[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

পিছিয়ে পড়া মা ও শিশুদের উন্নয়নে ‘টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প

৫৬

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা বলেছেন, পার্বত্য অঞ্চলের প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া মা ও শিশুদের সার্বিক উন্নয়নে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। পাহাড়ের পিছিয়ে পড়া শিশু ও নারীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়নে এ প্রকল্পটি বিশেষ ভূমিকা রাখছে। করোনা ভাইরাসের এই মহামারীর সময়ে পাড়াকেন্দ্রের মাধ্যমে সেবাদান যাতে ব্যাহত না হয় এ বিষয়ে নজর রাখার জন্য প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অনুরোধ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্পের জেলা সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় প্রকল্পের জেলা প্রকল্প ব্যবস্থাপক মঞ্জু মনস ত্রিপুরার সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, জুরাছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুরেশ কান্তি চাকমা, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক পবন কুমার চাকমা, জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বরুন কুমার দত্ত, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ শহিদুল ইসলাম, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল এর সহকারী প্রকৌশলী সজল চক্রবর্তী, জেলা শিশু একাডেমীর কর্মকর্তা অর্চনা চাকমা এবং জেলা সমাজসেবার সহকারি পরিচালক রুপনা চাকমা প্রমুখ।

সভায় কোভিড-১৯ এর কারণে বন্ধ থাকা পাড়াকেন্দ্র পরিচালনা বিষয়ে আলোচনা হয়। বন্ধকালীন সময়ে অভিভাবকদের মাধ্যমে বাসায় বাচ্চাদের শিখানোর বিষয়ে মা-বাবাদের ওরিয়েন্টাশন, নতুন ১৯৭টি পাড়াকেন্দ্র স্থাপন, গর্ভবতী মা/দুগ্ধদানরত মা এবং নবজাত শিশুদের পাপেট শোর মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন পাড়াকেন্দ্রে পানির উৎসের উপর নির্ভর করে নলকূপ বা বিকল্প মাধ্যমে পানি উত্তোলন/ব্যবহার বিষয়ে আলোচনা হয়।

এর পূর্বে জেলা সমন্বয় কমিটির সদস্যরা সাপছড়ি ইউনিয়নের কলাবুনিয়া মডেল পাড়াকেন্দ্র পরিদর্শন করে এসে সভায় পরিদর্শনের বিষয় নিয়ে আলোচনা এবং তথ্য বিনিময় করেন।