশ বিরোধী, উন্নয়ন বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীগোর বিরুদ্ধে সজাগ থাকিতে হইবে। গেল সমবার পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচুরের ঘটনায় প্রতিবাদ সমাবেশে ভাইস চেয়ারমন নিজামী জেঠা এইসব কহিলো। এইবার খাগড়াচড়ির দিঘীনালাতে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে হামলা করা হইয়াছে। কথা হইলো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীগোর শিঁকর-বাকর উপড়াইয়া ফেলিতে হইবে, চিন্তায় আছি…

আকাশ জেঠা কহিলো, বান্দরবানের ঘুমধুমে আবারো ৩০ হাজার পিস ইয়াবা ধরা খাইয়াছে। এইসব অকামে তলে তলে বহুত রোহিঙ্গা জড়িত রহিয়াছে। গোপন সংবাদে তথ্যতালাস পাইয়া বিজিবির দল বাইমারীতে অভিযান চালাইয়া মাদকের এই চালান ধরা পড়িয়াছে। কথা হইলো বান্দরবানের পাহাড়ে, খালে বিলে নালায় নর্দমায় বহু শয়তান বাসা বাঁন্ধিয়াছে এইসবের বংশ ধ্বংস করিতে কারেন্ট জাল বসাইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

মিল্টন জেঠা কহিলো, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুরে লইয়া কটুক্তি করিয়া কবিতা লেখনের দায়ে মহালছড়ি উপজেলা হইতে এক যুবকরে পুলিশ ডিজিটাল মামলায় আটক করিয়াছে। মতিউর রহমান নামের ঔ যুবক জাতির পিতারে লইয়া অবমননাকর কবিতা লিকিয়া জঘন্য অপরাধ করিয়াছে। এই যুবকের শাস্তি হওনের দরকার, চিন্তায় আছি…

নতুন করিয়া শত্রুর দল বাড়িয়াছে। যে পিতা স্বাধীন মাতৃভুমি করিতে জীবনের আরাম আয়েশ এমুনকি প্রাণও ত্যাগ করিয়াছে। শত্রুর নিকট প্রাণ দিয়াছে হেই পিতার ভাস্কর্য লইয়া অধার্মিক, অজ্ঞানী, অ-বিবেচকরা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য্যরে উপর হামলা চালাইতেছে। সৃষ্টিকর্তার পর মানব সমাজে ভালো কাজের জইন্য, সভ্যতারে আগলাইয়া ধরনের জইন্য মানুষ বিভিন্ন স্মৃতি ধরিয়া রাখে আর হেই স্মৃতি শেষ করিতে অসুরের দল মানব সমাজে ঢুকিয়া পড়িয়াছে। স্বাধীনতা বিরোধীর শিঁকর বাঁকড় যা আছে সবগুলাইন উপড়াইয়া ফেলিতে হইবে। কথা হইলো অসুরের দল বধ্ করিতে আমাগো সরকারকে কঠোর হইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

ফারুক জেঠা কহিলো, লক্স¥ীছড়িতে বনদস্যুর দলের অত্যাচারে বানের গাছ বাঁশ রাকন মুশকিল হইয়া পড়িয়াছে। প্রতিবাদ করিলে উল্টো হুমকী দিতাছে। গেল বৃহস্পতিবার আমামীলীগের এক নেতার বাগান হইতে বড় বড় গাছ জোরপূর্বক কাটিয়া লইয়া পাচার করিয়াছে। আমাগো ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট এর কর্মকর্তা কর্মচারীরা বহুত চেষ্টা করিয়াও নাকি বনদস্যুদের আটক করিতে পারিতেছে না। কথা হইলো এই বনদস্যু দলের সহিত তলে তলে সন্ধি থাকিলে বনতো উজারই হইবে, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো, মাতামুহুরী নদীতে গোসল করিতে যাইয়া চাঁটগার এক প্রকৌশলীর মৃত্যু হইয়াছে। তাইনে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াইতে আসিয়া পরিবার লইয়া নদীপথে ভ্রমন করিয়া গোসল করিতে গিয়া নদীতে ডুবিয়া প্রাণ হারাইয়াছে। কথা হইলো সাঁতার না জানিলে পুকুরেও গোসল করণ উচিত নয়, চিন্তায় আছি…

আমাগো মাত্তাল লেদু জেঠা কহিলো পৌরসভার ইলেকশন লইয়া বহুতের ফিরিকশন চুইংগামের মতন লম্বা হইতেছে। নেতারাও ফাইট করিতেছে চেয়ার দখলের জইন্য। লেদু কহিলো গেল পাঁচ বছরের মইধ্যে বহু অলিগলিতে একটা গর্তও ভরাট করে নাই, খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া থাকিলে পৌর নয় হ¹ল ইলেকশনেই চেয়ার পাওন মুশকিল হইয়া পড়িবে। আছমকা নগরের জেঠা-জেঠিরে বুকে টানিয়া নির্বাচনী বৈতরনী পার হওনের সময় শেষ হইয়াছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে। লেদু নাকি ভোটও দিবে আবার বাক্স পাহাড়া দিবে, ভোট চুরি করিলে নাকি খবর আছে, চিন্তায় আছি…

চাই জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির মেয়র পদে দুই প্রার্থী মধ্য শিক্ষাজ্ঞান সম্পন্ন হইলেও দু এ তো স্বাক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন। এইসব লইয়া ঐ পাহাড়ে কানাঘুষো টানাঘুষো চলিতেছে। তয় নগর জেঠা জেঠিরা চিন্তা করিয়া চোর হোক আর ডাকাইত হোক শিক্ষিতগোরে চেয়ারে বসাইয়া দেওনের দরকার। মুর্খ দিয়াতো ফাইল চলিবেনা, চাইলও চলিবেনা, চিন্তায় আছি…

বিনয় জেঠা কহিলো, বৌদ্ধ ধর্মীয় গুরু দেব মানবপূজ্য ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথের জুরাইছড়িতে ধর্মীয় সফর বাতিল করিয়াছেন। বৌদ্ধ সমাজের উদ্দেশে এই ধুতাঙ্গ সাধক কহিলেন, কেউ পাপকে সমর্থন করিও না, দুঃখ এবং পাপকে ডেকেও এনো না যা জন্ম জন্মান্তরে ভোগ করিতে হইবে। কথা হইলো এই ধুতাঙ্গ সাধককে লইয়া বৌদ্ধ সমাজের আর ভিক্ষু সমাজের প্রতিহিংসা পরায়ন বহুতে টানা পাপই করিয়া যাইতেছে। এইভাবে চলিতে থাকিলে নিজেগোরই চরম ক্ষতি হইয়া বসিবে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-

পা.স.চি.জে.মি.ব.
২৭ ডিসেম্বর, ২০২০ খ্রিঃ